
বিডিজেন ডেস্ক

ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের একটি জনপ্রিয় পর্যটন এলাকায় বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়েছে। এই হামলায় আহত হয়েছে আরও অসংখ্য। হতাহতের শিকার পর্যটকেরা কাশ্মীরের পহেলগামে ভ্রমণ করছিলেন।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হিমালয়ের মনোরম শহর পহেলগাম ‘ভারতের সুইজারল্যান্ড’ হিসেবে খ্যাত। সেখানেই ওই হামলার ঘটনা ঘটে। হামলার পর আহতদের উদ্ধারে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার পাঠানো হয়েছে। কারণ, এই এলাকায় কেবল হেঁটে বা ঘোড়ায় চড়ে পৌঁছানো সম্ভব।
এনডিটিভি জানিয়েছে, পহেলগামের বৈসারণ উপত্যকার ওপরে গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জঙ্গিরা জঙ্গল থেকে হঠাৎ বের হয়ে নির্বিচারে গুলি শুরু করে। নিহতদের মধ্যে কর্ণাটকের শিবমোগা জেলার এক রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী রয়েছেন। স্ত্রী ও সন্তানের সামনেই তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
ঘটনার খবর পেয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ শ্রীনগরে পৌঁছেছেন এবং জরুরি নিরাপত্তা বৈঠকে বসেছেন। এর আগে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কথা বলেন। মোদি তাঁকে হামলার স্থান পরিদর্শনের নির্দেশ দেন।
ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দিল্লিতে অমিত শাহর বাসভবনে জরুরি বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর প্রধান তপন দে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব গোবিন্দ মোহন, সিআরপিএফ প্রধান জ্ঞানেন্দ্র প্রতাপ সিং, জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের মহাপরিচালক নলিন প্রভাতসহ সেনাবাহিনীর কয়েকজন কর্মকর্তা। অমিত শাহ কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ এবং লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহার সঙ্গেও কথা বলেন।
লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা বলেছেন, ‘এই জঘন্য হামলার দায়দায়িত্ব থেকে কেউ রেহাই পাবে না। দোষীদের চরম মূল্য চুকাতে হবে।’ তিনি জানিয়েছেন, আহতদের দ্রুত চিকিৎসার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং একজন পর্যটককে আনার্তনাগ মেডিকেল কলেজে স্থানান্তর করা হয়েছে।
সৌদি আরব সফররত প্রধানমন্ত্রী মোদি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, ‘সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আমাদের সংকল্প অটুট এবং আরও দৃঢ় হবে।’
কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ একে ‘অমানবিক, ঘৃণ্য এবং গভীরভাবে ধিক্কারযোগ্য’ আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘এটা সাম্প্রতিক সময়ে বেসামরিক জনগণের ওপর হওয়া হামলাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড়।’
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং একে ‘কাপুরুষোচিত ও নিন্দনীয়’ বলে আখ্যা দেন। পিডিপি নেত্রী মেহবুবা মুফতিও পর্যটকদের ওপর এই সহিংসতার তীব্র নিন্দা করে বলেন, ‘কাশ্মীর ঐতিহাসিকভাবে পর্যটকদের সাদর সম্ভাষণ করে। এই বিরল হামলা গভীর উদ্বেগের বিষয়। দ্রুত তদন্ত করে অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে।’
জানা গেছে, ঘটনাটি এমন সময়ে ঘটল, যখন উপত্যকায় পর্যটনের মৌসুম চলছে এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অমরনাথ যাত্রার জন্য নিবন্ধন শুরু হয়েছে। ২টি রুটে ৩৮ দিনব্যাপী এই তীর্থযাত্রা শুরু হবে ৩ জুলাই থেকে। এর মধ্যে একটি রুট হলো ৪৮ কিলোমিটার দীর্ঘ পহেলগাম রুট এবং তুলনামূলকভাবে ছোট ও খাঁড়া ১৪ কিলোমিটার বলতাল রুট।

ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের একটি জনপ্রিয় পর্যটন এলাকায় বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়েছে। এই হামলায় আহত হয়েছে আরও অসংখ্য। হতাহতের শিকার পর্যটকেরা কাশ্মীরের পহেলগামে ভ্রমণ করছিলেন।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হিমালয়ের মনোরম শহর পহেলগাম ‘ভারতের সুইজারল্যান্ড’ হিসেবে খ্যাত। সেখানেই ওই হামলার ঘটনা ঘটে। হামলার পর আহতদের উদ্ধারে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার পাঠানো হয়েছে। কারণ, এই এলাকায় কেবল হেঁটে বা ঘোড়ায় চড়ে পৌঁছানো সম্ভব।
এনডিটিভি জানিয়েছে, পহেলগামের বৈসারণ উপত্যকার ওপরে গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জঙ্গিরা জঙ্গল থেকে হঠাৎ বের হয়ে নির্বিচারে গুলি শুরু করে। নিহতদের মধ্যে কর্ণাটকের শিবমোগা জেলার এক রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী রয়েছেন। স্ত্রী ও সন্তানের সামনেই তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
ঘটনার খবর পেয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ শ্রীনগরে পৌঁছেছেন এবং জরুরি নিরাপত্তা বৈঠকে বসেছেন। এর আগে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কথা বলেন। মোদি তাঁকে হামলার স্থান পরিদর্শনের নির্দেশ দেন।
ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দিল্লিতে অমিত শাহর বাসভবনে জরুরি বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর প্রধান তপন দে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব গোবিন্দ মোহন, সিআরপিএফ প্রধান জ্ঞানেন্দ্র প্রতাপ সিং, জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের মহাপরিচালক নলিন প্রভাতসহ সেনাবাহিনীর কয়েকজন কর্মকর্তা। অমিত শাহ কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ এবং লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহার সঙ্গেও কথা বলেন।
লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা বলেছেন, ‘এই জঘন্য হামলার দায়দায়িত্ব থেকে কেউ রেহাই পাবে না। দোষীদের চরম মূল্য চুকাতে হবে।’ তিনি জানিয়েছেন, আহতদের দ্রুত চিকিৎসার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং একজন পর্যটককে আনার্তনাগ মেডিকেল কলেজে স্থানান্তর করা হয়েছে।
সৌদি আরব সফররত প্রধানমন্ত্রী মোদি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, ‘সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আমাদের সংকল্প অটুট এবং আরও দৃঢ় হবে।’
কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ একে ‘অমানবিক, ঘৃণ্য এবং গভীরভাবে ধিক্কারযোগ্য’ আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘এটা সাম্প্রতিক সময়ে বেসামরিক জনগণের ওপর হওয়া হামলাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড়।’
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং একে ‘কাপুরুষোচিত ও নিন্দনীয়’ বলে আখ্যা দেন। পিডিপি নেত্রী মেহবুবা মুফতিও পর্যটকদের ওপর এই সহিংসতার তীব্র নিন্দা করে বলেন, ‘কাশ্মীর ঐতিহাসিকভাবে পর্যটকদের সাদর সম্ভাষণ করে। এই বিরল হামলা গভীর উদ্বেগের বিষয়। দ্রুত তদন্ত করে অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে।’
জানা গেছে, ঘটনাটি এমন সময়ে ঘটল, যখন উপত্যকায় পর্যটনের মৌসুম চলছে এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অমরনাথ যাত্রার জন্য নিবন্ধন শুরু হয়েছে। ২টি রুটে ৩৮ দিনব্যাপী এই তীর্থযাত্রা শুরু হবে ৩ জুলাই থেকে। এর মধ্যে একটি রুট হলো ৪৮ কিলোমিটার দীর্ঘ পহেলগাম রুট এবং তুলনামূলকভাবে ছোট ও খাঁড়া ১৪ কিলোমিটার বলতাল রুট।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।