
বিডিজেন ডেস্ক

ইসরায়েল জাতিসংঘের কাছে বারবার লেবাননের দক্ষিণাঞ্চল থেকে শান্তিরক্ষীদের সরিয়ে নেওয়ার দাবি জানাচ্ছে। তা সত্ত্বেও জাতিসংঘ বলেছে, দক্ষিণ লেবাননে তাদের শান্তিরক্ষীরা নিজ নিজ অবস্থানে থাকবে।
জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের প্রধান জ্যঁ-পিয়েরে ল্যাক্রোইক্স নিউইয়র্কে সাংবাদিকদের বলেছেন, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ এবং শান্তিরক্ষী বাহিনীতে সৈন্য পাঠানো সদস্যরাষ্ট্রগুলোর পূর্ণ সমর্থনে ইউনিফিল (ইউনাইটেড নেশনস ইন্টারিম ফোর্স ইন লেবানন) মোতায়েন রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ইরান–সমর্থিত লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহকে দমন করতে গত মাস থেকে লেবাননে আকাশ ও স্থলাভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল। ইসরায়েল বলেছে, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষীদের ইসরায়েলি বাহিনীর পথ থেকে সরে যাওয়া উচিত।
গত রোববার (১৩ অক্টোবর) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু স্পষ্ট ভাষায় জাতিসংঘকে সতর্ক করে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলের অবস্থান থেকে সরে যেতে বলেছেন। নেতানিয়াহু আরও বলেন, সেখানে (জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশন) হিজবুল্লাহ যোদ্ধাদের জন্য মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
নেতানিয়াহুর সতর্কবার্তা সত্ত্বেও জাতিসংঘ অনড় অবস্থান নিয়েছে।
জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের প্রধান বলেছেন, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রদত্ত ম্যান্ডেট কার্যকর করতে এবং বেসামরিক মানুষদের সহায়তায় ব্লু হেলমেটের (বাহিনীর) নিজ অবস্থানে থাকা অপরিহার্য।
ইসরায়েলের দাবি, হিজবুল্লাহর সুড়ঙ্গ নির্মাণ আটকাতে এবং সীমান্তের কাছে রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্রের মতো অস্ত্র মোতায়েনে বাধা দিতে জাতিসংঘ ব্যর্থ হয়েছে।
এটিকে জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় ২০০৬ সালে হওয়া লেবানন যুদ্ধবিরতি চুক্তির লঙ্ঘন বলেও মনে করে ইসরায়েল।
এ প্রসঙ্গে জাতিসংঘ বলেছে, লেবাননে তাদের শান্তি রক্ষা মিশনের লক্ষ্য পক্ষগুলোকে সমর্থন করা, চুক্তির বাস্তবায়ন নয়।
বরং জাতিসংঘ থেকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হয়েছে। বলা হয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী ইচ্ছাকৃতভাবে জাতিসংঘের অবস্থানকে লক্ষ্যবস্তু বানাচ্ছে। গত সপ্তাহে লেবাননে হামলায় পাঁচ শান্তিরক্ষী আহত হন।
নেতানিয়াহু জাতিসংঘের এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। সোমবার রাতে এক বিবৃতিতে তিনি আরও বলেছেন, ইসরায়েল এ ধরনের ঘটনা রোধে সর্বাত্মক চেষ্টা করবে, কিন্তু জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের বিপদের মুখ থেকে সরে আসতে হবে।
সূত্র: বিবিসি

ইসরায়েল জাতিসংঘের কাছে বারবার লেবাননের দক্ষিণাঞ্চল থেকে শান্তিরক্ষীদের সরিয়ে নেওয়ার দাবি জানাচ্ছে। তা সত্ত্বেও জাতিসংঘ বলেছে, দক্ষিণ লেবাননে তাদের শান্তিরক্ষীরা নিজ নিজ অবস্থানে থাকবে।
জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের প্রধান জ্যঁ-পিয়েরে ল্যাক্রোইক্স নিউইয়র্কে সাংবাদিকদের বলেছেন, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ এবং শান্তিরক্ষী বাহিনীতে সৈন্য পাঠানো সদস্যরাষ্ট্রগুলোর পূর্ণ সমর্থনে ইউনিফিল (ইউনাইটেড নেশনস ইন্টারিম ফোর্স ইন লেবানন) মোতায়েন রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ইরান–সমর্থিত লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহকে দমন করতে গত মাস থেকে লেবাননে আকাশ ও স্থলাভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল। ইসরায়েল বলেছে, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষীদের ইসরায়েলি বাহিনীর পথ থেকে সরে যাওয়া উচিত।
গত রোববার (১৩ অক্টোবর) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু স্পষ্ট ভাষায় জাতিসংঘকে সতর্ক করে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলের অবস্থান থেকে সরে যেতে বলেছেন। নেতানিয়াহু আরও বলেন, সেখানে (জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশন) হিজবুল্লাহ যোদ্ধাদের জন্য মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
নেতানিয়াহুর সতর্কবার্তা সত্ত্বেও জাতিসংঘ অনড় অবস্থান নিয়েছে।
জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের প্রধান বলেছেন, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রদত্ত ম্যান্ডেট কার্যকর করতে এবং বেসামরিক মানুষদের সহায়তায় ব্লু হেলমেটের (বাহিনীর) নিজ অবস্থানে থাকা অপরিহার্য।
ইসরায়েলের দাবি, হিজবুল্লাহর সুড়ঙ্গ নির্মাণ আটকাতে এবং সীমান্তের কাছে রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্রের মতো অস্ত্র মোতায়েনে বাধা দিতে জাতিসংঘ ব্যর্থ হয়েছে।
এটিকে জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় ২০০৬ সালে হওয়া লেবানন যুদ্ধবিরতি চুক্তির লঙ্ঘন বলেও মনে করে ইসরায়েল।
এ প্রসঙ্গে জাতিসংঘ বলেছে, লেবাননে তাদের শান্তি রক্ষা মিশনের লক্ষ্য পক্ষগুলোকে সমর্থন করা, চুক্তির বাস্তবায়ন নয়।
বরং জাতিসংঘ থেকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হয়েছে। বলা হয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী ইচ্ছাকৃতভাবে জাতিসংঘের অবস্থানকে লক্ষ্যবস্তু বানাচ্ছে। গত সপ্তাহে লেবাননে হামলায় পাঁচ শান্তিরক্ষী আহত হন।
নেতানিয়াহু জাতিসংঘের এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। সোমবার রাতে এক বিবৃতিতে তিনি আরও বলেছেন, ইসরায়েল এ ধরনের ঘটনা রোধে সর্বাত্মক চেষ্টা করবে, কিন্তু জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের বিপদের মুখ থেকে সরে আসতে হবে।
সূত্র: বিবিসি
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।