
সহিদুল আলম স্বপন, জেনেভা, সুইজারল্যান্ড

প্রক্রিয়াগুলোতে দীর্ঘ বিলম্বের কারণে পর্তুগালের গোল্ডেন ভিসা প্রোগ্রামের ভাবমূর্তি ‘ক্ষুন্ন ’ হলেও দেশটি গোল্ডেন ভিসা প্রোগ্রামে আবেদনের প্রক্রিয়াকরণের সময় দ্রুততর করছে।
গোল্ডেন ভিসা কিছু পরিস্থিতিতে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের রিয়েল এস্টেট, কর্মসংস্থান সৃষ্টি বা মূলধন স্থানান্তরের মতো নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে বিনিয়োগের মাধ্যমে পর্তুগালে বসবাসের অনুমতি পাওয়ার সম্ভাবনা প্রদান করে।
গোল্ডেন ভিসায় একটি প্রোগ্রাম রয়েছে, যা আনুষ্ঠানিকভাবে বিনিয়োগ কার্যকলাপের জন্য আবাসিক অনুমতি (ARI) স্কিম নামে পরিচিত, যা ইউরোপের সবচেয়ে জনপ্রিয় আবাসিক বিনিয়োগ স্কিমগুলোর মধ্যে একটি।
ব্লুমবার্গের মতে, ইন্টিগ্রেশন, মাইগ্রেশন এবং আশ্রয় সংস্থা (AIMA) সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের জানিয়েছে যে এটি কাগজের আবেদন ব্যবস্থাকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রতিস্থাপন করবে। AIMA দ্বারা প্রদত্ত তথ্য অনুসারে, বর্তমানে ৪৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার গোল্ডেন ভিসা আবেদন পর্যালোচনার অপেক্ষায় রয়েছে এবং আবেদনকারীরা এখন তাদের আবেদন অনলাইন সিস্টেমে স্থানান্তর করতে পারবেন।

‘এটি বিনিয়োগকারীদের জন্য সুখবর,’ বলেছেন লিসবন-ভিত্তিক FiO Legal-এর একজন অভিবাসন আইনজীবী বেটিনো জানিনি, যিনি এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার জন্য AIMA-এর সঙ্গে বেশ কয়েকটি গ্রুপ বৈঠকে অংশগ্রহণ করেছেন।
এই পদক্ষেপের উদ্দেশ্য হলো বিচারাধীন মামলার জট নিরসনে সহায়তা করা। কয়েক ডজন বিনিয়োগকারী তাদের আবেদনপত্রের প্রক্রিয়াকরণ দ্রুত করতে AIMA-কে বাধ্য করার জন্য আইনি পদক্ষেপ নিয়েছেন। কেউ কেউ বাধ্যতামূলক বায়োমেট্রিক অ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য বছরের পর বছর অপেক্ষা করেছেন, যেখানে আঙুলের ছাপ ও অন্য ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করা হয়।
বেটিনো জানিনি বলেন এই নতুন ব্যবস্থার মাধ্যমে, প্রার্থীরা তাদের অনলাইন আবেদনপত্র পূরণ করার ৩০ থেকে ৯০ দিনের মধ্যে AIMA স্বয়ংক্রিয়ভাবে বায়োমেট্রিক অ্যাপয়েন্টমেন্টের সময় নির্ধারণ করবে।
গোল্ডেন ভিসা প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীদের বছরে প্রায় ৭ দিন পর্তুগালে কাটাতে হবে এবং ২০১২ সালে এই প্রক্রিয়া চালু হওয়ার পর থেকে পর্তুগাল এর মাধ্যমে ৭ বিলিয়ন ইউরোরও বেশি অর্থ সংগ্রহ করেছে। আগ্রহীদের বেশির ভাগই চীন, ব্রাজিল ও আমেরিকার নাগরিক।

প্রক্রিয়াগুলোতে দীর্ঘ বিলম্বের কারণে পর্তুগালের গোল্ডেন ভিসা প্রোগ্রামের ভাবমূর্তি ‘ক্ষুন্ন ’ হলেও দেশটি গোল্ডেন ভিসা প্রোগ্রামে আবেদনের প্রক্রিয়াকরণের সময় দ্রুততর করছে।
গোল্ডেন ভিসা কিছু পরিস্থিতিতে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের রিয়েল এস্টেট, কর্মসংস্থান সৃষ্টি বা মূলধন স্থানান্তরের মতো নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে বিনিয়োগের মাধ্যমে পর্তুগালে বসবাসের অনুমতি পাওয়ার সম্ভাবনা প্রদান করে।
গোল্ডেন ভিসায় একটি প্রোগ্রাম রয়েছে, যা আনুষ্ঠানিকভাবে বিনিয়োগ কার্যকলাপের জন্য আবাসিক অনুমতি (ARI) স্কিম নামে পরিচিত, যা ইউরোপের সবচেয়ে জনপ্রিয় আবাসিক বিনিয়োগ স্কিমগুলোর মধ্যে একটি।
ব্লুমবার্গের মতে, ইন্টিগ্রেশন, মাইগ্রেশন এবং আশ্রয় সংস্থা (AIMA) সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের জানিয়েছে যে এটি কাগজের আবেদন ব্যবস্থাকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রতিস্থাপন করবে। AIMA দ্বারা প্রদত্ত তথ্য অনুসারে, বর্তমানে ৪৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার গোল্ডেন ভিসা আবেদন পর্যালোচনার অপেক্ষায় রয়েছে এবং আবেদনকারীরা এখন তাদের আবেদন অনলাইন সিস্টেমে স্থানান্তর করতে পারবেন।

‘এটি বিনিয়োগকারীদের জন্য সুখবর,’ বলেছেন লিসবন-ভিত্তিক FiO Legal-এর একজন অভিবাসন আইনজীবী বেটিনো জানিনি, যিনি এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার জন্য AIMA-এর সঙ্গে বেশ কয়েকটি গ্রুপ বৈঠকে অংশগ্রহণ করেছেন।
এই পদক্ষেপের উদ্দেশ্য হলো বিচারাধীন মামলার জট নিরসনে সহায়তা করা। কয়েক ডজন বিনিয়োগকারী তাদের আবেদনপত্রের প্রক্রিয়াকরণ দ্রুত করতে AIMA-কে বাধ্য করার জন্য আইনি পদক্ষেপ নিয়েছেন। কেউ কেউ বাধ্যতামূলক বায়োমেট্রিক অ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য বছরের পর বছর অপেক্ষা করেছেন, যেখানে আঙুলের ছাপ ও অন্য ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করা হয়।
বেটিনো জানিনি বলেন এই নতুন ব্যবস্থার মাধ্যমে, প্রার্থীরা তাদের অনলাইন আবেদনপত্র পূরণ করার ৩০ থেকে ৯০ দিনের মধ্যে AIMA স্বয়ংক্রিয়ভাবে বায়োমেট্রিক অ্যাপয়েন্টমেন্টের সময় নির্ধারণ করবে।
গোল্ডেন ভিসা প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীদের বছরে প্রায় ৭ দিন পর্তুগালে কাটাতে হবে এবং ২০১২ সালে এই প্রক্রিয়া চালু হওয়ার পর থেকে পর্তুগাল এর মাধ্যমে ৭ বিলিয়ন ইউরোরও বেশি অর্থ সংগ্রহ করেছে। আগ্রহীদের বেশির ভাগই চীন, ব্রাজিল ও আমেরিকার নাগরিক।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।