
বিডিজেন ডেস্ক

ক্রেতার দিক থেকে আইফোনের সবচেয়ে বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্র। অ্যাপল সাধারণত চীন থেকে আইফোন আমদানির ওপর বেশি নির্ভরশীল। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনের ওপর উচ্চ শুল্ক আরোপ করায় ভারত থেকে আইফোন আমদানি শুরু করেছে অ্যাপল। কারণ, ভারতে ট্রাম্পের শুল্কহার চীনের তুলনায় অনেব কম, মাত্র ২৬ শতাংশ।
খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
সম্প্রতি এই প্রযুক্তি জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানটি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে ভারত থেকে কয়েকটি কার্গো বিমানে ৬০০ টন আইফোন—অর্থাৎ প্রায় ১৫ লাখ ডিভাইস যুক্তরাষ্ট্রে পাঠিয়েছে। রয়টার্সকে একটি সূত্র জানিয়েছে, এটি অ্যাপলের একটি গোপন কৌশলের অংশ। এর মাধ্যমে তারা ট্রাম্পের শুল্ক এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আইফোনের মজুত বাড়াচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে, অ্যাপল ট্রাম্পের শুল্কের ধাক্কা এড়াতে চেয়েছিল। তাই চীনকে বাদ দিয়ে তারা উৎপাদনের কেন্দ্র হিসেবে ভারতকে বেছে নিয়েছে। এই লক্ষ্যে অ্যাপল ভারতের চেন্নাই বিমানবন্দরে কাস্টমস ক্লিয়ারেন্সের সময় ৩০ ঘণ্টা থেকে কমিয়ে ৬ ঘণ্টায় নামিয়ে আনতে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনাও করেছে।
বিমানবন্দরে এমন ‘গ্রিন করিডোর’ ব্যবস্থা শুধু চীনের কিছু বিমানবন্দরে অ্যাপলের ব্যবহৃত মডেলের অনুকরণে তৈরি। একটি সূত্র ও একজন ভারতীয় সরকারি কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানান, মার্চ থেকে ৬টি কার্গো জেট (প্রতিটির ধারণক্ষমতা ১০০ টন) চেন্নাই থেকে যুক্তরাষ্ট্রে গেছে। এর মধ্যে একটি এই সপ্তাহে নতুন শুল্ক কার্যকর হওয়ার সময় গিয়েছে।
রয়টার্সের হিসাবে, একটি আইফোন-১৪ ও এর চার্জিং কেবলের প্যাকেজড ওজন প্রায় ৩৫০ গ্রাম। প্যাকেজিং বিবেচনায় ৬০০ টন ধারণক্ষমতার ৬টি কার্গোতে প্রায় ১৫ লাখ আইফোন থাকতে পারে। অ্যাপল ও ভারতের বিমান চলাচল মন্ত্রণালয়ের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তারা রয়টার্সের অনুরোধে সাড়া দেয়নি। এ ছাড়া, কিছু সূত্র কথা বললেও গোপনীয়তার কারণে পরিচয় প্রকাশ করেনি।
বিশ্বব্যাপী অ্যাপল বছরে ২২ কোটির বেশি আইফোন বিক্রি করে। প্রযুক্তি বাজার গবেষণা সংস্থা কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চের হিসাবে, যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা আইফোনের পঞ্চমাংশ এখন ভারত থেকে আসে, বাকিগুলো চীন থেকে। ট্রাম্প চীনের ওপর শুল্ক ৫৪ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশ করেছেন। ৫৪ শতাংশ হারে আইফোন-১৬ প্রো ম্যাক্সের দাম ১ হাজার ৫৯৯ ডলার থেকে বেড়ে ২ হাজার ৩০০ ডলার হতো। এতে যাতে প্রতিষ্ঠানটির পণ্য বিক্রি ও ক্রেতাদের ওপর প্রভাব না পড়ে, তাই ভারতে উৎপাদনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা।
