
নাইম আবদুল্লাহ, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলথ রাজ্যের সিডনিতে দর্পণ কালচারাল অ্যান্ড রিলিজিয়াস অ্যাসোসিয়েশন আয়োজনে ধুমধাম করে অনুষ্ঠিত হয়েছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা্।
২৬ থেকে ২৮ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার থেকে রোববার) সিডনির সেইন্ট মেরিস মেমোরিয়াল হলে শারদীয় দুর্গাপূজা উদ্যাপিত হয়।
শরতের মেঘ, রোদ আর কাশফুলের আবহে শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) দেবীর অকালবোধনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় পূজা উদ্যাপন। প্রতিমা সাজসজ্জা ও বোধনপুজোকে ঘিরে সিডনিপ্রবাসী বাঙালি হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা আনন্দ-উৎসাহে মেতে ওঠেন।

শনিবার সকালে পুষ্পাঞ্জলির মাধ্যমে শেষ হয় পূজার্চনার প্রথম পর্ব। দুপুরের পর শিশুদের জন্য আয়োজন করা হয় ছবি আঁকা ও খেলাধুলার প্রতিযোগিতা। যেখানে ছোটরা ঢাকের তালে নাচে আর আনন্দে মেতে ওঠে।
সাংস্কৃতিক পর্বে দর্পণের নবীন সদস্যরা গান, নৃত্য ও আবৃত্তি পরিবেশনা করে সকলকে মুগ্ধ করে।
সন্ধ্যায় আরতিতে ঢাকের গানে মুখরিত হয় হল প্রাঙ্গণ। এরপর শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের বড়দের পর্ব। যেখানে নাচ, গান ও আবৃত্তি পরিবেশনায় মুখরিত হয় মাতৃস্মরণ ও ভক্তির আবেগ।

রোববার দশমীতে ছিল বিশেষ আয়োজন—অঞ্জলি, সিঁদুর খেলা এবং প্রবাসী হিন্দু ধর্মাবলম্বী বাঙালিদের মিলনমেলা।
দুর্গাপূজার উৎসবে প্রতিদিন দুপুর, সন্ধ্যা আর রাতে প্রসাদ বিতরণ উৎসবকে আরও স্নিগ্ধ ও পরিপূর্ণ করে তুলেছিল।
তিন দিনের মহোৎসব শেষে আসে বিদায়ের ক্ষণ। দেবীকে বিদায় জানিয়ে সবার কণ্ঠেই ছিল এক সুর ‘আসছে বছর আবার হবে।’

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলথ রাজ্যের সিডনিতে দর্পণ কালচারাল অ্যান্ড রিলিজিয়াস অ্যাসোসিয়েশন আয়োজনে ধুমধাম করে অনুষ্ঠিত হয়েছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা্।
২৬ থেকে ২৮ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার থেকে রোববার) সিডনির সেইন্ট মেরিস মেমোরিয়াল হলে শারদীয় দুর্গাপূজা উদ্যাপিত হয়।
শরতের মেঘ, রোদ আর কাশফুলের আবহে শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) দেবীর অকালবোধনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় পূজা উদ্যাপন। প্রতিমা সাজসজ্জা ও বোধনপুজোকে ঘিরে সিডনিপ্রবাসী বাঙালি হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা আনন্দ-উৎসাহে মেতে ওঠেন।

শনিবার সকালে পুষ্পাঞ্জলির মাধ্যমে শেষ হয় পূজার্চনার প্রথম পর্ব। দুপুরের পর শিশুদের জন্য আয়োজন করা হয় ছবি আঁকা ও খেলাধুলার প্রতিযোগিতা। যেখানে ছোটরা ঢাকের তালে নাচে আর আনন্দে মেতে ওঠে।
সাংস্কৃতিক পর্বে দর্পণের নবীন সদস্যরা গান, নৃত্য ও আবৃত্তি পরিবেশনা করে সকলকে মুগ্ধ করে।
সন্ধ্যায় আরতিতে ঢাকের গানে মুখরিত হয় হল প্রাঙ্গণ। এরপর শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের বড়দের পর্ব। যেখানে নাচ, গান ও আবৃত্তি পরিবেশনায় মুখরিত হয় মাতৃস্মরণ ও ভক্তির আবেগ।

রোববার দশমীতে ছিল বিশেষ আয়োজন—অঞ্জলি, সিঁদুর খেলা এবং প্রবাসী হিন্দু ধর্মাবলম্বী বাঙালিদের মিলনমেলা।
দুর্গাপূজার উৎসবে প্রতিদিন দুপুর, সন্ধ্যা আর রাতে প্রসাদ বিতরণ উৎসবকে আরও স্নিগ্ধ ও পরিপূর্ণ করে তুলেছিল।
তিন দিনের মহোৎসব শেষে আসে বিদায়ের ক্ষণ। দেবীকে বিদায় জানিয়ে সবার কণ্ঠেই ছিল এক সুর ‘আসছে বছর আবার হবে।’
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।