
বিডিজেন ডেস্ক

ইতালির রাজধানী রোমে বাংলাদেশ দূতাবাস যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদ্যাপন করা হয়েছে। শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) এ উপলক্ষে আলোচনা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল আয়োজন করা হয়।
আলোচনা অনুষ্ঠানের শুরুতে দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার বাণী পাঠ করা হয়। আলোচকেরা ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) এর তাৎপর্য ও মহানবী (সা.) এর জীবন আদর্শের ওপর আলোচনা করেন। বিশ্বের প্রতিটি মুসলমান মহানবীর (সা.) আদর্শ অনুসরণ করলে অবধারিতভাবে সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা বিরাজ করত বলে তারা মতপ্রকাশ করেন।
ইতালিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রকিবুল হক তাঁর বক্তব্যে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব ও সর্বশেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাতের স্মৃতিচারণা করেন।

তিনি বলেন, মহানবীর (সা.) জীবনাচরণ ও আদর্শ থেকে আমরা অনুধাবন করতে পারি যে, ন্যায়ভিত্তিক ও বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা না হলে মানবিক মর্যাদা সুরক্ষিত রাখা সম্ভব নয়।
রকিবুল হক মহানবী (সা.) এর মহান জীবনীর ওপর আলোকপাত করার সময় ‘মদিনা সনদ, হুদায়বিয়ার সন্ধি, মক্কা বিজয় ও বিদায় হজ’র ভাষণের তাৎপর্য তুলে ধরেন।
রাষ্ট্রদূত বিশ্বশান্তি, ন্যায়, সহমর্মিতা ও মানবকল্যাণ প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর সুন্নাহ ও জীবনাদর্শ করে জনকল্যাণকর কাজে মনোযোগী হওয়ার এবং তার জীবনকে আদর্শ মেনে দেশের ও জনগণের কল্যাণে আত্মনিয়োগ করার জন্য সবাইকে আহ্বান জানান।
পরে দিবসটি উপলক্ষে আয়োজিত মিলাদ ও দোয়ায় দেশ, জাতি তথা মুসলিম উম্মাহর শান্তি, মঙ্গল ও সমৃদ্ধি কামনা করা হয়। বিজ্ঞপ্তি

ইতালির রাজধানী রোমে বাংলাদেশ দূতাবাস যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদ্যাপন করা হয়েছে। শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) এ উপলক্ষে আলোচনা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল আয়োজন করা হয়।
আলোচনা অনুষ্ঠানের শুরুতে দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার বাণী পাঠ করা হয়। আলোচকেরা ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) এর তাৎপর্য ও মহানবী (সা.) এর জীবন আদর্শের ওপর আলোচনা করেন। বিশ্বের প্রতিটি মুসলমান মহানবীর (সা.) আদর্শ অনুসরণ করলে অবধারিতভাবে সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা বিরাজ করত বলে তারা মতপ্রকাশ করেন।
ইতালিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রকিবুল হক তাঁর বক্তব্যে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব ও সর্বশেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাতের স্মৃতিচারণা করেন।

তিনি বলেন, মহানবীর (সা.) জীবনাচরণ ও আদর্শ থেকে আমরা অনুধাবন করতে পারি যে, ন্যায়ভিত্তিক ও বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা না হলে মানবিক মর্যাদা সুরক্ষিত রাখা সম্ভব নয়।
রকিবুল হক মহানবী (সা.) এর মহান জীবনীর ওপর আলোকপাত করার সময় ‘মদিনা সনদ, হুদায়বিয়ার সন্ধি, মক্কা বিজয় ও বিদায় হজ’র ভাষণের তাৎপর্য তুলে ধরেন।
রাষ্ট্রদূত বিশ্বশান্তি, ন্যায়, সহমর্মিতা ও মানবকল্যাণ প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর সুন্নাহ ও জীবনাদর্শ করে জনকল্যাণকর কাজে মনোযোগী হওয়ার এবং তার জীবনকে আদর্শ মেনে দেশের ও জনগণের কল্যাণে আত্মনিয়োগ করার জন্য সবাইকে আহ্বান জানান।
পরে দিবসটি উপলক্ষে আয়োজিত মিলাদ ও দোয়ায় দেশ, জাতি তথা মুসলিম উম্মাহর শান্তি, মঙ্গল ও সমৃদ্ধি কামনা করা হয়। বিজ্ঞপ্তি
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।