
বিডিজেন ডেস্ক

অবৈধ সিম কার্ড বিক্রির অভিযোগে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৯ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ। গত সোমবার পরিচালিত এক বিশেষ অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম দ্য স্টারের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
ইমিগ্রেশন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক জাকারিয়া শাবান জানান, গ্রেপ্তারদের বয়স ২২ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে। তারা দুই মাস ধরে অবৈধ সিম কার্ড বিক্রির কার্যকলাপে জড়িত ছিলেন।
মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগ জানায়, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা অন্য ব্যক্তির নামে নিবন্ধিত সিমকার্ড প্রতিটি ২৫ রিঙ্গিতে বিক্রি করতেন। গ্রেপ্তারদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে দেখা গেছে, এসব সিম কার্ড বিক্রি থেকে প্রতিদিন দুই হাজার রিঙ্গিত আয় করতেন তারা।
গ্রেপ্তারদের কাছ থেকে চারটি বাংলাদেশি পাসপোর্ট, ১০টি মোবাইল ফোন, বিভিন্ন স্থানীয় টেলিযোগাযোগ কোম্পানির ১২১টি সিম কার্ড, আটটি সিম কার্ড খোলার সুঁচ এবং নগদ এক হাজার ৫৫৫ রিঙ্গিত জব্দ করা হয়েছে।
তদন্তে দেখা গেছে, গ্রেপ্তারদের মধ্যে পাঁচজনের কাছে কোনো বৈধ ভ্রমণ নথি ছিল না, দুজন নির্ধারিত সময়ের চেয়ে বেশি সময় ধরে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করেছিলেন এবং অন্য দুজন তাদের অস্থায়ী ওয়ার্ক পারমিটের শর্ত লঙ্ঘন করেছেন।
ইমিগ্রেশন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক জাকারিয়া জানান, অধিকতর তদন্তের জন্য গ্রেপ্তারদের পুত্রজায়া ইমিগ্রেশন অফিসে রাখা হয়েছে।

অবৈধ সিম কার্ড বিক্রির অভিযোগে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৯ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ। গত সোমবার পরিচালিত এক বিশেষ অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম দ্য স্টারের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
ইমিগ্রেশন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক জাকারিয়া শাবান জানান, গ্রেপ্তারদের বয়স ২২ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে। তারা দুই মাস ধরে অবৈধ সিম কার্ড বিক্রির কার্যকলাপে জড়িত ছিলেন।
মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগ জানায়, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা অন্য ব্যক্তির নামে নিবন্ধিত সিমকার্ড প্রতিটি ২৫ রিঙ্গিতে বিক্রি করতেন। গ্রেপ্তারদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে দেখা গেছে, এসব সিম কার্ড বিক্রি থেকে প্রতিদিন দুই হাজার রিঙ্গিত আয় করতেন তারা।
গ্রেপ্তারদের কাছ থেকে চারটি বাংলাদেশি পাসপোর্ট, ১০টি মোবাইল ফোন, বিভিন্ন স্থানীয় টেলিযোগাযোগ কোম্পানির ১২১টি সিম কার্ড, আটটি সিম কার্ড খোলার সুঁচ এবং নগদ এক হাজার ৫৫৫ রিঙ্গিত জব্দ করা হয়েছে।
তদন্তে দেখা গেছে, গ্রেপ্তারদের মধ্যে পাঁচজনের কাছে কোনো বৈধ ভ্রমণ নথি ছিল না, দুজন নির্ধারিত সময়ের চেয়ে বেশি সময় ধরে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করেছিলেন এবং অন্য দুজন তাদের অস্থায়ী ওয়ার্ক পারমিটের শর্ত লঙ্ঘন করেছেন।
ইমিগ্রেশন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক জাকারিয়া জানান, অধিকতর তদন্তের জন্য গ্রেপ্তারদের পুত্রজায়া ইমিগ্রেশন অফিসে রাখা হয়েছে।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।