
বিডিজেন ডেস্ক

বিশ্বখ্যাত সুজুকি গাড়ির আদিবাস জাপানে। সূর্যোদয়ের দেশটির মূল দ্বীপ হনসুর উপকূলীয় শহর হামামাৎসুতে ১৯০৯ সালে গড়ে ওঠা সুজুকি মোটর করপোরেশন দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষ দেশ ভারতে গাড়ি তৈরি করতে আসে ১৯৮১ সালে। ভারতের মারুতি উদ্যোগ লিমিটেডের সঙ্গে যৌথভাবে জাপানি প্রতিষ্ঠানটি তৈরি করছে ‘মারুতি সুজুকি’ গাড়ি।
এর প্রায় ৪৩ বছর পর শুরু হলো ‘উল্টো রথ’। জাপানের অর্থনীতির বড় চালিকাশক্তি যেখানে গাড়ি উৎপাদন ও রপ্তানি করা, তারাই এখন ভারতে তৈরি ‘সুজুকি’ নিয়ে যাচ্ছে নিজের দেশে।
বুধবার (১৮ অক্টোবর) জাপানি গণমাধ্যম নিপ্পন ডটকম জানায়, মারুতি সুজুকি ইন্ডিয়ার স্পোর্টস ইউটিলিটি ভেহিকল (এসইউভি) ‘ফ্রনক্স’ ভারতসহ সারা পৃথিবীতে বেশ জনপ্রিয়। জাপানে এর যে মডেল পাওয়া যাচ্ছে তা দেশটির তুষারঢাকা রাস্তায় চলার উপযোগী।
এই মডেলের চার-চাকার গাড়ি শুধু জাপানের বাজারেই পাওয়া যাচ্ছে। আরামদায়ক ভ্রমণের জন্য এর টায়ার ও জ্বালানি ব্যবস্থা বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে। সরু গলি দিয়ে চলাচলের পাশাপাশি সংকীর্ণ জায়গায় এই গাড়ি সহজেই রাখা যাবে বলেও প্রতিবেদনটিতে জানানো হয়।
গত আগস্টে সুজুকির বরাত দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমস জানিয়েছিল, প্রথম চালানে ১ হাজার ৬০০ ‘ফ্রনক্স’ জাপানের উদ্দেশে গুজরাটের বন্দর ছেড়ে গেছে।
১৯৮২ সালে হরিয়ানা রাজ্যের গুরুগাঁওয়ে জাপানের সুজুকির সঙ্গে যৌথভাবে মারুতি-সুজুকির প্রথম উৎপাদন শুরু হয়। এই যৌথ উদ্যোগে সুজুকির শেয়ার ছিল ২৬ শতাংশ। অধিকাংশ শেয়ার ছিল ভারত সরকারের হাতে। তবে ধীরে ধীরে শেয়ার কিনে নেয় জাপানি প্রতিষ্ঠানটি। ২০০৭ সালে এর সব শেয়ার কিনে নেয় সুজুকি মোটর করপোরেশন।

বিশ্বখ্যাত সুজুকি গাড়ির আদিবাস জাপানে। সূর্যোদয়ের দেশটির মূল দ্বীপ হনসুর উপকূলীয় শহর হামামাৎসুতে ১৯০৯ সালে গড়ে ওঠা সুজুকি মোটর করপোরেশন দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষ দেশ ভারতে গাড়ি তৈরি করতে আসে ১৯৮১ সালে। ভারতের মারুতি উদ্যোগ লিমিটেডের সঙ্গে যৌথভাবে জাপানি প্রতিষ্ঠানটি তৈরি করছে ‘মারুতি সুজুকি’ গাড়ি।
এর প্রায় ৪৩ বছর পর শুরু হলো ‘উল্টো রথ’। জাপানের অর্থনীতির বড় চালিকাশক্তি যেখানে গাড়ি উৎপাদন ও রপ্তানি করা, তারাই এখন ভারতে তৈরি ‘সুজুকি’ নিয়ে যাচ্ছে নিজের দেশে।
বুধবার (১৮ অক্টোবর) জাপানি গণমাধ্যম নিপ্পন ডটকম জানায়, মারুতি সুজুকি ইন্ডিয়ার স্পোর্টস ইউটিলিটি ভেহিকল (এসইউভি) ‘ফ্রনক্স’ ভারতসহ সারা পৃথিবীতে বেশ জনপ্রিয়। জাপানে এর যে মডেল পাওয়া যাচ্ছে তা দেশটির তুষারঢাকা রাস্তায় চলার উপযোগী।
এই মডেলের চার-চাকার গাড়ি শুধু জাপানের বাজারেই পাওয়া যাচ্ছে। আরামদায়ক ভ্রমণের জন্য এর টায়ার ও জ্বালানি ব্যবস্থা বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে। সরু গলি দিয়ে চলাচলের পাশাপাশি সংকীর্ণ জায়গায় এই গাড়ি সহজেই রাখা যাবে বলেও প্রতিবেদনটিতে জানানো হয়।
গত আগস্টে সুজুকির বরাত দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমস জানিয়েছিল, প্রথম চালানে ১ হাজার ৬০০ ‘ফ্রনক্স’ জাপানের উদ্দেশে গুজরাটের বন্দর ছেড়ে গেছে।
১৯৮২ সালে হরিয়ানা রাজ্যের গুরুগাঁওয়ে জাপানের সুজুকির সঙ্গে যৌথভাবে মারুতি-সুজুকির প্রথম উৎপাদন শুরু হয়। এই যৌথ উদ্যোগে সুজুকির শেয়ার ছিল ২৬ শতাংশ। অধিকাংশ শেয়ার ছিল ভারত সরকারের হাতে। তবে ধীরে ধীরে শেয়ার কিনে নেয় জাপানি প্রতিষ্ঠানটি। ২০০৭ সালে এর সব শেয়ার কিনে নেয় সুজুকি মোটর করপোরেশন।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।