
বিডিজেন ডেস্ক

ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আগে গোয়ালিয়রে বিক্ষোভ এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানিমূলক বিষয়বস্তু প্রচার নিষিদ্ধ করেছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। এই নিষেধাজ্ঞা ৭ অক্টোবর পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ ৬ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে।
হিন্দু মহাসভা নামের একটি রাজনৈতিক দল ম্যাচের দিন বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে। তারা এর আগেও একই দাবি তুলে অভিযোগ করেছিল যে, বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন চালানো হচ্ছে।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ভারতীয় কর্তৃপক্ষের কাছে বাংলাদেশ দলের জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে।
এর আগে কানপুরে ভারত-বাংলাদেশ টেস্ট ম্যাচের সময়ও একই ধরনের হুমকির পর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছিল।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, গোয়ালিয়রে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণের জন্য দেড় হাজারের বেশি পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
গোয়ালিয়রের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রুচিকা চৌহান ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতার (বিএনএসএস) একটি আইনের অধীনে এই নিষেধাজ্ঞামূলক নির্দেশ জারি করেছেন।
তিনি জানান, বিভিন্ন ডানপন্থী সংগঠন ম্যাচ বাতিলের দাবি জানিয়ে মিছিল এবং অন্য বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, জেলায় যে কেউ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানিমূলক কিছু শেয়ার করলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একইসঙ্গে নিষিদ্ধ থাকবে আপত্তিকর বিষয়বস্তু সম্বলিত ব্যানার, পোস্টার ও কাটআউট।
কিছু ডানপন্থী গোষ্ঠী বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তোলার পর এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। সম্প্রতি বাংলাদেশে শিক্ষার্থী ও নাগরিকদের গণআন্দোলনের ফলে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ক্ষমতার পরিবর্তন হয়। এরপর দেশের বিভিন্ন স্থানে হিন্দুদের উপর হামলার ঘটনা ঘটে।

ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আগে গোয়ালিয়রে বিক্ষোভ এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানিমূলক বিষয়বস্তু প্রচার নিষিদ্ধ করেছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। এই নিষেধাজ্ঞা ৭ অক্টোবর পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ ৬ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে।
হিন্দু মহাসভা নামের একটি রাজনৈতিক দল ম্যাচের দিন বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে। তারা এর আগেও একই দাবি তুলে অভিযোগ করেছিল যে, বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন চালানো হচ্ছে।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ভারতীয় কর্তৃপক্ষের কাছে বাংলাদেশ দলের জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে।
এর আগে কানপুরে ভারত-বাংলাদেশ টেস্ট ম্যাচের সময়ও একই ধরনের হুমকির পর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছিল।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, গোয়ালিয়রে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণের জন্য দেড় হাজারের বেশি পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
গোয়ালিয়রের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রুচিকা চৌহান ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতার (বিএনএসএস) একটি আইনের অধীনে এই নিষেধাজ্ঞামূলক নির্দেশ জারি করেছেন।
তিনি জানান, বিভিন্ন ডানপন্থী সংগঠন ম্যাচ বাতিলের দাবি জানিয়ে মিছিল এবং অন্য বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, জেলায় যে কেউ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানিমূলক কিছু শেয়ার করলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একইসঙ্গে নিষিদ্ধ থাকবে আপত্তিকর বিষয়বস্তু সম্বলিত ব্যানার, পোস্টার ও কাটআউট।
কিছু ডানপন্থী গোষ্ঠী বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তোলার পর এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। সম্প্রতি বাংলাদেশে শিক্ষার্থী ও নাগরিকদের গণআন্দোলনের ফলে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ক্ষমতার পরিবর্তন হয়। এরপর দেশের বিভিন্ন স্থানে হিন্দুদের উপর হামলার ঘটনা ঘটে।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।