
বিডিজেন ডেস্ক

কানাডার টরন্টোয় ‘বাংলাদেশে ধর্মীয় ফ্যাসিবাদী রাজনীতির উত্থান: গণতান্ত্রিক শক্তির করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) টরন্টোর হোপ চার্চে প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক উদ্যোগ (পিডিআই) কানাডার আয়োজনে এই গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।

আলোচনায় সংগঠনের সভাপতি আজফর সৈয়দ ফেরদৌসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভা পরিচালনা করেন পিডিআই কানাডার সাধারণ সম্পাদক মনির জামান রাজু।

গোলটেবিল আলোচনায় মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষক ফারহানা আজিম শিউলী।

মূল প্রবন্ধে তিনি বলেন, বাংলাদেশে ধর্মীয় ফ্যাসিবাদী রাজনীতির উত্থান কেবল স্থানীয় নয়, এটি বৈশ্বিক রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক সমীকরণের ফল। সাম্রাজ্যবাদ, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা ও মূলধারার রাজনৈতিক দলের ধর্মপন্থী আপসের ফলে ধর্মীয় ফ্যাসিবাদী শক্তি বেড়েছে।


ফারহানা আজিম শিউলী বলেন, শিক্ষা–অর্থনীতি–রাজনীতির বাণিজ্যিকীকরণ ও সামাজিক বৈষম্যও এই উত্থানকে ত্বরান্বিত করেছে। এখন দরকার জনগণনির্ভর গণতান্ত্রিক রাজনীতি, বিকল্প প্রগতিশীল শক্তির ঐক্য ও নতুন সাংস্কৃতিক–রাজনৈতিক বয়ান গঠন—যা মুক্তিযুদ্ধের মানবিক চেতনা ধারণ করবে, কিন্তু ক্ষমতার রাজনীতির হাতিয়ার হবে না।


সভায় আরও আলোচনা করেন সাংবাদিক সৈকত রুশদি, গাজি মাহমুদ, পিডিআই নেতা মাহবুব আলম, বিদ্যুৎ রঞ্জন দে, কবি মেহরাব হোসেন, ছড়াকার শারিফ আহমেদ, চিত্রশিল্পী ওয়াহেদ আসগর, বীর মুক্তিযোদ্ধা ইলিয়াস মিয়া ও আব্দুল হালিম মিয়া।


সভায় বক্তারা বাংলাদেশে প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস ও চেতনায় সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের আহ্বান জানান।


বক্তারা আরও বলেন, দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অধিকারের লড়াই এবং শ্রমজীবী মানুষের ঐক্যবদ্ধ শক্তিই পারে এই ফ্যাসিস্ট শক্তিকে প্রতিরোধ করতে।
আলোচনা সভায় টরন্টো শহরের বিশিষ্ট নাগরিকেরা অংশ নেন। বিজ্ঞপ্তি

কানাডার টরন্টোয় ‘বাংলাদেশে ধর্মীয় ফ্যাসিবাদী রাজনীতির উত্থান: গণতান্ত্রিক শক্তির করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) টরন্টোর হোপ চার্চে প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক উদ্যোগ (পিডিআই) কানাডার আয়োজনে এই গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।

আলোচনায় সংগঠনের সভাপতি আজফর সৈয়দ ফেরদৌসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভা পরিচালনা করেন পিডিআই কানাডার সাধারণ সম্পাদক মনির জামান রাজু।

গোলটেবিল আলোচনায় মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষক ফারহানা আজিম শিউলী।

মূল প্রবন্ধে তিনি বলেন, বাংলাদেশে ধর্মীয় ফ্যাসিবাদী রাজনীতির উত্থান কেবল স্থানীয় নয়, এটি বৈশ্বিক রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক সমীকরণের ফল। সাম্রাজ্যবাদ, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা ও মূলধারার রাজনৈতিক দলের ধর্মপন্থী আপসের ফলে ধর্মীয় ফ্যাসিবাদী শক্তি বেড়েছে।


ফারহানা আজিম শিউলী বলেন, শিক্ষা–অর্থনীতি–রাজনীতির বাণিজ্যিকীকরণ ও সামাজিক বৈষম্যও এই উত্থানকে ত্বরান্বিত করেছে। এখন দরকার জনগণনির্ভর গণতান্ত্রিক রাজনীতি, বিকল্প প্রগতিশীল শক্তির ঐক্য ও নতুন সাংস্কৃতিক–রাজনৈতিক বয়ান গঠন—যা মুক্তিযুদ্ধের মানবিক চেতনা ধারণ করবে, কিন্তু ক্ষমতার রাজনীতির হাতিয়ার হবে না।


সভায় আরও আলোচনা করেন সাংবাদিক সৈকত রুশদি, গাজি মাহমুদ, পিডিআই নেতা মাহবুব আলম, বিদ্যুৎ রঞ্জন দে, কবি মেহরাব হোসেন, ছড়াকার শারিফ আহমেদ, চিত্রশিল্পী ওয়াহেদ আসগর, বীর মুক্তিযোদ্ধা ইলিয়াস মিয়া ও আব্দুল হালিম মিয়া।


সভায় বক্তারা বাংলাদেশে প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস ও চেতনায় সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের আহ্বান জানান।


বক্তারা আরও বলেন, দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অধিকারের লড়াই এবং শ্রমজীবী মানুষের ঐক্যবদ্ধ শক্তিই পারে এই ফ্যাসিস্ট শক্তিকে প্রতিরোধ করতে।
আলোচনা সভায় টরন্টো শহরের বিশিষ্ট নাগরিকেরা অংশ নেন। বিজ্ঞপ্তি
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।