
বিডিজেন ডেস্ক

ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার পর অনুমেয়ই ছিল যে, ভারত-পাকিস্তান সংঘাত অনিবার্য। তবে সেটা কখন ঘটবে তা কেউই অনুমান করতে পারছিলেন না। অবশেষে শুরু হয়ে গেছে চিরবৈরী দুই দেশের মধ্যকার সংঘর্ষ। জাতিসংঘের মহাসচিব এই সংঘর্ষ শুরুর দুই দেশকে সংযম দেখানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
জাতিসংঘের ওয়েবসাইটে এ বিষয়ে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার (৬ মে) জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘ভারত ও পাকিস্তান—উভয় দেশকেই সামরিকভাবে সংযম দেখানোর আহ্বান জানিয়েছেন মহাসচিব।’ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘বিশ্ব আর কোনোভাবেই ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সামরিক সংঘাত সহ্য করতে পারবে না।’
এর আগের দিন, গত সোমবার জাতিসংঘ মহাসচিব সতর্ক করে দেন যে, দক্ষিণ এশিয়ার এ দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে চলমান উত্তেজনা ‘বিগত বহু বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে’। তিনি দুই দেশের সরকারকে কূটনৈতিক উপায়ে উত্তেজনা প্রশমনের জন্য তার মধ্যস্থতামূলক সহায়তা দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন এবং জোর দিয়ে বলেছেন, ‘সামরিক সমাধান কোনো সমাধান নয়।’
আরও পড়ুন
সোমবার সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় গুতেরেস গত ২২ এপ্রিল জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগাম এলাকায় সংঘটিত সন্ত্রাসী হামলার নিন্দা জানান, যেখানে অন্তত ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয় এবং আরও অনেকেই আহত হয়। গুতেরেস বলেন, ‘বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্যবস্তু করা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য এবং যারা এ ঘটনার জন্য দায়ী, তাদের অবশ্যই গ্রহণযোগ্য ও আইনসম্মত উপায়ে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।’
এদিকে, পহেলগামের নৃশংস সন্ত্রাসী হামলার ঠিক দুই সপ্তাহ পর পাকিস্তান ও পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে অবস্থিত সন্ত্রাসীদের ৯টি ঘাঁটিতে একযোগে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী। এই অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন সিন্দুর’। এটি ১৯৭১ সালের পর পাকিস্তানে ভারতের প্রথম ৩ বাহিনীর সম্মিলিত হামলা।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত ১টা ৪৪ মিনিটে এই অভিযান শুরু হয়। উদ্দেশ্য ছিল ভারতীয় ভূখণ্ডে হামলার পরিকল্পনা ও সহায়তা দেওয়া শত্রু পরিকাঠামো গুঁড়িয়ে দেওয়া। এতে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন অস্ত্র ব্যবহার করা হয়। সেনা সূত্রের দাবি, অভিযানে কামিকাজে ড্রোনসহ ‘লোইটারিং অ্যামুনিশন’-এর মতো সরাসরি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম অস্ত্রও ব্যবহার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন

ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার পর অনুমেয়ই ছিল যে, ভারত-পাকিস্তান সংঘাত অনিবার্য। তবে সেটা কখন ঘটবে তা কেউই অনুমান করতে পারছিলেন না। অবশেষে শুরু হয়ে গেছে চিরবৈরী দুই দেশের মধ্যকার সংঘর্ষ। জাতিসংঘের মহাসচিব এই সংঘর্ষ শুরুর দুই দেশকে সংযম দেখানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
জাতিসংঘের ওয়েবসাইটে এ বিষয়ে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার (৬ মে) জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘ভারত ও পাকিস্তান—উভয় দেশকেই সামরিকভাবে সংযম দেখানোর আহ্বান জানিয়েছেন মহাসচিব।’ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘বিশ্ব আর কোনোভাবেই ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সামরিক সংঘাত সহ্য করতে পারবে না।’
এর আগের দিন, গত সোমবার জাতিসংঘ মহাসচিব সতর্ক করে দেন যে, দক্ষিণ এশিয়ার এ দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে চলমান উত্তেজনা ‘বিগত বহু বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে’। তিনি দুই দেশের সরকারকে কূটনৈতিক উপায়ে উত্তেজনা প্রশমনের জন্য তার মধ্যস্থতামূলক সহায়তা দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন এবং জোর দিয়ে বলেছেন, ‘সামরিক সমাধান কোনো সমাধান নয়।’
আরও পড়ুন
সোমবার সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় গুতেরেস গত ২২ এপ্রিল জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগাম এলাকায় সংঘটিত সন্ত্রাসী হামলার নিন্দা জানান, যেখানে অন্তত ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয় এবং আরও অনেকেই আহত হয়। গুতেরেস বলেন, ‘বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্যবস্তু করা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য এবং যারা এ ঘটনার জন্য দায়ী, তাদের অবশ্যই গ্রহণযোগ্য ও আইনসম্মত উপায়ে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।’
এদিকে, পহেলগামের নৃশংস সন্ত্রাসী হামলার ঠিক দুই সপ্তাহ পর পাকিস্তান ও পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে অবস্থিত সন্ত্রাসীদের ৯টি ঘাঁটিতে একযোগে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী। এই অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন সিন্দুর’। এটি ১৯৭১ সালের পর পাকিস্তানে ভারতের প্রথম ৩ বাহিনীর সম্মিলিত হামলা।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত ১টা ৪৪ মিনিটে এই অভিযান শুরু হয়। উদ্দেশ্য ছিল ভারতীয় ভূখণ্ডে হামলার পরিকল্পনা ও সহায়তা দেওয়া শত্রু পরিকাঠামো গুঁড়িয়ে দেওয়া। এতে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন অস্ত্র ব্যবহার করা হয়। সেনা সূত্রের দাবি, অভিযানে কামিকাজে ড্রোনসহ ‘লোইটারিং অ্যামুনিশন’-এর মতো সরাসরি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম অস্ত্রও ব্যবহার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।