
বিডিজেন ডেস্ক

ফিজিতে নিয়োগকারী কর্তৃক অশোভন আচরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে ২৬ বাংলাদেশি শ্রমিক। এ ঘটনায় ফিজির সরকারের কাছে অভিযোগ করেছে ১৩ জন বাংলাদেশি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফিজি হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড এন্টি ডিসক্রিমিনেশন কমিশনার আলেফিনা ভুকি।
মঙ্গলবার (১৩ মে) দ্য ফিজি টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
আলেফিনা ভুকি বলেছেন, নিয়োগের বাধ্যবাধকতা পূরণ করছে না নিয়োগকারীরা। খাবার দিচ্ছে না প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী। চিকিৎসাও করাচ্ছে না শ্রমিকদের। শারীরিকভাবে তাদেরকে নির্যাতন করছে। অমানবিক আচরণ করে তাদের সঙ্গে। এমনকি তারা প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দেয়। একটি সুপারমার্কেটে দায়িত্ব পালন করে এসব শ্রমিক। অনেক দিন ধরে তাদের বেতনও দেওয়া হয় না। ফলে বাংলাদেশে পরিবারের কাছে অর্থ পাঠানো তো দূরের কথা, নিজেদের জন্য খাদ্য কিনতে অসক্ষম হচ্ছে তারা।
তিনি বলেন, ফিজিতে কাজ পাওয়ার জন্য প্রতিজন রিক্রুটিং এজেন্টদেরকে বিশাল অংকের ঋণের মাধ্যমে ১২ হাজার ফিজির ডলার মূল্য পরিশোধ করেছে। সেই ঋণও শোধ করতে পারছে না তারা। ফলে, কমিশন নিয়োগকারীর সঙ্গে যোগাযোগ করেছে।
আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের খাদ্য রেশনিং এবং অন্য অত্যাবশ্যক চাহিদা মেটানোর অনুরোধ করেছে কমিশন। কেননা, অভিবাসী শ্রমিকদের যত্ন নেওয়া নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ সুস্পষ্ট দায়িত্ব।
তিনি আরও বলেন, তাদের অবর্ণনীয় অবস্থার বর্ণনা দিয়েছে শ্রমিকেরা। মৌলিক টয়লেট্রিজ পর্যন্ত দেওয়া হয়নি তাদের। মানসিক হতাশা প্রকাশ করেছে তারা। বিশেষ করে ঋণ পরিশোধ এবং অসদাচরণের কারণে অসহায় হয়ে পড়েছে তারা। এদিকে, পুলিশে গেলে বা শ্রম আদালতের দ্বারস্থ হলে, তাদেরকে জেলে ঢোকানোর হুমকি দেওয়া হয়।
আলেফিনা ভুকি বলেন, কর্মসংস্থান, উৎপাদনশীলতা ও কর্মক্ষেত্রের সম্পর্ক বিষয়ক মন্ত্রী আগনি ডিও সিং এবং অভিবাসন বিষয়ক মন্ত্রী ভিলিয়ামে নাউপোটোর সঙ্গে এ নিয়ে লিয়াঁজো (যোগাযোগ) করছে কমিশন। জরুরি ভিত্তিতে এ বিষয়ে হস্তক্ষেপ নিয়ে এ সপ্তাহে আলোচনার শিডিউলও দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন

ফিজিতে নিয়োগকারী কর্তৃক অশোভন আচরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে ২৬ বাংলাদেশি শ্রমিক। এ ঘটনায় ফিজির সরকারের কাছে অভিযোগ করেছে ১৩ জন বাংলাদেশি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফিজি হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড এন্টি ডিসক্রিমিনেশন কমিশনার আলেফিনা ভুকি।
মঙ্গলবার (১৩ মে) দ্য ফিজি টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
আলেফিনা ভুকি বলেছেন, নিয়োগের বাধ্যবাধকতা পূরণ করছে না নিয়োগকারীরা। খাবার দিচ্ছে না প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী। চিকিৎসাও করাচ্ছে না শ্রমিকদের। শারীরিকভাবে তাদেরকে নির্যাতন করছে। অমানবিক আচরণ করে তাদের সঙ্গে। এমনকি তারা প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দেয়। একটি সুপারমার্কেটে দায়িত্ব পালন করে এসব শ্রমিক। অনেক দিন ধরে তাদের বেতনও দেওয়া হয় না। ফলে বাংলাদেশে পরিবারের কাছে অর্থ পাঠানো তো দূরের কথা, নিজেদের জন্য খাদ্য কিনতে অসক্ষম হচ্ছে তারা।
তিনি বলেন, ফিজিতে কাজ পাওয়ার জন্য প্রতিজন রিক্রুটিং এজেন্টদেরকে বিশাল অংকের ঋণের মাধ্যমে ১২ হাজার ফিজির ডলার মূল্য পরিশোধ করেছে। সেই ঋণও শোধ করতে পারছে না তারা। ফলে, কমিশন নিয়োগকারীর সঙ্গে যোগাযোগ করেছে।
আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের খাদ্য রেশনিং এবং অন্য অত্যাবশ্যক চাহিদা মেটানোর অনুরোধ করেছে কমিশন। কেননা, অভিবাসী শ্রমিকদের যত্ন নেওয়া নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ সুস্পষ্ট দায়িত্ব।
তিনি আরও বলেন, তাদের অবর্ণনীয় অবস্থার বর্ণনা দিয়েছে শ্রমিকেরা। মৌলিক টয়লেট্রিজ পর্যন্ত দেওয়া হয়নি তাদের। মানসিক হতাশা প্রকাশ করেছে তারা। বিশেষ করে ঋণ পরিশোধ এবং অসদাচরণের কারণে অসহায় হয়ে পড়েছে তারা। এদিকে, পুলিশে গেলে বা শ্রম আদালতের দ্বারস্থ হলে, তাদেরকে জেলে ঢোকানোর হুমকি দেওয়া হয়।
আলেফিনা ভুকি বলেন, কর্মসংস্থান, উৎপাদনশীলতা ও কর্মক্ষেত্রের সম্পর্ক বিষয়ক মন্ত্রী আগনি ডিও সিং এবং অভিবাসন বিষয়ক মন্ত্রী ভিলিয়ামে নাউপোটোর সঙ্গে এ নিয়ে লিয়াঁজো (যোগাযোগ) করছে কমিশন। জরুরি ভিত্তিতে এ বিষয়ে হস্তক্ষেপ নিয়ে এ সপ্তাহে আলোচনার শিডিউলও দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।