ভারতে অ্যাপলের আইফোন উৎপাদনের কাজ করে ফক্সকন। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি ভারতে অ্যাপলের উৎপাদন ২০ শতাংশ বাড়িয়েছে এবং বিমানের মাধ্যমে আমদানি করছে। এর জন্য শ্রমিকের সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে এবং ফক্সকনের চেন্নাই কারখানায় রোববার ছুটির দিনেও কাজ চলছে। সংশ্লিষ্ট দুটি সূত্র নিশ্চিত করেছে, এই কারখানা গত বছর ২ কোটি আইফোন তৈরি করেছে, যার মধ্যে আইফোন ১৫ ও ১৬ মডেল রয়েছে।
চীনের বাইরে উৎপাদনের কেন্দ্র হিসেবে ভারতকে গুরুত্ব দিচ্ছে অ্যাপল। ভারতে ফক্সকন ও টাটা তাদের দুই প্রধান সরবরাহকারী। এই দুই প্রতিষ্ঠান দেশটিতে মোট ৩টি কারখানা চালাচ্ছে এবং আরও ২টি নির্মাণাধীন। চেন্নাইয়ে দ্রুত কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স স্থাপনেও পরিকল্পনা করেছে অ্যাপল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকারও অ্যাপলকে প্রয়োজনীয় সহায়তা করার নির্দেশ দিয়েছে।
কাস্টমস ডেটা অনুযায়ী, গত জানুয়ারিতে ভারত থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ফক্সকনের আমদানি ছিল ৭৭০ মিলিয়ন ও ফেব্রুয়ারিতে ৬৪৩ মিলিয়ন ডলার, যা আগের চার মাসে ছিল মাত্র ১১০ থেকে ৩৩১ মিলিয়ন ডলার। আর এই ২ মাসে ৮৫ শতাংশের বেশি চালান গেছে শিকাগো, লস অ্যাঞ্জেলস, নিউইয়র্ক ও সান ফ্রান্সিসকোতে। তবে এসব বিষয়ে ফক্সকনের কাছে জানতে চাইলে তারা কথা বলতে রাজি হয়নি।

ক্রেতার দিক থেকে আইফোনের সবচেয়ে বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্র। অ্যাপল সাধারণত চীন থেকে আইফোন আমদানির ওপর বেশি নির্ভরশীল। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনের ওপর উচ্চ শুল্ক আরোপ করায় ভারত থেকে আইফোন আমদানি শুরু করেছে অ্যাপল। কারণ, ভারতে ট্রাম্পের শুল্কহার চীনের তুলনায় অনেব কম, মাত্র ২৬ শতাংশ।
খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
সম্প্রতি এই প্রযুক্তি জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানটি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে ভারত থেকে কয়েকটি কার্গো বিমানে ৬০০ টন আইফোন—অর্থাৎ প্রায় ১৫ লাখ ডিভাইস যুক্তরাষ্ট্রে পাঠিয়েছে। রয়টার্সকে একটি সূত্র জানিয়েছে, এটি অ্যাপলের একটি গোপন কৌশলের অংশ। এর মাধ্যমে তারা ট্রাম্পের শুল্ক এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আইফোনের মজুত বাড়াচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে, অ্যাপল ট্রাম্পের শুল্কের ধাক্কা এড়াতে চেয়েছিল। তাই চীনকে বাদ দিয়ে তারা উৎপাদনের কেন্দ্র হিসেবে ভারতকে বেছে নিয়েছে। এই লক্ষ্যে অ্যাপল ভারতের চেন্নাই বিমানবন্দরে কাস্টমস ক্লিয়ারেন্সের সময় ৩০ ঘণ্টা থেকে কমিয়ে ৬ ঘণ্টায় নামিয়ে আনতে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনাও করেছে।
