
বিডিজেন ডেস্ক

অস্কারজয়ী সুরকার হ্যান্স জিমারকে সৌদি আরবের জাতীয় সংগীত নতুন করে সাজানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। উচ্চপদস্থ এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সৌদি আরবে যে বিপুল পরিবর্তনের কর্মযজ্ঞ চলছে, তারই অংশ হিসেবে জাতীয় সংগীতকে নতুন করে সাজানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে।
খবর ব্রিটেনের দৈনিক পত্রিকা দ্য গার্ডিয়ানের।
শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, দ্য লায়ন কিং, ডিউন এবং দ্য ডার্ক নাইট ট্রিলজির মতো বিখ্যাত সব সিনেমার সুরকার হ্যান্স জিমার এই প্রকল্পের প্রাথমিক কাঠামোতে সম্মতি জানিয়েছেন।
সৌদি আরবের জেনারেল এন্টারটেইনমেন্ট অথরিটির চেয়ারম্যান তুর্কি আলালশিখ এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এক পোস্টে আলালশিখ লিখেছেন, ‘আমরা ভবিষ্যতের অনেক প্রকল্প নিয়ে আলোচনা করেছি, যা শিগগিরই বাস্তবায়িত হবে বলে আশা করি। এর মধ্যে রয়েছে সৌদি জাতীয় সংগীতকে নতুন যন্ত্রের মাধ্যমে পুনর্গঠন।’
আলালশিখ জানান, জাতীয় সংগীত ছাড়াও জিমারের সঙ্গে সৌদি-অনুপ্রাণিত ‘আরাবিয়া’ নামে একটি সুর, সৌদি আরবে খুব বড় আয়োজনে একটি কনসার্ট এবং আসন্ন চলচ্চিত্র ‘দ্য ব্যাটল অব ইয়ারমুক’-এর সাউন্ডট্র্যাক নিয়েও আলোচনা হয়েছে।

আলালশিখ বলেন, ‘এই সব প্রকল্পের জন্য আমরা প্রাথমিক পর্যায়ে একমত হয়েছি এবং আশা করি, শিগগিরই চূড়ান্ত চুক্তিতে পৌঁছাতে পারব।’
সৌদি আরবের জাতীয় সংগীত ‘আশ আল-মালিক’ (দীর্ঘজীবী হোন বাদশা) ১৯৪৭ সালে মিসরের সুরকার আবদুর রহমান আল-খতিব সৌদি বাদশা আবদুল আজিজের অনুরোধে রচনা করেছিলেন। বর্তমানে প্রচলিত সংস্করণটি সেই সময়কার প্রচলিত ‘আরব ফ্যান ফেয়ার’ ঘরানার।
বিশ্বের সর্ববৃহৎ তেল রপ্তানিকারক এবং ইসলামের পবিত্রতম স্থানসমূহের অধিকারী সৌদি আরব তাদের অর্থনীতি তেল নির্ভরতা থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী পরিকল্পনা নিয়েছে। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে দেশটিতে আবারও সিনেমা হল চালু করা হয়েছে। নারীদের গাড়ি চালানোরও অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এমনকি দেশটি প্রথমবারের মতো অমুসলিম পর্যটকদের প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে।
এ ছাড়া, দেশটি বড় বড় প্রকল্পের উদ্যোগ নিয়েছে। এসব উদ্যোগের মধ্যে বিলাসবহুল রিসোর্ট ছাড়াও রয়েছে ৫০০ বিলিয়ন ডলারের মরুভূমির ভবিষ্যতের শহর ‘নিওম’।
এদিকে মানবাধিকার কর্মীরা বলেছেন, সৌদি আরব তাদের কঠোর নীতিগুলো আড়াল করতেই সংস্কৃতি ও খেলাধুলার প্রচার চালাচ্ছে। তাদের মতে, সৌদি আরবে নারীদের অধিকার এখনো অনেক সীমিত। এ ছাড়া, মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় বাধা দেওয়ার পাশাপাশি দেশটিতে পৃথিবীর সর্বোচ্চ হারে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

