
নাইম আবদুল্লাহ, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউখ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতো অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টারে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে বয়স্ক কোরআন শিক্ষার কর্মসূচি। এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে সোমবার (২০ অক্টোবর) স্থানীয় সময় বাদ মাগরিব বয়স্ক কোরআন শিক্ষার শিক্ষার্থী জাকির হোসেনের হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে কোরআন তুলে দেন বয়স্ক কোরআন শিক্ষার প্রিন্সিপাল গোলাম কিবরিয়া ও শিক্ষক সাইফুল খাদেম।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন ড. ইখলাস বাবু।
সংক্ষিপ্ত আলোচনায় অংশ নেন অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টারের সভাপতি ড. আনিসুল আফসার, সাধারণ সম্পাদক সাদিকুর খান মুন এবং কোষাধ্যক্ষ জাহেরুল ইসলাম।

বক্তারা বলেন, প্রবাসে থেকেও ইসলামি শিক্ষা চর্চা ও কোরআন শিক্ষার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে বয়স্কদের জন্য এই শিক্ষা কর্মসূচি একটি যুগান্তকারী উদ্যোগ, যা প্রবাসে ধর্মীয় মূল্যবোধ জাগ্রত করতে সহায়তা করবে।
শিক্ষার্থী জাকির হোসেন কোরআন হাতে পেয়ে গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দের মুহূর্ত এটি। প্রবাসের ব্যস্ত জীবনে কোরআন শিক্ষা গ্রহণ করার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আমি প্রতিষ্ঠানের প্রিন্সিপাল ও শিক্ষকের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।

অনুষ্ঠান শেষে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন প্রিন্সিপাল গোলাম কিবরিয়া। মোনাজাতে সকলের ইহকাল ও পরকালের কল্যাণ কামনা করা হয়। পরে রাতের খাবার পরিবেশন করা হয়।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টার প্রবাসী মুসলিম সমাজে কোরআন শিক্ষার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে, যা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে ধর্মীয় শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে সহায়ক হবে।

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউখ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতো অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টারে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে বয়স্ক কোরআন শিক্ষার কর্মসূচি। এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে সোমবার (২০ অক্টোবর) স্থানীয় সময় বাদ মাগরিব বয়স্ক কোরআন শিক্ষার শিক্ষার্থী জাকির হোসেনের হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে কোরআন তুলে দেন বয়স্ক কোরআন শিক্ষার প্রিন্সিপাল গোলাম কিবরিয়া ও শিক্ষক সাইফুল খাদেম।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন ড. ইখলাস বাবু।
সংক্ষিপ্ত আলোচনায় অংশ নেন অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টারের সভাপতি ড. আনিসুল আফসার, সাধারণ সম্পাদক সাদিকুর খান মুন এবং কোষাধ্যক্ষ জাহেরুল ইসলাম।

বক্তারা বলেন, প্রবাসে থেকেও ইসলামি শিক্ষা চর্চা ও কোরআন শিক্ষার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে বয়স্কদের জন্য এই শিক্ষা কর্মসূচি একটি যুগান্তকারী উদ্যোগ, যা প্রবাসে ধর্মীয় মূল্যবোধ জাগ্রত করতে সহায়তা করবে।
শিক্ষার্থী জাকির হোসেন কোরআন হাতে পেয়ে গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দের মুহূর্ত এটি। প্রবাসের ব্যস্ত জীবনে কোরআন শিক্ষা গ্রহণ করার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আমি প্রতিষ্ঠানের প্রিন্সিপাল ও শিক্ষকের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।

অনুষ্ঠান শেষে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন প্রিন্সিপাল গোলাম কিবরিয়া। মোনাজাতে সকলের ইহকাল ও পরকালের কল্যাণ কামনা করা হয়। পরে রাতের খাবার পরিবেশন করা হয়।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টার প্রবাসী মুসলিম সমাজে কোরআন শিক্ষার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে, যা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে ধর্মীয় শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে সহায়ক হবে।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।