বিমানবন্দরে এমন ‘গ্রিন করিডোর’ ব্যবস্থা শুধু চীনের কিছু বিমানবন্দরে অ্যাপলের ব্যবহৃত মডেলের অনুকরণে তৈরি। একটি সূত্র ও একজন ভারতীয় সরকারি কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানান, মার্চ থেকে ৬টি কার্গো জেট (প্রতিটির ধারণক্ষমতা ১০০ টন) চেন্নাই থেকে যুক্তরাষ্ট্রে গেছে। এর মধ্যে একটি এই সপ্তাহে নতুন শুল্ক কার্যকর হওয়ার সময় গিয়েছে।
রয়টার্সের হিসাবে, একটি আইফোন-১৪ ও এর চার্জিং কেবলের প্যাকেজড ওজন প্রায় ৩৫০ গ্রাম। প্যাকেজিং বিবেচনায় ৬০০ টন ধারণক্ষমতার ৬টি কার্গোতে প্রায় ১৫ লাখ আইফোন থাকতে পারে। অ্যাপল ও ভারতের বিমান চলাচল মন্ত্রণালয়ের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তারা রয়টার্সের অনুরোধে সাড়া দেয়নি। এ ছাড়া, কিছু সূত্র কথা বললেও গোপনীয়তার কারণে পরিচয় প্রকাশ করেনি।
বিশ্বব্যাপী অ্যাপল বছরে ২২ কোটির বেশি আইফোন বিক্রি করে। প্রযুক্তি বাজার গবেষণা সংস্থা কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চের হিসাবে, যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা আইফোনের পঞ্চমাংশ এখন ভারত থেকে আসে, বাকিগুলো চীন থেকে। ট্রাম্প চীনের ওপর শুল্ক ৫৪ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশ করেছেন। ৫৪ শতাংশ হারে আইফোন-১৬ প্রো ম্যাক্সের দাম ১ হাজার ৫৯৯ ডলার থেকে বেড়ে ২ হাজার ৩০০ ডলার হতো। এতে যাতে প্রতিষ্ঠানটির পণ্য বিক্রি ও ক্রেতাদের ওপর প্রভাব না পড়ে, তাই ভারতে উৎপাদনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা।
ভারতে অ্যাপলের আইফোন উৎপাদনের কাজ করে ফক্সকন। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি ভারতে অ্যাপলের উৎপাদন ২০ শতাংশ বাড়িয়েছে এবং বিমানের মাধ্যমে আমদানি করছে। এর জন্য শ্রমিকের সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে এবং ফক্সকনের চেন্নাই কারখানায় রোববার ছুটির দিনেও কাজ চলছে। সংশ্লিষ্ট দুটি সূত্র নিশ্চিত করেছে, এই কারখানা গত বছর ২ কোটি আইফোন তৈরি করেছে, যার মধ্যে আইফোন ১৫ ও ১৬ মডেল রয়েছে।
চীনের বাইরে উৎপাদনের কেন্দ্র হিসেবে ভারতকে গুরুত্ব দিচ্ছে অ্যাপল। ভারতে ফক্সকন ও টাটা তাদের দুই প্রধান সরবরাহকারী। এই দুই প্রতিষ্ঠান দেশটিতে মোট ৩টি কারখানা চালাচ্ছে এবং আরও ২টি নির্মাণাধীন। চেন্নাইয়ে দ্রুত কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স স্থাপনেও পরিকল্পনা করেছে অ্যাপল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকারও অ্যাপলকে প্রয়োজনীয় সহায়তা করার নির্দেশ দিয়েছে।
কাস্টমস ডেটা অনুযায়ী, গত জানুয়ারিতে ভারত থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ফক্সকনের আমদানি ছিল ৭৭০ মিলিয়ন ও ফেব্রুয়ারিতে ৬৪৩ মিলিয়ন ডলার, যা আগের চার মাসে ছিল মাত্র ১১০ থেকে ৩৩১ মিলিয়ন ডলার। আর এই ২ মাসে ৮৫ শতাংশের বেশি চালান গেছে শিকাগো, লস অ্যাঞ্জেলস, নিউইয়র্ক ও সান ফ্রান্সিসকোতে। তবে এসব বিষয়ে ফক্সকনের কাছে জানতে চাইলে তারা কথা বলতে রাজি হয়নি।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।