
নাইম আবদুল্লাহ, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে বুয়েট অ্যালামনাই অস্ট্রেলিয়ার আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে আনন্দঘন পিকনিক।
শনিবার (১৫ নভেম্বর) সিডনির প্যারামাট্টা পার্কের গাওয়ি শেল্টারে অ্যালামনাইরা তাদের পরিবার-পরিজনদের নিয়ে এক প্রাণবন্ত ও সুশৃঙ্খল পিকনিকের আয়োজন করে। দিনব্যাপী এই মিলনমেলা পরিণত হয় প্রবাসী বুয়েটিয়ানদের এক আনন্দঘন আড্ডাখানায়।
সকালের সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে অতিথিদের জন্য পরিবেশন করা হয় সকালের চা, স্ন্যাকস ও নানারকম ফল। দুপুরে নবাবির বিশেষ লাঞ্চ ছিল পিকনিকের অন্যতম আকর্ষণ। বিকেলের চা-পর্বও ছিল সমান জমজমাট। যেখানে আড্ডা আর শুভেচ্ছা বিনিময়ে বন্ধুত্ব আরও গভীর হয়ে ওঠে।

শিশুদের আনন্দময় সময় কাটাতে ছিল বিশেষ কিডস এন্টারটেইনার। পারিবারিক মুহূর্তগুলোকে ধরে রাখতে পুরো অনুষ্ঠানটি কভার করেন একজন প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার।
বয়সভিত্তিক নানা ধরনের খেলা ছিল দিনের মূল আকর্ষণ—শিশুদের খেলা, পুরুষদের মজার খেলা, নারীদের খেলা, এমনকি বুয়েটিয়ানদের বাবা-মায়ের জন্যও ছিল বিশেষ প্রতিযোগিতা। প্রতিটি খেলায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারীদের পুরস্কৃত করা হয়।
এ ছাড়া, ১২ বছরের নিচের সকল শিশুদের মুখে খুশির হাসি ফুটিয়ে তুলতে তাদের বিশেষ উপহার দেওয়া হয়।
সিডনিতে বসবাসরত বুয়েট অ্যালামনাই পরিবারগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করতে এবং নতুন প্রজন্মকে একত্রিত করতে এ আয়োজন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সারা দিনের হাসি-আনন্দ, খেলা আর বন্ধুত্বের মেলবন্ধন সকল অংশগ্রহণকারীর মনে তৈরি করে স্মরণীয় স্মৃতি।
বুয়েট অ্যালামনাই অস্ট্রেলিয়ার এই পিকনিক আয়োজন প্রবাসী কমিউনিটিতে ইতিবাচক ছাপ ফেলেছে, যা ভবিষ্যতে আরও বৃহৎ পরিসরে আয়োজনের প্রত্যাশা জাগিয়ে তুলেছে।

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে বুয়েট অ্যালামনাই অস্ট্রেলিয়ার আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে আনন্দঘন পিকনিক।
শনিবার (১৫ নভেম্বর) সিডনির প্যারামাট্টা পার্কের গাওয়ি শেল্টারে অ্যালামনাইরা তাদের পরিবার-পরিজনদের নিয়ে এক প্রাণবন্ত ও সুশৃঙ্খল পিকনিকের আয়োজন করে। দিনব্যাপী এই মিলনমেলা পরিণত হয় প্রবাসী বুয়েটিয়ানদের এক আনন্দঘন আড্ডাখানায়।
সকালের সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে অতিথিদের জন্য পরিবেশন করা হয় সকালের চা, স্ন্যাকস ও নানারকম ফল। দুপুরে নবাবির বিশেষ লাঞ্চ ছিল পিকনিকের অন্যতম আকর্ষণ। বিকেলের চা-পর্বও ছিল সমান জমজমাট। যেখানে আড্ডা আর শুভেচ্ছা বিনিময়ে বন্ধুত্ব আরও গভীর হয়ে ওঠে।

শিশুদের আনন্দময় সময় কাটাতে ছিল বিশেষ কিডস এন্টারটেইনার। পারিবারিক মুহূর্তগুলোকে ধরে রাখতে পুরো অনুষ্ঠানটি কভার করেন একজন প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার।
বয়সভিত্তিক নানা ধরনের খেলা ছিল দিনের মূল আকর্ষণ—শিশুদের খেলা, পুরুষদের মজার খেলা, নারীদের খেলা, এমনকি বুয়েটিয়ানদের বাবা-মায়ের জন্যও ছিল বিশেষ প্রতিযোগিতা। প্রতিটি খেলায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারীদের পুরস্কৃত করা হয়।
এ ছাড়া, ১২ বছরের নিচের সকল শিশুদের মুখে খুশির হাসি ফুটিয়ে তুলতে তাদের বিশেষ উপহার দেওয়া হয়।
সিডনিতে বসবাসরত বুয়েট অ্যালামনাই পরিবারগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করতে এবং নতুন প্রজন্মকে একত্রিত করতে এ আয়োজন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সারা দিনের হাসি-আনন্দ, খেলা আর বন্ধুত্বের মেলবন্ধন সকল অংশগ্রহণকারীর মনে তৈরি করে স্মরণীয় স্মৃতি।
বুয়েট অ্যালামনাই অস্ট্রেলিয়ার এই পিকনিক আয়োজন প্রবাসী কমিউনিটিতে ইতিবাচক ছাপ ফেলেছে, যা ভবিষ্যতে আরও বৃহৎ পরিসরে আয়োজনের প্রত্যাশা জাগিয়ে তুলেছে।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।