
বিডিজেন ডেস্ক

মেক্সিকোতে আস্তর্জাতিক গণমাধ্যম কর্মীদের বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানিয়ে রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী বলেছেন, ‘একসময় পেশাগত কারণে বাংলাদেশ সফর বিদেশি সাংবাদিকদের জন্য অনেকটা নিষিদ্ধ ছিল, এখন তা উন্মুক্ত ও অবারিত। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই এই অলিখিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমকর্মীদের বাংলাদেশ সফর করে প্রকৃত পরিস্থিতি অনুধাবনের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সরকার প্রধান নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. ইউনূস।
শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানী মেক্সিকো সিটিতে বাংলাদেশ হাউসে আয়োজিত মতবিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এ আমন্ত্রণ জানান।

এতে যোগ দেন বিবিসির মেক্সিকো, মধ্য আমেরিকা ও কিউবাবিষয়ক প্রতিবেদক ও আলোচিত ‘Populista: The Rise of Latin America's 21st’ বইয়ের লেখক উইল গ্র্যান্ট, গার্ডিয়ানের সাংবাদিক টমাস গ্রাহাম, ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের সিনিয়র সাংবাদিক হোসে ডে কর্দোভা, দ্য ইকোনমিস্টের লেখক ও ক্রাউন প্রিন্স ফ্রেডরিক ফেলো মি হ্যারিস ডাল হলেন এবং কলামিস্ট ম্যাট ইয়্যক, ডিপ্লোমেটিক ম্যাগাজিন মোনডোর সম্পাদক ক্যরমেন ওথেরো, ব্লুমবার্গ নিউজের ব্যুরো প্রধান ক্যারোলিনা মিলান, বোস্টন গ্লোবের কলামিস্ট ও সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় উনাম–এর অধ্যাপক ড. ম্যারিয়ন লয়েড, এপির ক্যাটেরিনা মরবিয়াতো, ইনসাইট ক্রাইমের ভিক্টোরিয়া ডিটমার, ওসিসিআরপির জনি ওয়ারেট, ইবারো আমেরিকানা ইউনিভার্সিটির প্রফেসর ড. আরিবেল কনটেরাস প্রমুখ।
মতবিনিময়কালে গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বরা রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব নেওয়ায় মুশফিকুল ফজল আনসারীকে অভিনন্দন জানিয়ে বাংলাদেশের সার্বিক পরিস্থিতি, নির্বাচন ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের অবস্থান সম্পর্কে জানতে চান।

জবাবে মুশফিকুল ফজল আনসারী বলেন, ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশে চলা দীর্ঘ স্বৈরশাসনের অবসান ঘটিয়ে এক বিষ্ময়কর নজির স্থাপন করেছে বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা। হাজারো তরুণকে জীবন বিলিয়ে দিতে হয়েছে।’
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সাম্প্রতিক রিপোর্টকে উদ্ধৃত করে তিনি বলেন, ‘এমন বর্বরোচিত হত্যাযজ্ঞে শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে অনুসন্ধানী দল।’
ছাত্রদের নেতৃত্বে এ বিজয় অর্জিত হয়েছে উল্লেখ রাষ্ট্রদূত মুশফিক বলেন, ‘গণতন্ত্র পূনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় হত্যা, গুম, কারাবরণকে মাথায় নিয়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল হাসিনার দীর্ঘ ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রাম করে গেছে।’

বাংলাদেশে একটি অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান আয়োজনে প্রধান উদেষ্টার প্রতিশ্রুতির কথা জানিয়ে মুশফিকুল ফজল আনসারী বলেন, ‘ধ্বংস হয়ে যাওয়া প্রথা ও প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয় সংস্কার করে চলতি বছরের শেষে অথবা আগামী বছরের শুরুতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দিকে অগ্রসর হচ্ছে সরকার।’
মেক্সিকোর সাথে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এ বছর দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠিত হবে। পারস্পরিক যোগাযোগ ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারে দূতাবাসের ভূমিকা থাকবে।’
বাংলাদেশে মেক্সিকোর একটি দূতাবাস স্থাপন জরুরি বলে উল্লেখ করেন রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার দিয়ে অতিথিদের নৈশভোজে আপ্যায়িত করা হয়। বিজ্ঞপ্তি

