
বিডিজেন ডেস্ক

সংগীতের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার হলো গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডস। জমকালো আয়োজনে গ্রামির ৬৭তম আসর বসেছিল ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলসে।
এ বছর গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসের জৌলুশ আরও বাড়িয়ে দিয়েছেন বিয়ন্সে। এবারের গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসে মোট ১১টি বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছেন তিনি। এ ছাড়া, দুনিয়া কাঁপানো জনপ্রিয় পপ গায়িকা শাকিরাও চতুর্থবারের মতো গ্র্যামি জয় করেছেন।
পপ তারকা বিয়ন্সে ইতিহাসে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। এই তারকা আরও একবার নতুন ইতিহাস গড়লেন। ৫০ বছর পর এই প্রথমবার কোনো কৃষ্ণাঙ্গ সংগীতশিল্পী গ্র্যামি জিতেছেন বেস্ট কান্ট্রি অ্যালবাম বিভাগে।

২০২৪ সালে মুক্তি পেয়েছিল বিয়ন্সের অ্যালবাম কাউবয় কার্টার। কান্ট্রি মিউজিকের এই অ্যালবামের জন্যই ১১টি গ্র্যামির জন্য মনোনয়ন পেয়েছেন বিয়ন্সে। এবারের গ্র্যামিতে এতগুলো মনোনয়ন আর কেউ পাননি।
কাউবয় কার্টার অ্যালবামটি মূলত আমেরিকার পশ্চিম অংশে বসবাসকারী কৃষ্ণাঙ্গ পশুপালকদের নিয়ে। বিয়ন্সের হাতে গ্র্যামি তুলে দেন টেলর সুইফট। এ সময় গায়িকা বলেন, ‘আমি সবাইকে অনুপ্রেরণা জোগাতে চাই, যেন নিজের প্যাশন নিয়েই যেন সবাই কাজ করেন।’
কেবল সেরা কান্ট্রি অ্যালবাম নয়, মাইলি সাইরাসের সঙ্গে জুটি বেঁধে বেস্ট কান্ট্রি ডুও/গ্রুপ পারফরম্যান্সের জন্যও গ্র্যামি জিতেছেন বিয়ন্সে। ‘আই মোস্ট ওয়ান্টেড’ পারফরম্যান্সের জন্য গ্র্যামি জিতেছেন দুই তারকা।

এদিকে ‘লাস মুজেরেস ইয়া নো লোরান’ অ্যালবামের জন্য গ্র্যামি জিতেছেন শাকিরা। তাঁর হাতে পুরস্কার তুলে দেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী জেনিফার লোপেজ। এ সময় দর্শক আসনে উপস্থিত ছিল শাকিরার দুই সন্তান মিলান ও সাশা।
পুরস্কার পেয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন শাকিরা। লস অ্যাঞ্জেলেসে দাবানলের ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে কথা বলেন তিনি। পরে তাঁর পাওয়া পুরস্কার ‘অভিবাসী ভাইবোনদের’ উৎসর্গ করেন।
তিনি বলেন, ‘আমার পুরস্কার অভিবাসী ভাইবোনদের উৎসর্গ করছি। তারা ভালোবাসার যোগ্য। তাদেরই এটা প্রাপ্য। আমি সব সময় তাদের লড়াইয়ের পাশে আছি।’ পুরস্কার নেওয়ার পর পারফর্মও করেন শাকিরা।

সংগীতের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার হলো গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডস। জমকালো আয়োজনে গ্রামির ৬৭তম আসর বসেছিল ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলসে।
এ বছর গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসের জৌলুশ আরও বাড়িয়ে দিয়েছেন বিয়ন্সে। এবারের গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসে মোট ১১টি বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছেন তিনি। এ ছাড়া, দুনিয়া কাঁপানো জনপ্রিয় পপ গায়িকা শাকিরাও চতুর্থবারের মতো গ্র্যামি জয় করেছেন।
পপ তারকা বিয়ন্সে ইতিহাসে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। এই তারকা আরও একবার নতুন ইতিহাস গড়লেন। ৫০ বছর পর এই প্রথমবার কোনো কৃষ্ণাঙ্গ সংগীতশিল্পী গ্র্যামি জিতেছেন বেস্ট কান্ট্রি অ্যালবাম বিভাগে।

২০২৪ সালে মুক্তি পেয়েছিল বিয়ন্সের অ্যালবাম কাউবয় কার্টার। কান্ট্রি মিউজিকের এই অ্যালবামের জন্যই ১১টি গ্র্যামির জন্য মনোনয়ন পেয়েছেন বিয়ন্সে। এবারের গ্র্যামিতে এতগুলো মনোনয়ন আর কেউ পাননি।
কাউবয় কার্টার অ্যালবামটি মূলত আমেরিকার পশ্চিম অংশে বসবাসকারী কৃষ্ণাঙ্গ পশুপালকদের নিয়ে। বিয়ন্সের হাতে গ্র্যামি তুলে দেন টেলর সুইফট। এ সময় গায়িকা বলেন, ‘আমি সবাইকে অনুপ্রেরণা জোগাতে চাই, যেন নিজের প্যাশন নিয়েই যেন সবাই কাজ করেন।’
কেবল সেরা কান্ট্রি অ্যালবাম নয়, মাইলি সাইরাসের সঙ্গে জুটি বেঁধে বেস্ট কান্ট্রি ডুও/গ্রুপ পারফরম্যান্সের জন্যও গ্র্যামি জিতেছেন বিয়ন্সে। ‘আই মোস্ট ওয়ান্টেড’ পারফরম্যান্সের জন্য গ্র্যামি জিতেছেন দুই তারকা।

এদিকে ‘লাস মুজেরেস ইয়া নো লোরান’ অ্যালবামের জন্য গ্র্যামি জিতেছেন শাকিরা। তাঁর হাতে পুরস্কার তুলে দেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী জেনিফার লোপেজ। এ সময় দর্শক আসনে উপস্থিত ছিল শাকিরার দুই সন্তান মিলান ও সাশা।
পুরস্কার পেয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন শাকিরা। লস অ্যাঞ্জেলেসে দাবানলের ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে কথা বলেন তিনি। পরে তাঁর পাওয়া পুরস্কার ‘অভিবাসী ভাইবোনদের’ উৎসর্গ করেন।
তিনি বলেন, ‘আমার পুরস্কার অভিবাসী ভাইবোনদের উৎসর্গ করছি। তারা ভালোবাসার যোগ্য। তাদেরই এটা প্রাপ্য। আমি সব সময় তাদের লড়াইয়ের পাশে আছি।’ পুরস্কার নেওয়ার পর পারফর্মও করেন শাকিরা।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।