
বিডিজেন ডেস্ক

ভারতের গুজরাটের আহমেদাবাদে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের কিছুক্ষণের মধ্যেই এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১২ জুন) দুপুরে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন বিমানবন্দরের কর্মকর্তারা। বিমানটি ২৪২ জন যাত্রী নিয়ে লন্ডন যাচ্ছিল।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে জানা যায়, আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ১৭ মিনিটে বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের কয়েক মিনিটের মধ্যেই আহমেদাবাদের মেঘানি এলাকায় বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। সঙ্গে সঙ্গেই বিমানটিতে ব্যাপক বিস্ফোরণ হয়ে আগুন ধরে যায়।
ভারতের অসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (ডিজিসিএ) জানিয়েছে, বিমানে মোট ২৪২ জন আরোহী ছিলেন। এর মধ্যে ২৩০ জন যাত্রী, ২ জন পাইলট ও ১০ জন কেবিন ক্রু।
বিমানটি চালাচ্ছিলেন ক্যাপ্টেন সুমিত সাবারওয়াল। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ফার্স্ট অফিসার ক্লাইভ কুন্দার।
দুর্ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া ভিডিও ও ছবিতে দেখা গেছে, মাটির ওপর থেকে ঘন ধূসর ধোঁয়ার কুণ্ডলী উঠছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে জানা যায়, বিমানটি সম্পূর্ণ জ্বালানি ভর্তি ছিল। যার ফলে বিধ্বস্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিস্ফোরণ হয়ে আগুন ধরে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
এখনো পর্যন্ত হতাহতের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি। উদ্ধার কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
উদ্ধারকাজে অংশ নিতে ঘটনাস্থলে একাধিক ফায়ার ইঞ্জিন ও অ্যাম্বুলেন্স পাঠানো হয়েছে। তবে এখনো পর্যন্ত হতাহতের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো ঘোষণা দেয়নি কর্তৃপক্ষ।
ডিজিসিএ জানিয়েছে, খুব শিগগিরই এ দুর্ঘটনায় আনুষ্ঠানিক তদন্ত শুরু হবে। এ বিষয়ে বোয়িং-এর একটি কারিগরি দলও যুক্ত হতে পারে।
এখনো পর্যন্ত দুর্ঘটনার সম্ভাব্য কারণ সম্পর্কে কোনো সরকারিভাবে ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি। তবে বিশেষজ্ঞদের ধারণা, দীর্ঘপথের ফ্লাইট হওয়ায় জ্বালানির ভার বেশি ছিল, যা দুর্ঘটনার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা এবং উদ্ধার তৎপরতা কঠিন করে তুলেছে।

ভারতের গুজরাটের আহমেদাবাদে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের কিছুক্ষণের মধ্যেই এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১২ জুন) দুপুরে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন বিমানবন্দরের কর্মকর্তারা। বিমানটি ২৪২ জন যাত্রী নিয়ে লন্ডন যাচ্ছিল।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে জানা যায়, আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ১৭ মিনিটে বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের কয়েক মিনিটের মধ্যেই আহমেদাবাদের মেঘানি এলাকায় বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। সঙ্গে সঙ্গেই বিমানটিতে ব্যাপক বিস্ফোরণ হয়ে আগুন ধরে যায়।
ভারতের অসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (ডিজিসিএ) জানিয়েছে, বিমানে মোট ২৪২ জন আরোহী ছিলেন। এর মধ্যে ২৩০ জন যাত্রী, ২ জন পাইলট ও ১০ জন কেবিন ক্রু।
বিমানটি চালাচ্ছিলেন ক্যাপ্টেন সুমিত সাবারওয়াল। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ফার্স্ট অফিসার ক্লাইভ কুন্দার।
দুর্ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া ভিডিও ও ছবিতে দেখা গেছে, মাটির ওপর থেকে ঘন ধূসর ধোঁয়ার কুণ্ডলী উঠছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে জানা যায়, বিমানটি সম্পূর্ণ জ্বালানি ভর্তি ছিল। যার ফলে বিধ্বস্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিস্ফোরণ হয়ে আগুন ধরে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
এখনো পর্যন্ত হতাহতের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি। উদ্ধার কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
উদ্ধারকাজে অংশ নিতে ঘটনাস্থলে একাধিক ফায়ার ইঞ্জিন ও অ্যাম্বুলেন্স পাঠানো হয়েছে। তবে এখনো পর্যন্ত হতাহতের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো ঘোষণা দেয়নি কর্তৃপক্ষ।
ডিজিসিএ জানিয়েছে, খুব শিগগিরই এ দুর্ঘটনায় আনুষ্ঠানিক তদন্ত শুরু হবে। এ বিষয়ে বোয়িং-এর একটি কারিগরি দলও যুক্ত হতে পারে।
এখনো পর্যন্ত দুর্ঘটনার সম্ভাব্য কারণ সম্পর্কে কোনো সরকারিভাবে ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি। তবে বিশেষজ্ঞদের ধারণা, দীর্ঘপথের ফ্লাইট হওয়ায় জ্বালানির ভার বেশি ছিল, যা দুর্ঘটনার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা এবং উদ্ধার তৎপরতা কঠিন করে তুলেছে।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।