
মাহবুব সরকার, আবুধাবি থেকে

সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) রাজধানী আবুধাবিতে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) আবুধাবি শাখার উদ্যোগে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির ইউএই শাখার আহবায়ক কমিটির সদস্য এস এম দিদারুল আলম।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ যতবার খাদের কিনারায় পড়েছে ততবারই সেখান থেকে তুলে এনেছে শহীদ জিয়াউর রহমান থেকে শুরু করে তারই হাতে গড়া রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল।
তিনি আরও বলেন, আমরা যে এখানে বসে আছি সেটিও সম্ভব হয়েছে শহীদ জিয়াউর রহমানের অবদানে। ১৯৭৬ সালে জিয়াউর রহমান প্রথমে সৌদি আরব এবং পরে সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে শ্রম বাজারের চুক্তির মাধ্যমে প্রথম দ্বার উন্মোচন করেন। তারপরই আমরা এদেশগুলোতে আসতে শুরু করি।
আবুধাবির সেন্ড মেরিন রেস্টুরেন্টে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন আবুধাবি শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও ইউএই শাখার আহবায়ক কমিটির সদস্য হাজী মোহাম্মদ আবুল বশর।
ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন ও মোহাম্মদ আরিফ উদ্দিনের যৌথ সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ইউএই শাখার আহবায়ক কমিটির সদস্য মাওলানা মোহাম্মদ আবুল কালাম, সদস্য নুর হোসেন সুমন, শাখাওয়াত হোসেন বকুল, জিয়া পরিষদ ইউএই শাখার সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম টিপু।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সাগর হোসেন সাগর। অন্য অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য দেন আব্দুল হামিদ, গাজী সেলিম, মীর নাসির উদ্দিন, শওকত হোসেন, সেলিম উল্লাহ, নিজাম উদ্দিন, নেছারুল হক, গবী হোসেন ও জালাল উদ্দিন প্রমুখ।
সভায় ফারুক আফসারী, আবু তাহের, মোহাম্মদ বাদশা, মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম, তারেক আহমেদ, মহিউদ্দিন, বখতিয়ার ও কামালসহ সংগঠনের অনেক নেতা–কর্মী উপস্থিত ছিলেন।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) রাজধানী আবুধাবিতে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) আবুধাবি শাখার উদ্যোগে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির ইউএই শাখার আহবায়ক কমিটির সদস্য এস এম দিদারুল আলম।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ যতবার খাদের কিনারায় পড়েছে ততবারই সেখান থেকে তুলে এনেছে শহীদ জিয়াউর রহমান থেকে শুরু করে তারই হাতে গড়া রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল।
তিনি আরও বলেন, আমরা যে এখানে বসে আছি সেটিও সম্ভব হয়েছে শহীদ জিয়াউর রহমানের অবদানে। ১৯৭৬ সালে জিয়াউর রহমান প্রথমে সৌদি আরব এবং পরে সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে শ্রম বাজারের চুক্তির মাধ্যমে প্রথম দ্বার উন্মোচন করেন। তারপরই আমরা এদেশগুলোতে আসতে শুরু করি।
আবুধাবির সেন্ড মেরিন রেস্টুরেন্টে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন আবুধাবি শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও ইউএই শাখার আহবায়ক কমিটির সদস্য হাজী মোহাম্মদ আবুল বশর।
ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন ও মোহাম্মদ আরিফ উদ্দিনের যৌথ সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ইউএই শাখার আহবায়ক কমিটির সদস্য মাওলানা মোহাম্মদ আবুল কালাম, সদস্য নুর হোসেন সুমন, শাখাওয়াত হোসেন বকুল, জিয়া পরিষদ ইউএই শাখার সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম টিপু।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সাগর হোসেন সাগর। অন্য অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য দেন আব্দুল হামিদ, গাজী সেলিম, মীর নাসির উদ্দিন, শওকত হোসেন, সেলিম উল্লাহ, নিজাম উদ্দিন, নেছারুল হক, গবী হোসেন ও জালাল উদ্দিন প্রমুখ।
সভায় ফারুক আফসারী, আবু তাহের, মোহাম্মদ বাদশা, মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম, তারেক আহমেদ, মহিউদ্দিন, বখতিয়ার ও কামালসহ সংগঠনের অনেক নেতা–কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।