
বিডিজেন ডেস্ক

সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় মোক্তার হোসেন মিজি নামে বাংলাদেশি এক নাগরিক নিহত হয়েছেন। রোববার (৮ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টার দিকে মদীনার আলুলাতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
নিহত মোক্তার (৪০) চাঁদপুরে ফরিদগঞ্জ উপজেলার বালিথুবা পশ্চিম ইউনিয়নের সেকদি গ্রামের মৃত আলী আকবরের ছোট ছেলে।
পারিবারের লোকজন জানান, ২০০৪ সালে মামার হাত ধরে সৌদি আরবে যান মোক্তার হোসেন। সময়ের আবর্তনে তিনি নিজেই সেখানে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন।
এলাকার চেয়ারম্যান জসীমউদ্দীন স্বপন জানান, রোববার তিনজন ওমরাহ যাত্রীকে নিজের প্রাইভেটকারে করে আলুলা থেকে মদীনা এয়ারপোর্টে নিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় তিনি নিজেই গাড়ি চালাচ্ছিলেন। আলুলা এলাকা পার হওয়ার আগেই একটি দ্রুতগামী লরি হঠাৎ পেছন থেকে ধাক্কা দিলে তার গাড়িটি বেশ কয়েকটি পল্টি খায়। ভেতরে থাকা যাত্রীরা সে সময় মারাত্মক আহত হয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।
এ দুর্ঘটনা দেখে কয়েকজন পাকিস্তানি যাত্রী উদ্ধারে এগিয়ে যান। তারা গাড়ির ভেতরে থাকা তিন যাত্রীকে উদ্ধার করতে পারলেও ড্রাইভিং সিটে থাকা মোক্তারকে উদ্ধারের আগেই গাড়িটিতে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে ওঠে। এরপর গাড়িসহ পুড়ে যান মোক্তার নিজেও।
এদিকে জ্ঞান হারানোর আগে নিজের ফোনটি বাইরে ছুড়ে মারতে সক্ষম হন মোক্তার। উদ্ধারকারী পাকিস্তানিরা সেখান থেকে নম্বর সংগ্রহ করে মোক্তারের স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
জসীমউদ্দীন স্বপন আরও জানান, নিহত মোক্তার ৪ ছেলে ও ১ মেয়ের জনক। তিনি সর্বশেষ ৪ জুলাই বাড়ি থেকে সৌদি আরবে গিয়েছিলেন। যাওয়ার আগে সৌদিতে মৃত্যু হলে সেখানেই তাকে দাফনের ওসিয়ত করে গিয়েছিলেন।
ওসিয়ত অনুসারে মদিনাতেই তার লাশ দাফন করা হয় বলে নিশ্চিত করেন স্বজনরা।

সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় মোক্তার হোসেন মিজি নামে বাংলাদেশি এক নাগরিক নিহত হয়েছেন। রোববার (৮ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টার দিকে মদীনার আলুলাতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
নিহত মোক্তার (৪০) চাঁদপুরে ফরিদগঞ্জ উপজেলার বালিথুবা পশ্চিম ইউনিয়নের সেকদি গ্রামের মৃত আলী আকবরের ছোট ছেলে।
পারিবারের লোকজন জানান, ২০০৪ সালে মামার হাত ধরে সৌদি আরবে যান মোক্তার হোসেন। সময়ের আবর্তনে তিনি নিজেই সেখানে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন।
এলাকার চেয়ারম্যান জসীমউদ্দীন স্বপন জানান, রোববার তিনজন ওমরাহ যাত্রীকে নিজের প্রাইভেটকারে করে আলুলা থেকে মদীনা এয়ারপোর্টে নিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় তিনি নিজেই গাড়ি চালাচ্ছিলেন। আলুলা এলাকা পার হওয়ার আগেই একটি দ্রুতগামী লরি হঠাৎ পেছন থেকে ধাক্কা দিলে তার গাড়িটি বেশ কয়েকটি পল্টি খায়। ভেতরে থাকা যাত্রীরা সে সময় মারাত্মক আহত হয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।
এ দুর্ঘটনা দেখে কয়েকজন পাকিস্তানি যাত্রী উদ্ধারে এগিয়ে যান। তারা গাড়ির ভেতরে থাকা তিন যাত্রীকে উদ্ধার করতে পারলেও ড্রাইভিং সিটে থাকা মোক্তারকে উদ্ধারের আগেই গাড়িটিতে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে ওঠে। এরপর গাড়িসহ পুড়ে যান মোক্তার নিজেও।
এদিকে জ্ঞান হারানোর আগে নিজের ফোনটি বাইরে ছুড়ে মারতে সক্ষম হন মোক্তার। উদ্ধারকারী পাকিস্তানিরা সেখান থেকে নম্বর সংগ্রহ করে মোক্তারের স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
জসীমউদ্দীন স্বপন আরও জানান, নিহত মোক্তার ৪ ছেলে ও ১ মেয়ের জনক। তিনি সর্বশেষ ৪ জুলাই বাড়ি থেকে সৌদি আরবে গিয়েছিলেন। যাওয়ার আগে সৌদিতে মৃত্যু হলে সেখানেই তাকে দাফনের ওসিয়ত করে গিয়েছিলেন।
ওসিয়ত অনুসারে মদিনাতেই তার লাশ দাফন করা হয় বলে নিশ্চিত করেন স্বজনরা।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।