
নাইম আবদুল্লাহ, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়ার সিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে প্রবাসী বাংলাদেশি নারীদের সংগঠন সিডনি বাংলা উইমেনস ফোরামের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে জাকারান্ডা উৎসব। ‘জাকারান্ডার রঙে, নারীর অনুপ্রেরণায়’ স্লোগান নিয়ে এ আয়োজন হয়ে উঠেছিল সংগীত, খেলা ও বন্ধুত্বে ভরপুর এক প্রাণবন্ত বিকেল।
শনিবার (৮ নভেম্বর) স্থানীয় সময় দুপুরে সিডনির মিন্টোতে অনুষ্ঠিত এই উৎসবটি পরিণত হয় এক মিলনমেলায়।

সিডনি শহরের চারপাশে যখন জাকারান্ডা ফুলে বেগুনি রঙ ছড়িয়ে পড়ে, তখন সেই রঙের আবেশ যেন ছুঁয়ে যায় পুরো অনুষ্ঠান প্রাঙ্গণকেও। সাদা ও নীল শাড়িতে সাজে উৎসবকে আরও রঙিন করে তুলেছিলেন অংশগ্রহণকারীরা। পড়ন্ত বিকেলে হাসি, আনন্দ ও সংগীতে ভরে ওঠে সিডনির বাংলাদেশি নারীদের এই মিলনক্ষেত্র।

উৎসবের সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন সাথী খান। সংগীত পরিবেশন করেন মারিয়া মুন, নিলুফার ইয়াসমিন, রিমি ও রাসেল ইসলাম প্রমুখ। ছিল কেক কাটা, গান, কবিতা ও নৃত্যসহ নানা সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। শিশু ও বড়দের জন্য ছিল মজার বালিশ খেলা ও অন্য বিনোদনমূলক আয়োজন।

অক্টোবর-নভেম্বর মাসে অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন প্রান্তে যখন জাকারান্ডা ফুল ফোটে, তখন শহরের রাস্তাঘাট বেগুনি রঙে সেজে ওঠে। এই সময়টি শুধু স্থানীয়দের নয়, পর্যটকদের কাছেও হয়ে ওঠে এক অপূর্ব দৃশ্য উপভোগের মৌসুম। সেই সৌন্দর্যকে কেন্দ্র করেই সিডনি বাংলা উইমেনস ফোরাম আয়োজন করে তাদের এই বিশেষ উৎসব।
সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ ধরনের সাংস্কৃতিক আয়োজন প্রবাসে নারীদের মধ্যে বন্ধুত্ব, ঐক্য ও ইতিবাচক সমাজ গঠনে বড় ভূমিকা রাখে।

অস্ট্রেলিয়ার সিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে প্রবাসী বাংলাদেশি নারীদের সংগঠন সিডনি বাংলা উইমেনস ফোরামের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে জাকারান্ডা উৎসব। ‘জাকারান্ডার রঙে, নারীর অনুপ্রেরণায়’ স্লোগান নিয়ে এ আয়োজন হয়ে উঠেছিল সংগীত, খেলা ও বন্ধুত্বে ভরপুর এক প্রাণবন্ত বিকেল।
শনিবার (৮ নভেম্বর) স্থানীয় সময় দুপুরে সিডনির মিন্টোতে অনুষ্ঠিত এই উৎসবটি পরিণত হয় এক মিলনমেলায়।

সিডনি শহরের চারপাশে যখন জাকারান্ডা ফুলে বেগুনি রঙ ছড়িয়ে পড়ে, তখন সেই রঙের আবেশ যেন ছুঁয়ে যায় পুরো অনুষ্ঠান প্রাঙ্গণকেও। সাদা ও নীল শাড়িতে সাজে উৎসবকে আরও রঙিন করে তুলেছিলেন অংশগ্রহণকারীরা। পড়ন্ত বিকেলে হাসি, আনন্দ ও সংগীতে ভরে ওঠে সিডনির বাংলাদেশি নারীদের এই মিলনক্ষেত্র।

উৎসবের সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন সাথী খান। সংগীত পরিবেশন করেন মারিয়া মুন, নিলুফার ইয়াসমিন, রিমি ও রাসেল ইসলাম প্রমুখ। ছিল কেক কাটা, গান, কবিতা ও নৃত্যসহ নানা সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। শিশু ও বড়দের জন্য ছিল মজার বালিশ খেলা ও অন্য বিনোদনমূলক আয়োজন।

অক্টোবর-নভেম্বর মাসে অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন প্রান্তে যখন জাকারান্ডা ফুল ফোটে, তখন শহরের রাস্তাঘাট বেগুনি রঙে সেজে ওঠে। এই সময়টি শুধু স্থানীয়দের নয়, পর্যটকদের কাছেও হয়ে ওঠে এক অপূর্ব দৃশ্য উপভোগের মৌসুম। সেই সৌন্দর্যকে কেন্দ্র করেই সিডনি বাংলা উইমেনস ফোরাম আয়োজন করে তাদের এই বিশেষ উৎসব।
সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ ধরনের সাংস্কৃতিক আয়োজন প্রবাসে নারীদের মধ্যে বন্ধুত্ব, ঐক্য ও ইতিবাচক সমাজ গঠনে বড় ভূমিকা রাখে।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।