মেক্সিকোতে আস্তর্জাতিক গণমাধ্যম কর্মীদের বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানিয়ে রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী বলেছেন, ‘একসময় পেশাগত কারণে বাংলাদেশ সফর বিদেশি সাংবাদিকদের জন্য অনেকটা নিষিদ্ধ ছিল, এখন তা উন্মুক্ত ও অবারিত। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই এই অলিখিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমকর্মীদের বাংলাদেশ সফর করে প্রকৃত পরিস্থিতি অনুধাবনের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সরকার প্রধান নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. ইউনূস।
শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানী মেক্সিকো সিটিতে বাংলাদেশ হাউসে আয়োজিত মতবিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এ আমন্ত্রণ জানান।

এতে যোগ দেন বিবিসির মেক্সিকো, মধ্য আমেরিকা ও কিউবাবিষয়ক প্রতিবেদক ও আলোচিত ‘Populista: The Rise of Latin America's 21st’ বইয়ের লেখক উইল গ্র্যান্ট, গার্ডিয়ানের সাংবাদিক টমাস গ্রাহাম, ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের সিনিয়র সাংবাদিক হোসে ডে কর্দোভা, দ্য ইকোনমিস্টের লেখক ও ক্রাউন প্রিন্স ফ্রেডরিক ফেলো মি হ্যারিস ডাল হলেন এবং কলামিস্ট ম্যাট ইয়্যক, ডিপ্লোমেটিক ম্যাগাজিন মোনডোর সম্পাদক ক্যরমেন ওথেরো, ব্লুমবার্গ নিউজের ব্যুরো প্রধান ক্যারোলিনা মিলান, বোস্টন গ্লোবের কলামিস্ট ও সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় উনাম–এর অধ্যাপক ড. ম্যারিয়ন লয়েড, এপির ক্যাটেরিনা মরবিয়াতো, ইনসাইট ক্রাইমের ভিক্টোরিয়া ডিটমার, ওসিসিআরপির জনি ওয়ারেট, ইবারো আমেরিকানা ইউনিভার্সিটির প্রফেসর ড. আরিবেল কনটেরাস প্রমুখ।
মতবিনিময়কালে গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বরা রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব নেওয়ায় মুশফিকুল ফজল আনসারীকে অভিনন্দন জানিয়ে বাংলাদেশের সার্বিক পরিস্থিতি, নির্বাচন ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের অবস্থান সম্পর্কে জানতে চান।

জবাবে মুশফিকুল ফজল আনসারী বলেন, ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশে চলা দীর্ঘ স্বৈরশাসনের অবসান ঘটিয়ে এক বিষ্ময়কর নজির স্থাপন করেছে বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা। হাজারো তরুণকে জীবন বিলিয়ে দিতে হয়েছে।’
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সাম্প্রতিক রিপোর্টকে উদ্ধৃত করে তিনি বলেন, ‘এমন বর্বরোচিত হত্যাযজ্ঞে শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে অনুসন্ধানী দল।’
ছাত্রদের নেতৃত্বে এ বিজয় অর্জিত হয়েছে উল্লেখ রাষ্ট্রদূত মুশফিক বলেন, ‘গণতন্ত্র পূনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় হত্যা, গুম, কারাবরণকে মাথায় নিয়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল হাসিনার দীর্ঘ ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রাম করে গেছে।’

বাংলাদেশে একটি অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান আয়োজনে প্রধান উদেষ্টার প্রতিশ্রুতির কথা জানিয়ে মুশফিকুল ফজল আনসারী বলেন, ‘ধ্বংস হয়ে যাওয়া প্রথা ও প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয় সংস্কার করে চলতি বছরের শেষে অথবা আগামী বছরের শুরুতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দিকে অগ্রসর হচ্ছে সরকার।’
মেক্সিকোর সাথে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এ বছর দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠিত হবে। পারস্পরিক যোগাযোগ ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারে দূতাবাসের ভূমিকা থাকবে।’
বাংলাদেশে মেক্সিকোর একটি দূতাবাস স্থাপন জরুরি বলে উল্লেখ করেন রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার দিয়ে অতিথিদের নৈশভোজে আপ্যায়িত করা হয়। বিজ্ঞপ্তি
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।