
বিডিজেন ডেস্ক

ইরানের আলোচকেরা হোয়াইট হাউসে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন বলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেওয়া বক্তব্য নাকচ করে দিয়েছে ইরান।
ইরানের জাতিসংঘ মিশনের পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিবৃতির বরাত দিয়ে আল–জাজিরার খবরে বলা হয়, কোনো ইরানি কর্মকর্তা কখনো হোয়াইট হাউসের দরজায় মাথা নোয়াতে যায়নি। তাঁর (ট্রাম্প) মিথ্যার চেয়ে আরও ঘৃণ্য বিষয় হলো তাঁর কাপুরুষোচিত হুমকি। তিনি (ট্রাম্প) হুমকি দিয়েছেন, ইরানের সর্বোচ্চ নেতাকে হত্যা করবেন।
ইরানের মিশন আরও জানিয়েছে, ইরান জোর-জবরদস্তিতে আলোচনা করে না, চাপিয়ে দেওয়া শান্তি গ্রহণ করবে না

ইরানের আলোচকেরা ‘হোয়াইট হাউসে আসার’ ইঙ্গিত দিয়েছেন: দাবি ট্রাম্পের
এর আগে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইরানের আলোচকেরা তাঁকে ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, তারা ‘হোয়াইট হাউসে আসতে পারেন’। যদিও এটিকে তিনি কঠিন বলেই মনে করেন।
ট্রাম্প আজ বুধবার (১৮ জুন) হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, ইরানের বিমান প্রতিরক্ষা প্রায় ধ্বংস হয়ে যাওয়ায় তিনি নিশ্চিত নন, এই সংঘাত ‘কত দিন চলবে’।
ট্রাম্প বলেন, ‘দুটি সহজ শব্দ—নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ। আমি আর সহ্য করব না।’ ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে তাঁর বিশ্বাস, দেশটি ওই কর্মসূচির পেছনে অসৎ উদ্দেশ্য রয়েছে।
ট্রাম্প যোগ করেন, তিনি ইরানিদের পছন্দ করেন এবং নিজের কর্মজীবনে অনেক ইরানির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
গতকালও ট্রাম্প ইরানকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণের আহ্বান জানিয়েছিলেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ট্রুথ সোশ্যালে ইরানকে ঘিরে গতকাল কয়েকটি পোস্ট করেছিলেন ট্রাম্প। এর একটিতে ট্রাম্প দাবি করেন, যুক্তরাষ্ট্র জানে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি ঠিক কোথায় লুকিয়ে আছেন।
ট্রাম্প লিখেছেন,‘তিনি (খামেনি) সহজ লক্ষ্যবস্তু, তবে যে জায়গায় আছেন, নিরাপদ আছেন। আমরা তাঁকে ‘অপসারণ’ (হত্যা!) করব না। অন্তত এখনই না।’ তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু আমরা চাই না বেসামরিক নাগরিকদের ওপর বা যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হোক।’ এরপর হুঁশিয়ারি দিয়ে ট্রাম্প যোগ করেন, ‘আমাদের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যাচ্ছে।’
অন্য একটি পোস্টে ট্রাম্প লিখেছিলেন, ‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ!’। ইরানের প্রতি এই বার্তা দিয়েছিলেন তিনি।

ইরানের আলোচকেরা হোয়াইট হাউসে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন বলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেওয়া বক্তব্য নাকচ করে দিয়েছে ইরান।
ইরানের জাতিসংঘ মিশনের পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিবৃতির বরাত দিয়ে আল–জাজিরার খবরে বলা হয়, কোনো ইরানি কর্মকর্তা কখনো হোয়াইট হাউসের দরজায় মাথা নোয়াতে যায়নি। তাঁর (ট্রাম্প) মিথ্যার চেয়ে আরও ঘৃণ্য বিষয় হলো তাঁর কাপুরুষোচিত হুমকি। তিনি (ট্রাম্প) হুমকি দিয়েছেন, ইরানের সর্বোচ্চ নেতাকে হত্যা করবেন।
ইরানের মিশন আরও জানিয়েছে, ইরান জোর-জবরদস্তিতে আলোচনা করে না, চাপিয়ে দেওয়া শান্তি গ্রহণ করবে না

ইরানের আলোচকেরা ‘হোয়াইট হাউসে আসার’ ইঙ্গিত দিয়েছেন: দাবি ট্রাম্পের
এর আগে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইরানের আলোচকেরা তাঁকে ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, তারা ‘হোয়াইট হাউসে আসতে পারেন’। যদিও এটিকে তিনি কঠিন বলেই মনে করেন।
ট্রাম্প আজ বুধবার (১৮ জুন) হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, ইরানের বিমান প্রতিরক্ষা প্রায় ধ্বংস হয়ে যাওয়ায় তিনি নিশ্চিত নন, এই সংঘাত ‘কত দিন চলবে’।
ট্রাম্প বলেন, ‘দুটি সহজ শব্দ—নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ। আমি আর সহ্য করব না।’ ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে তাঁর বিশ্বাস, দেশটি ওই কর্মসূচির পেছনে অসৎ উদ্দেশ্য রয়েছে।
ট্রাম্প যোগ করেন, তিনি ইরানিদের পছন্দ করেন এবং নিজের কর্মজীবনে অনেক ইরানির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
গতকালও ট্রাম্প ইরানকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণের আহ্বান জানিয়েছিলেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ট্রুথ সোশ্যালে ইরানকে ঘিরে গতকাল কয়েকটি পোস্ট করেছিলেন ট্রাম্প। এর একটিতে ট্রাম্প দাবি করেন, যুক্তরাষ্ট্র জানে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি ঠিক কোথায় লুকিয়ে আছেন।
ট্রাম্প লিখেছেন,‘তিনি (খামেনি) সহজ লক্ষ্যবস্তু, তবে যে জায়গায় আছেন, নিরাপদ আছেন। আমরা তাঁকে ‘অপসারণ’ (হত্যা!) করব না। অন্তত এখনই না।’ তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু আমরা চাই না বেসামরিক নাগরিকদের ওপর বা যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হোক।’ এরপর হুঁশিয়ারি দিয়ে ট্রাম্প যোগ করেন, ‘আমাদের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যাচ্ছে।’
অন্য একটি পোস্টে ট্রাম্প লিখেছিলেন, ‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ!’। ইরানের প্রতি এই বার্তা দিয়েছিলেন তিনি।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।