
বিডিজেন ডেস্ক

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছেন, কাশ্মীরে যারা হামলার পরিকল্পনা ও তা বাস্তবায়ন করেছে, তাদের অবশ্যই বিচারের আওতায় আনা হবে। বৃহস্পতিবার (১ মে) তিনি এ কথা বলেন।
বার্তা সংস্থা এএফপি নয়াদিল্লি থেকে এ খবর দিয়েছে।
গত ২২ এপ্রিল ভারত–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পর্যটনকেন্দ্র পহেলগামে সন্ত্রাসীদের হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় পাকিস্তানকে দায়ী করেছে নয়াদিল্লি। তবে ইসলামাবাদ এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে।
এদিকে পহেলগামে হামলার ঘটনার পর থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা ক্রমেই তীব্র হচ্ছে। ঘটনার পর থেকে কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় দুই দেশের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। দুই পক্ষ পাল্টাপাল্টি প্রতিশোধমূলক কূটনৈতিক পদক্ষেপও নিয়েছে।
এই পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের প্রধান কূটনীতিক এস জয়শঙ্কর এক বিবৃতিতে বলেছেন, বুধবার সন্ধ্যায় যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে। তাঁরা পহেলগামে হামলার বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। বিবৃতিতে জয়শঙ্কর বলেন, এ হামলার পরিকল্পনাকারী, সহায়তাকারী ও বাস্তবায়নকারীদের বিচার হতেই হবে।
রুবিও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সঙ্গেও কথা বলেছেন। যুক্তরাষ্ট্র জানায়, শাহবাজের সঙ্গে ফোনকলে পহেলগামে হামলার ‘নিন্দা জানানোর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে’ কথা বলেন রুবিও।
ভারতীয় সেনাবাহিনী জানায়, কাশ্মীরের বিতর্কিত অঞ্চলে কার্যত সীমান্ত হিসেবে ব্যবহৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর বুধবারও রাতভর ভারত ও পাকিস্তানের সেনারা গোলাগুলি করেছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। এ নিয়ে টানা সপ্তম দিনের মতো গোলাগুলির ঘটনা ঘটল।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গত মঙ্গলবার এক রুদ্ধদ্বার বৈঠকে সেনাবাহিনীকে হামলার জবাব দেওয়ার জন্য স্বাধীনভাবে কাজ করার অনুমতি দিয়েছেন বলে একটি ঊর্ধ্বতন সরকারি সূত্র এএফপিকে নিশ্চিত করেছে।

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছেন, কাশ্মীরে যারা হামলার পরিকল্পনা ও তা বাস্তবায়ন করেছে, তাদের অবশ্যই বিচারের আওতায় আনা হবে। বৃহস্পতিবার (১ মে) তিনি এ কথা বলেন।
বার্তা সংস্থা এএফপি নয়াদিল্লি থেকে এ খবর দিয়েছে।
গত ২২ এপ্রিল ভারত–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পর্যটনকেন্দ্র পহেলগামে সন্ত্রাসীদের হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় পাকিস্তানকে দায়ী করেছে নয়াদিল্লি। তবে ইসলামাবাদ এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে।
এদিকে পহেলগামে হামলার ঘটনার পর থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা ক্রমেই তীব্র হচ্ছে। ঘটনার পর থেকে কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় দুই দেশের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। দুই পক্ষ পাল্টাপাল্টি প্রতিশোধমূলক কূটনৈতিক পদক্ষেপও নিয়েছে।
এই পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের প্রধান কূটনীতিক এস জয়শঙ্কর এক বিবৃতিতে বলেছেন, বুধবার সন্ধ্যায় যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে। তাঁরা পহেলগামে হামলার বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। বিবৃতিতে জয়শঙ্কর বলেন, এ হামলার পরিকল্পনাকারী, সহায়তাকারী ও বাস্তবায়নকারীদের বিচার হতেই হবে।
রুবিও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সঙ্গেও কথা বলেছেন। যুক্তরাষ্ট্র জানায়, শাহবাজের সঙ্গে ফোনকলে পহেলগামে হামলার ‘নিন্দা জানানোর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে’ কথা বলেন রুবিও।
ভারতীয় সেনাবাহিনী জানায়, কাশ্মীরের বিতর্কিত অঞ্চলে কার্যত সীমান্ত হিসেবে ব্যবহৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর বুধবারও রাতভর ভারত ও পাকিস্তানের সেনারা গোলাগুলি করেছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। এ নিয়ে টানা সপ্তম দিনের মতো গোলাগুলির ঘটনা ঘটল।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গত মঙ্গলবার এক রুদ্ধদ্বার বৈঠকে সেনাবাহিনীকে হামলার জবাব দেওয়ার জন্য স্বাধীনভাবে কাজ করার অনুমতি দিয়েছেন বলে একটি ঊর্ধ্বতন সরকারি সূত্র এএফপিকে নিশ্চিত করেছে।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।