
বিডিজেন ডেস্ক

মালয়েশিয়া ৩৩ হাজার ৮০৭ জন অভিবাসীকে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে। দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগের (জেআইএম) রেকর্ড অনুসারে সাজা শেষে, চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সমস্ত অভিবাসন ডিপো থেকে মোট ৩৩ হাজার ৮০৭ জন বিদেশিকে তাদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) মালয়েশিয়ার জাতীয় সংসদে এক লিখিত জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইল এই তথ্য জানান।
দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন জানান, এসব অভিবাসী কর্মীর মধ্যে ২৪ হাজার ৫৪২ জন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ, ৮ হাজার ৮৭ জন প্রাপ্তবয়স্ক নারী, ৬৮১ জন অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলে এবং ৪৯৭ জন অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়ে রয়েছে।
এর মধ্যে ইন্দোনেশিয়ান নাগরিকেরা সবচেয়ে বেশি, যার মোট সংখ্যা ১৪ হাজার ৫৮৩ জন (৪৩.১%)। তবে এর মধ্যে কতজন বাংলাদেশি রয়েছেন তা জানানো হয়নি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যাদের কাছে বৈধ ইউনাইটেড নেশনস হাইকমিশনার ফর রিফিউজিস (UNHCR) কার্ড আছে তাদের প্রথমে যাচাইকরণের উদ্দেশ্যে এবং মুক্তির আগে ইউএনএইচসিআরে রেফার করা হবে।
তিনি বলেন, ‘বন্দীদের প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করার একটি ব্যবস্থা হিসেবে ইউএনএইচসিআর থেকে নিশ্চিতকরণ করা হয়েছিল যাতে প্রত্যাবর্তনের নীতি লঙ্ঘন না হয়।’
দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন আরও বলেছেন, জিআইএম সর্বদা বন্দীদের দেশে পাঠানোর আগে তাদের ভ্রমণের কাগজপত্র দেওয়ার জন্য বিদেশি প্রতিনিধিদের সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে প্রত্যাবাসনের জন্য কাজ করে।
ইমিগ্রেশন ডিপোর প্রশাসন ও ইমিগ্রেশন মহাপরিচালকের নির্দেশের ভিত্তিতে ইমিগ্রেশন ডিপোতে আটক অভিবাসীদের প্রত্যাবাসন ব্যবস্থাপনা পরিচালিত হয় বলেও জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

মালয়েশিয়া ৩৩ হাজার ৮০৭ জন অভিবাসীকে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে। দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগের (জেআইএম) রেকর্ড অনুসারে সাজা শেষে, চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সমস্ত অভিবাসন ডিপো থেকে মোট ৩৩ হাজার ৮০৭ জন বিদেশিকে তাদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) মালয়েশিয়ার জাতীয় সংসদে এক লিখিত জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইল এই তথ্য জানান।
দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন জানান, এসব অভিবাসী কর্মীর মধ্যে ২৪ হাজার ৫৪২ জন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ, ৮ হাজার ৮৭ জন প্রাপ্তবয়স্ক নারী, ৬৮১ জন অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলে এবং ৪৯৭ জন অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়ে রয়েছে।
এর মধ্যে ইন্দোনেশিয়ান নাগরিকেরা সবচেয়ে বেশি, যার মোট সংখ্যা ১৪ হাজার ৫৮৩ জন (৪৩.১%)। তবে এর মধ্যে কতজন বাংলাদেশি রয়েছেন তা জানানো হয়নি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যাদের কাছে বৈধ ইউনাইটেড নেশনস হাইকমিশনার ফর রিফিউজিস (UNHCR) কার্ড আছে তাদের প্রথমে যাচাইকরণের উদ্দেশ্যে এবং মুক্তির আগে ইউএনএইচসিআরে রেফার করা হবে।
তিনি বলেন, ‘বন্দীদের প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করার একটি ব্যবস্থা হিসেবে ইউএনএইচসিআর থেকে নিশ্চিতকরণ করা হয়েছিল যাতে প্রত্যাবর্তনের নীতি লঙ্ঘন না হয়।’
দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন আরও বলেছেন, জিআইএম সর্বদা বন্দীদের দেশে পাঠানোর আগে তাদের ভ্রমণের কাগজপত্র দেওয়ার জন্য বিদেশি প্রতিনিধিদের সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে প্রত্যাবাসনের জন্য কাজ করে।
ইমিগ্রেশন ডিপোর প্রশাসন ও ইমিগ্রেশন মহাপরিচালকের নির্দেশের ভিত্তিতে ইমিগ্রেশন ডিপোতে আটক অভিবাসীদের প্রত্যাবাসন ব্যবস্থাপনা পরিচালিত হয় বলেও জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।