অস্কারজয়ী সুরকার হ্যান্স জিমারকে সৌদি আরবের জাতীয় সংগীত নতুন করে সাজানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। উচ্চপদস্থ এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সৌদি আরবে যে বিপুল পরিবর্তনের কর্মযজ্ঞ চলছে, তারই অংশ হিসেবে জাতীয় সংগীতকে নতুন করে সাজানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে।
খবর ব্রিটেনের দৈনিক পত্রিকা দ্য গার্ডিয়ানের।
শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, দ্য লায়ন কিং, ডিউন এবং দ্য ডার্ক নাইট ট্রিলজির মতো বিখ্যাত সব সিনেমার সুরকার হ্যান্স জিমার এই প্রকল্পের প্রাথমিক কাঠামোতে সম্মতি জানিয়েছেন।
সৌদি আরবের জেনারেল এন্টারটেইনমেন্ট অথরিটির চেয়ারম্যান তুর্কি আলালশিখ এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এক পোস্টে আলালশিখ লিখেছেন, ‘আমরা ভবিষ্যতের অনেক প্রকল্প নিয়ে আলোচনা করেছি, যা শিগগিরই বাস্তবায়িত হবে বলে আশা করি। এর মধ্যে রয়েছে সৌদি জাতীয় সংগীতকে নতুন যন্ত্রের মাধ্যমে পুনর্গঠন।’
আলালশিখ জানান, জাতীয় সংগীত ছাড়াও জিমারের সঙ্গে সৌদি-অনুপ্রাণিত ‘আরাবিয়া’ নামে একটি সুর, সৌদি আরবে খুব বড় আয়োজনে একটি কনসার্ট এবং আসন্ন চলচ্চিত্র ‘দ্য ব্যাটল অব ইয়ারমুক’-এর সাউন্ডট্র্যাক নিয়েও আলোচনা হয়েছে।

আলালশিখ বলেন, ‘এই সব প্রকল্পের জন্য আমরা প্রাথমিক পর্যায়ে একমত হয়েছি এবং আশা করি, শিগগিরই চূড়ান্ত চুক্তিতে পৌঁছাতে পারব।’
সৌদি আরবের জাতীয় সংগীত ‘আশ আল-মালিক’ (দীর্ঘজীবী হোন বাদশা) ১৯৪৭ সালে মিসরের সুরকার আবদুর রহমান আল-খতিব সৌদি বাদশা আবদুল আজিজের অনুরোধে রচনা করেছিলেন। বর্তমানে প্রচলিত সংস্করণটি সেই সময়কার প্রচলিত ‘আরব ফ্যান ফেয়ার’ ঘরানার।
বিশ্বের সর্ববৃহৎ তেল রপ্তানিকারক এবং ইসলামের পবিত্রতম স্থানসমূহের অধিকারী সৌদি আরব তাদের অর্থনীতি তেল নির্ভরতা থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী পরিকল্পনা নিয়েছে। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে দেশটিতে আবারও সিনেমা হল চালু করা হয়েছে। নারীদের গাড়ি চালানোরও অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এমনকি দেশটি প্রথমবারের মতো অমুসলিম পর্যটকদের প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে।
এ ছাড়া, দেশটি বড় বড় প্রকল্পের উদ্যোগ নিয়েছে। এসব উদ্যোগের মধ্যে বিলাসবহুল রিসোর্ট ছাড়াও রয়েছে ৫০০ বিলিয়ন ডলারের মরুভূমির ভবিষ্যতের শহর ‘নিওম’।
এদিকে মানবাধিকার কর্মীরা বলেছেন, সৌদি আরব তাদের কঠোর নীতিগুলো আড়াল করতেই সংস্কৃতি ও খেলাধুলার প্রচার চালাচ্ছে। তাদের মতে, সৌদি আরবে নারীদের অধিকার এখনো অনেক সীমিত। এ ছাড়া, মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় বাধা দেওয়ার পাশাপাশি দেশটিতে পৃথিবীর সর্বোচ্চ হারে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।