
রফিক আহমদ খান, মালয়েশিয়া

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো বাংলাদেশ (ইপিবি) ও মালয়েশিয়া এক্সটার্নাল ট্রেড ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের (MATRADE) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমইউ) বিনিময় হয়েছে।
আজ রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশন এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করার লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে এই সমঝোতা স্মারক হয়েছে। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) কুয়ালালামপুরে এই সমঝোতা স্মারক বিনিময় হয়।

মালয়েশিয়া এক্সটার্নাল ট্রেড ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা দাতো শ্রী মো. মুস্তাফা আবদুল আজিজ ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো বাংলাদেশের মহাপরিচালক বেবি রানী কর্মকার নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন।
এই সমঝোতা স্মারকের মূল উদ্দেশ্য হলো পারষ্পারিক সহযোগিতার মাধ্যমে রপ্তানি বৃদ্ধি, নতুন ব্যবসায়িক সুযোগ তৈরি ও দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব জোরদার করা। এর মাধ্যমে ব্যবসা-বাণিজ্য বিষয়ক তথ্য বিনিময়, বাণিজ্য প্রসারে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন, সফর বিনিময় এবং সক্ষমতা বৃদ্ধিতে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মতো ক্ষেত্রে সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা যায়।

সাক্ষাতের সময় দুই পক্ষ সমঝোতা স্মারকটির বাস্তবায়নে একযোগে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে। বেবি রানী কর্মকার ঢাকায় আগামী ১-৩ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য Sourcing Fair–এ অংশ নেওয়ার জন্য MARTRDE–এর প্রধান নির্বাহীকে আমন্ত্রণ জানান।
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হাইকমিশনের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মোসাম্মাৎ শাহানারা মনিকা, প্রথম সচিব (বাণিজ্যিক) প্রণব কুমার ঘোষ, MATRADE=এর পরিচালক মুনা আবু বকর, সিনিয়র ম্যানেজার নোরহারলিজা মো. ইউনুস, ট্রেড কমিশনার (চেন্নাই) ওয়ান আহমদ তারমিজি ওয়ান ইদ্রিস এবং বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের প্রেসিডেন্ট সাব্বির এ খান ও সেক্রেটারি জেনারেল মোতাহার হোসেন খান।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো বাংলাদেশ (ইপিবি) ও মালয়েশিয়া এক্সটার্নাল ট্রেড ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের (MATRADE) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমইউ) বিনিময় হয়েছে।
আজ রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশন এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করার লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে এই সমঝোতা স্মারক হয়েছে। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) কুয়ালালামপুরে এই সমঝোতা স্মারক বিনিময় হয়।

মালয়েশিয়া এক্সটার্নাল ট্রেড ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা দাতো শ্রী মো. মুস্তাফা আবদুল আজিজ ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো বাংলাদেশের মহাপরিচালক বেবি রানী কর্মকার নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন।
এই সমঝোতা স্মারকের মূল উদ্দেশ্য হলো পারষ্পারিক সহযোগিতার মাধ্যমে রপ্তানি বৃদ্ধি, নতুন ব্যবসায়িক সুযোগ তৈরি ও দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব জোরদার করা। এর মাধ্যমে ব্যবসা-বাণিজ্য বিষয়ক তথ্য বিনিময়, বাণিজ্য প্রসারে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন, সফর বিনিময় এবং সক্ষমতা বৃদ্ধিতে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মতো ক্ষেত্রে সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা যায়।

সাক্ষাতের সময় দুই পক্ষ সমঝোতা স্মারকটির বাস্তবায়নে একযোগে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে। বেবি রানী কর্মকার ঢাকায় আগামী ১-৩ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য Sourcing Fair–এ অংশ নেওয়ার জন্য MARTRDE–এর প্রধান নির্বাহীকে আমন্ত্রণ জানান।
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হাইকমিশনের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মোসাম্মাৎ শাহানারা মনিকা, প্রথম সচিব (বাণিজ্যিক) প্রণব কুমার ঘোষ, MATRADE=এর পরিচালক মুনা আবু বকর, সিনিয়র ম্যানেজার নোরহারলিজা মো. ইউনুস, ট্রেড কমিশনার (চেন্নাই) ওয়ান আহমদ তারমিজি ওয়ান ইদ্রিস এবং বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের প্রেসিডেন্ট সাব্বির এ খান ও সেক্রেটারি জেনারেল মোতাহার হোসেন খান।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।