
বিডিজেন ডেস্ক

বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র গভীরভাবে উদ্বিগ্ন বলে জানিয়েছেন দেশটির জাতীয় গোয়েন্দা (ডিএনআই) বিভাগের প্রধান তুলসী গ্যাবার্ড। বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন নিয়ে মন্তব্যে তিনি এই উদ্বেগের কথা জানান।
খবর ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির।
বৈশ্বিক গোয়েন্দাপ্রধানদের একটি সম্মেলনে যোগ দিতে ভারত সফরে এসেছেন তুলসি গ্যাবার্ড। গতকাল রোববার (১৬ মার্চ) তিনি ভারতে পৌঁছান। প্রথম দিনই বিশেষ বৈঠকে অংশ নেন তুলসি। এই বৈঠকে অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি, নিউজিল্যান্ড ও আরও কয়েকটি দেশের গোয়েন্দা প্রধানেরা ছিলেন। ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের কয়েকটি দেশে সফরের অংশ হিসেবে তুলসি গ্যাবার্ড ভারতে এসেছেন।
এর মধ্যেই আজ সোমবার (১৭ মার্চ) এনডিটিভিকে বিশেষ সাক্ষাৎকার দিয়েছেন তুলসি গ্যাবার্ড। সাক্ষাৎকারে সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় উঠে এসেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ প্রসঙ্গও রয়েছে। এনডিটিভির পক্ষে ভারতীয় সংবাদ উপস্থাপক ও সাংবাদিক বিষ্ণু সোম তাঁর সাক্ষাৎকার নেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন সারা বিশ্বে ‘ইসলামপন্থী সন্ত্রাসবাদের’ ওপর নজর দিচ্ছে এবং একে পরাজিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে জানিয়েছেন তুলসী গ্যাবার্ড।
এনডিটিভি ওয়ার্ল্ডতে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে তুলসী গ্যাবার্ড বলেন, ‘হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও অন্য ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর দীর্ঘদিন ধরে চলমান দুর্ভাগ্যজনক নিপীড়ন, হত্যা ও অন্য নির্যাতন যুক্তরাষ্ট্র সরকার, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও তাঁর প্রশাসনের উদ্বেগের একটি প্রধান ক্ষেত্র।’
ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন মন্ত্রিসভা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন তুলসী গ্যাবার্ড। বাংলাদেশে ‘ইসলামি চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদী উপাদানের’ উত্থান নিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন মন্ত্রিসভা ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে আলোচনা মাত্র শুরু হচ্ছে; কিন্তু এটা উদ্বেগের প্রধান জায়গার একটি হয়ে রয়েছে।’
‘ইসলামিক খিলাফতের’ আদর্শ নিয়েও কথা বলেছেন তুলসী গ্যাবার্ড। উগ্রপন্থী উপাদান ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো বৈশ্বিকভাবে কেমন করে এ ধরনের একটি পরিস্থিতি তৈরির লক্ষ্যে কাজ করে, তা নিয়েও কথা বলেছেন তিনি। তুলসী গ্যাবার্ড বলেন, ‘ইসলামপন্থী সন্ত্রাসীদের হুমকি এবং বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বৈশ্বিক তৎপরতা একই আদর্শ ও লক্ষ্য দ্বারা পরিচালিত হয়। সেই আদর্শ ও লক্ষ্য হলো ইসলামপন্থী খিলাফতের মাধ্যমে শাসন করা। এতে অবশ্যই তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য ছাড়া অন্য যেকোনো ধর্মের মানুষের ওপর প্রভাব পড়ে। তারা এটা সন্ত্রাস ও অন্য সহিংস পন্থায় বাস্তবায়নের পথ বেছে নেয়।’
তুলসী গ্যাবার্ড বলেন, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এ ধরনের আদর্শকে শনাক্ত ও পরাজিত করা এবং তিনি যেটাকে ‘কট্টর ইসলামপন্থী সন্ত্রাসবাদ’ বলেন, সেটিকে নির্মূল করার বিষয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ।
‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই আদর্শকে, যেটা ইসলামপন্থী সন্ত্রাসবাদ তৈরি করে, সেটিকে চিহ্নিত করা এবং এই আদর্শ ও তাঁদের মানুষের ওপর সন্ত্রাস চালানোর সক্ষমতাকে পরাজিত করতে কাজ করার বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’, বলেন তুলসী গ্যাবার্ড।

বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র গভীরভাবে উদ্বিগ্ন বলে জানিয়েছেন দেশটির জাতীয় গোয়েন্দা (ডিএনআই) বিভাগের প্রধান তুলসী গ্যাবার্ড। বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন নিয়ে মন্তব্যে তিনি এই উদ্বেগের কথা জানান।
খবর ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির।
বৈশ্বিক গোয়েন্দাপ্রধানদের একটি সম্মেলনে যোগ দিতে ভারত সফরে এসেছেন তুলসি গ্যাবার্ড। গতকাল রোববার (১৬ মার্চ) তিনি ভারতে পৌঁছান। প্রথম দিনই বিশেষ বৈঠকে অংশ নেন তুলসি। এই বৈঠকে অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি, নিউজিল্যান্ড ও আরও কয়েকটি দেশের গোয়েন্দা প্রধানেরা ছিলেন। ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের কয়েকটি দেশে সফরের অংশ হিসেবে তুলসি গ্যাবার্ড ভারতে এসেছেন।
এর মধ্যেই আজ সোমবার (১৭ মার্চ) এনডিটিভিকে বিশেষ সাক্ষাৎকার দিয়েছেন তুলসি গ্যাবার্ড। সাক্ষাৎকারে সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় উঠে এসেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ প্রসঙ্গও রয়েছে। এনডিটিভির পক্ষে ভারতীয় সংবাদ উপস্থাপক ও সাংবাদিক বিষ্ণু সোম তাঁর সাক্ষাৎকার নেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন সারা বিশ্বে ‘ইসলামপন্থী সন্ত্রাসবাদের’ ওপর নজর দিচ্ছে এবং একে পরাজিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে জানিয়েছেন তুলসী গ্যাবার্ড।
এনডিটিভি ওয়ার্ল্ডতে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে তুলসী গ্যাবার্ড বলেন, ‘হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও অন্য ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর দীর্ঘদিন ধরে চলমান দুর্ভাগ্যজনক নিপীড়ন, হত্যা ও অন্য নির্যাতন যুক্তরাষ্ট্র সরকার, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও তাঁর প্রশাসনের উদ্বেগের একটি প্রধান ক্ষেত্র।’
ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন মন্ত্রিসভা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন তুলসী গ্যাবার্ড। বাংলাদেশে ‘ইসলামি চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদী উপাদানের’ উত্থান নিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন মন্ত্রিসভা ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে আলোচনা মাত্র শুরু হচ্ছে; কিন্তু এটা উদ্বেগের প্রধান জায়গার একটি হয়ে রয়েছে।’
‘ইসলামিক খিলাফতের’ আদর্শ নিয়েও কথা বলেছেন তুলসী গ্যাবার্ড। উগ্রপন্থী উপাদান ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো বৈশ্বিকভাবে কেমন করে এ ধরনের একটি পরিস্থিতি তৈরির লক্ষ্যে কাজ করে, তা নিয়েও কথা বলেছেন তিনি। তুলসী গ্যাবার্ড বলেন, ‘ইসলামপন্থী সন্ত্রাসীদের হুমকি এবং বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বৈশ্বিক তৎপরতা একই আদর্শ ও লক্ষ্য দ্বারা পরিচালিত হয়। সেই আদর্শ ও লক্ষ্য হলো ইসলামপন্থী খিলাফতের মাধ্যমে শাসন করা। এতে অবশ্যই তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য ছাড়া অন্য যেকোনো ধর্মের মানুষের ওপর প্রভাব পড়ে। তারা এটা সন্ত্রাস ও অন্য সহিংস পন্থায় বাস্তবায়নের পথ বেছে নেয়।’
তুলসী গ্যাবার্ড বলেন, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এ ধরনের আদর্শকে শনাক্ত ও পরাজিত করা এবং তিনি যেটাকে ‘কট্টর ইসলামপন্থী সন্ত্রাসবাদ’ বলেন, সেটিকে নির্মূল করার বিষয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ।
‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই আদর্শকে, যেটা ইসলামপন্থী সন্ত্রাসবাদ তৈরি করে, সেটিকে চিহ্নিত করা এবং এই আদর্শ ও তাঁদের মানুষের ওপর সন্ত্রাস চালানোর সক্ষমতাকে পরাজিত করতে কাজ করার বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’, বলেন তুলসী গ্যাবার্ড।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।