
বিডিজেন ডেস্ক

সৌদি আরব চলতি বছর রেকর্ড ৩৩০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে। যদিও ২০২২ সালে দেশটির ডি-ফ্যাক্টো শাসক মোহাম্মদ বিন সালমান (এমবিএস) জানিয়েছিলেন যে, খুনের অপরাধ ছাড়া মৃত্যুদণ্ড বিলুপ্ত করা হয়েছে।
মানবাধিকার সংস্থা রিপ্রিভ এবং রয়টার্সের তথ্য অনুযায়ী, সৌদিতে চলতি বছরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সংখ্যা গত বছরের সংখ্যার চেয়ে ১৭২টি এবং ২০২২ সালের চেয়ে ১৯৬টি বেশি।
এমবিএস ২০২২ সালে মার্কিন সাময়িকী আটলান্টিককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, কোরআনের নির্দেশ অনুযায়ী খুনের অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া বাধ্যতামূলক, এবং এটি তার পরিবর্তন করার ক্ষমতার বাইরে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৫০ জনেরও বেশি মানুষকে এমন অপরাধের জন্য মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে, যা প্রাণঘাতী ছিল না। বিশেষ করে, মাদক পাচারের অভিযোগে বহু মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে অভিযুক্তরা ছিলেন মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা এবং এশিয়া থেকে আসা বিদেশি নাগরিক।
সৌদি আরব বর্তমানে ভিশন ২০৩০ প্রকল্পের আওতায় তাদের কঠোর ধর্মীয় নিয়ম ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের খ্যাতি বদলে একটি পর্যটন ও বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে নিজেদের রূপান্তর করার লক্ষ্যে প্রচুর অর্থ ব্যয় করছে।
রিপ্রিভের সাথে কাজ করা মানবাধিকার কর্মী জিদ বাসিউনি বলেছেন, এই সংস্কার একটি দুর্বল ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়েছে, যেখানে রেকর্ডসংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।

সৌদি আরব চলতি বছর রেকর্ড ৩৩০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে। যদিও ২০২২ সালে দেশটির ডি-ফ্যাক্টো শাসক মোহাম্মদ বিন সালমান (এমবিএস) জানিয়েছিলেন যে, খুনের অপরাধ ছাড়া মৃত্যুদণ্ড বিলুপ্ত করা হয়েছে।
মানবাধিকার সংস্থা রিপ্রিভ এবং রয়টার্সের তথ্য অনুযায়ী, সৌদিতে চলতি বছরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সংখ্যা গত বছরের সংখ্যার চেয়ে ১৭২টি এবং ২০২২ সালের চেয়ে ১৯৬টি বেশি।
এমবিএস ২০২২ সালে মার্কিন সাময়িকী আটলান্টিককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, কোরআনের নির্দেশ অনুযায়ী খুনের অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া বাধ্যতামূলক, এবং এটি তার পরিবর্তন করার ক্ষমতার বাইরে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৫০ জনেরও বেশি মানুষকে এমন অপরাধের জন্য মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে, যা প্রাণঘাতী ছিল না। বিশেষ করে, মাদক পাচারের অভিযোগে বহু মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে অভিযুক্তরা ছিলেন মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা এবং এশিয়া থেকে আসা বিদেশি নাগরিক।
সৌদি আরব বর্তমানে ভিশন ২০৩০ প্রকল্পের আওতায় তাদের কঠোর ধর্মীয় নিয়ম ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের খ্যাতি বদলে একটি পর্যটন ও বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে নিজেদের রূপান্তর করার লক্ষ্যে প্রচুর অর্থ ব্যয় করছে।
রিপ্রিভের সাথে কাজ করা মানবাধিকার কর্মী জিদ বাসিউনি বলেছেন, এই সংস্কার একটি দুর্বল ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়েছে, যেখানে রেকর্ডসংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।