

বিডিজেন ডেস্ক

আলবেনিয়া থেকে ইতালিতে ফিরিয়ে নেওয়া হচ্ছে ১২ অভিবাসন প্রত্যাশীকে। তারা বাংলাদেশ ও মিসরের নাগরিক। অভিবাসন প্রত্যাশী এই ব্যক্তিরা শনিবার (১৯ অক্টোবর) ইতালির উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর দিয়েছে।
বিতর্কিত এক চুক্তির আওতায় এই অভিবাসন প্রত্যাশীদের আলবেনিয়ার আশ্রয়শিবিরে পাঠিয়েছিল ইতালি। ওই চুক্তির বিরুদ্ধে আদালতের আদেশের পর তাদের ফেরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রোম।
প্রায় এক বছর আগে ইতালি ও আলবেনিয়ার মধ্যে বিতর্কিত চুক্তিটি হয়েছিল। ওই চুক্তি অনুযায়ী ইতালিতে পুরুষ অভিবাসন প্রত্যাশীদের প্রথমে আলবেনিয়ায় পাঠানো হবে। পরে ইতালির আদালতে তাঁদের অভিবাসনসংক্রান্ত বিষয়াদি যাচাই-বাছাই করা হবে। এই প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত আলবেনিয়ার আশ্রয়শিবিরে আটক থাকবেন তারা।
ওই চুক্তির আওতায় প্রথমবারের মতো ১৬ অক্টোবর (বুধবার) ইতালি থেকে আলবেনিয়ার শেংজিন বন্দরে পৌঁছান ১৬ বাংলাদেশি ও মিসরীয়। তাঁদের মধ্যে চারজনের অবস্থা ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হওয়ায় তাৎক্ষণিকভাবে ইতালিতে ফেরানো হয়। বাকি ১২ জন শনিবার ইতালির কোস্টগার্ডের একটি নৌযানে করে রওনা দিয়েছেন। তাঁদের দক্ষিণ ইতালির ব্রিনদিসি শহরে নেওয়া হবে।
ইতালি ও আলবেনিয়ার মধ্যে পাঁচ বছর মেয়াদি ওই চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয় ২০২৩ সালের নভেম্বরে। ওই চুক্তির বিরুদ্ধে আদেশ দিয়ে শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) ইতালির বিচারকেরা বলেন, ইউরোপীয় বিচার আদালত সম্প্রতি যে আদেশ দিয়েছেন, তার অর্থ হলো আলবেনিয়ায় পাঠানো পুরুষ অভিবাসন প্রত্যাশীদের অবশ্যই ইতালিতে ফিরিয়ে আনতে হবে।
এদিকে এই আদেশের বিরুদ্ধে ইতালির উচ্চ আদালতে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাত্তিও পিয়ান্তেদোসি। আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি বলেছেন, ‘ইতালির জনগণ আমাদের অবৈধ অভিবাসন রুখে দিতে বলেছেন। আর তাদের প্রতি প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে আমি সবকিছু করব।’

আলবেনিয়া থেকে ইতালিতে ফিরিয়ে নেওয়া হচ্ছে ১২ অভিবাসন প্রত্যাশীকে। তারা বাংলাদেশ ও মিসরের নাগরিক। অভিবাসন প্রত্যাশী এই ব্যক্তিরা শনিবার (১৯ অক্টোবর) ইতালির উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর দিয়েছে।
বিতর্কিত এক চুক্তির আওতায় এই অভিবাসন প্রত্যাশীদের আলবেনিয়ার আশ্রয়শিবিরে পাঠিয়েছিল ইতালি। ওই চুক্তির বিরুদ্ধে আদালতের আদেশের পর তাদের ফেরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রোম।
প্রায় এক বছর আগে ইতালি ও আলবেনিয়ার মধ্যে বিতর্কিত চুক্তিটি হয়েছিল। ওই চুক্তি অনুযায়ী ইতালিতে পুরুষ অভিবাসন প্রত্যাশীদের প্রথমে আলবেনিয়ায় পাঠানো হবে। পরে ইতালির আদালতে তাঁদের অভিবাসনসংক্রান্ত বিষয়াদি যাচাই-বাছাই করা হবে। এই প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত আলবেনিয়ার আশ্রয়শিবিরে আটক থাকবেন তারা।
ওই চুক্তির আওতায় প্রথমবারের মতো ১৬ অক্টোবর (বুধবার) ইতালি থেকে আলবেনিয়ার শেংজিন বন্দরে পৌঁছান ১৬ বাংলাদেশি ও মিসরীয়। তাঁদের মধ্যে চারজনের অবস্থা ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হওয়ায় তাৎক্ষণিকভাবে ইতালিতে ফেরানো হয়। বাকি ১২ জন শনিবার ইতালির কোস্টগার্ডের একটি নৌযানে করে রওনা দিয়েছেন। তাঁদের দক্ষিণ ইতালির ব্রিনদিসি শহরে নেওয়া হবে।
ইতালি ও আলবেনিয়ার মধ্যে পাঁচ বছর মেয়াদি ওই চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয় ২০২৩ সালের নভেম্বরে। ওই চুক্তির বিরুদ্ধে আদেশ দিয়ে শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) ইতালির বিচারকেরা বলেন, ইউরোপীয় বিচার আদালত সম্প্রতি যে আদেশ দিয়েছেন, তার অর্থ হলো আলবেনিয়ায় পাঠানো পুরুষ অভিবাসন প্রত্যাশীদের অবশ্যই ইতালিতে ফিরিয়ে আনতে হবে।
এদিকে এই আদেশের বিরুদ্ধে ইতালির উচ্চ আদালতে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাত্তিও পিয়ান্তেদোসি। আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি বলেছেন, ‘ইতালির জনগণ আমাদের অবৈধ অভিবাসন রুখে দিতে বলেছেন। আর তাদের প্রতি প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে আমি সবকিছু করব।’
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।