
বিডিজেন ডেস্ক

ট
২৪২ জন আরোহী নিয়ে ভারতের আহমেদাবাদ থেকে লন্ডনের উদ্দেশে যাত্রা করেছিল এয়ার ইন্ডিয়ার এআই১৭১ বিমানটি। কিন্তু উড্ডয়নের পরপরই প্রত্যাশিত উচ্চতায় উঠতে ব্যর্থ হয়ে এটি বিধ্বস্ত হয়। যাত্রীদের মধ্যে ২১৭ জন প্রাপ্তবয়স্ক ও ১১টি শিশু ছিল। এখন পর্যন্ত একজন বাদে সবাই নিহত হয়েছে বলে খবর প্রকাশ করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো।
হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, এয়ার ইন্ডিয়া পরিচালনা করে টাটা গ্রুপ। বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর তাই টাটা গোষ্ঠীর পক্ষ থেকে এক্স মাধ্যমে একটি বিশেষ বার্তা দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট ১৭১-এর দুর্ঘটনার জন্য আমরা শোকাহত। এই সময় এই দুঃখকে প্রকাশ করার জন্য কোনো শব্দই যথেষ্ট নয়। যাঁরা মারা গেছেন, তাঁদের পরিবারের পাশে আছি। আহত ব্যক্তিদের জন্য প্রার্থনা করছি।’
বার্তায় ওই বিমান দুর্ঘটনায় নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে ১ কোটি রুপি করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে টাটা। আর যাঁরা আহত হয়েছেন, তাঁদের চিকিৎসার সব খরচ বহন করারও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
শুধু তাই নয়, যে মেডিকেল হোস্টেলের ওপর বিমানটি আছড়ে পড়েছে, সেই হোস্টেলটিও নতুন করে গড়ে তোলা হবে বলে নিশ্চয়তা দিয়েছে সংস্থাটি।
এক্স বার্তায় টাটা সন্সের চেয়ারম্যান এন চন্দ্রশেখরন বলেছেন, ‘আমরা ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের পাশে আছি।’
উল্লেখ্য, যে হোস্টেলের ওপর বিমানটি আছড়ে পড়েছে, সেখানকার অন্তত আবাসিক পাঁচ চিকিৎসকেরও মৃত্যু হয়েছে। মৃত ব্যক্তিদের তালিকায় একাধিক স্থানীয় মানুষ থাকতে পারেন বলেও আশঙ্কা করছে পুলিশ।
এক প্রত্যক্ষদর্শী ব্যক্তি জানিয়েছেন, একটা বিকট শব্দ তিনি শুনতে পেয়েছিলেন। বাইরে বেরিয়ে দেখেন প্রচুর ধোঁয়া বের হচ্ছে। সেই সঙ্গে চারদিকে ধ্বংসস্তূপ, আর মরদেহ ছড়িয়ে রয়েছে।

ট
২৪২ জন আরোহী নিয়ে ভারতের আহমেদাবাদ থেকে লন্ডনের উদ্দেশে যাত্রা করেছিল এয়ার ইন্ডিয়ার এআই১৭১ বিমানটি। কিন্তু উড্ডয়নের পরপরই প্রত্যাশিত উচ্চতায় উঠতে ব্যর্থ হয়ে এটি বিধ্বস্ত হয়। যাত্রীদের মধ্যে ২১৭ জন প্রাপ্তবয়স্ক ও ১১টি শিশু ছিল। এখন পর্যন্ত একজন বাদে সবাই নিহত হয়েছে বলে খবর প্রকাশ করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো।
হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, এয়ার ইন্ডিয়া পরিচালনা করে টাটা গ্রুপ। বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর তাই টাটা গোষ্ঠীর পক্ষ থেকে এক্স মাধ্যমে একটি বিশেষ বার্তা দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট ১৭১-এর দুর্ঘটনার জন্য আমরা শোকাহত। এই সময় এই দুঃখকে প্রকাশ করার জন্য কোনো শব্দই যথেষ্ট নয়। যাঁরা মারা গেছেন, তাঁদের পরিবারের পাশে আছি। আহত ব্যক্তিদের জন্য প্রার্থনা করছি।’
বার্তায় ওই বিমান দুর্ঘটনায় নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে ১ কোটি রুপি করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে টাটা। আর যাঁরা আহত হয়েছেন, তাঁদের চিকিৎসার সব খরচ বহন করারও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
শুধু তাই নয়, যে মেডিকেল হোস্টেলের ওপর বিমানটি আছড়ে পড়েছে, সেই হোস্টেলটিও নতুন করে গড়ে তোলা হবে বলে নিশ্চয়তা দিয়েছে সংস্থাটি।
এক্স বার্তায় টাটা সন্সের চেয়ারম্যান এন চন্দ্রশেখরন বলেছেন, ‘আমরা ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের পাশে আছি।’
উল্লেখ্য, যে হোস্টেলের ওপর বিমানটি আছড়ে পড়েছে, সেখানকার অন্তত আবাসিক পাঁচ চিকিৎসকেরও মৃত্যু হয়েছে। মৃত ব্যক্তিদের তালিকায় একাধিক স্থানীয় মানুষ থাকতে পারেন বলেও আশঙ্কা করছে পুলিশ।
এক প্রত্যক্ষদর্শী ব্যক্তি জানিয়েছেন, একটা বিকট শব্দ তিনি শুনতে পেয়েছিলেন। বাইরে বেরিয়ে দেখেন প্রচুর ধোঁয়া বের হচ্ছে। সেই সঙ্গে চারদিকে ধ্বংসস্তূপ, আর মরদেহ ছড়িয়ে রয়েছে।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।