
আল জাজিরা

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু তিন দশকের বেশি সময় ধরে বারবার একটি কথা বলে আসছেন, ইরান শিগগিরই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করে ফেলবে।
নেতানিয়াহু কখনো বলেছেন কয়েক বছর, কখনো বলেছেন কয়েক মাসের মধ্যে ইরান পরমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা অর্জন করে ফেলবে। কিন্তু কখনোই তাঁর সেই কথার সত্যতা পাওয়া যায়নি।
ইসরায়েলের পার্লামেন্ট নেসেটের সদস্য হিসেবে ১৯৯২ সালে নেতানিয়াহু এক অধিবেশনে বক্তব্য দেন। ওই অধিবেশন থেকেই তিনি দাবি করে আসছেন, তেহরান মাত্র কয়েক বছরের মধ্যেই পারমাণবিক বোমা বানাতে সক্ষম হবে।
ওই বছর নেসেটের অধিবেশনে নেতানিয়াহু বলেন, আগামী ৩ থেকে ৫ বছরের মধ্যে ইরান নিজেরাই পারমাণবিক বোমা তৈরি করতে পারবে।

১৯৯৬ সালের ১০ জুলাই মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে বক্তব্যে নেতানিয়াহু ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে কথা বলেছিলেন। ওয়াশিংট, ১৯৯৬ সালের জুলাইছবি: এএফপি
নেতানিয়াহু ১৯৯৫ সালে তাঁর লেখা বই ‘ফাইটিং টেরোরিজম’ বইয়েও উল্লেখ করেছিলেন।
নেতানিয়াহুর এই ‘আসন্ন হুমকির বোধ’ যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক তৈরিতে বেশ প্রভাব ফেলেছে। ২০০২ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের একটি কংগ্রেশনাল কমিটির সামনে বক্তব্য দেন। তখনো তিনি দাবি করেন, ইরাক ও ইরান—দুই দেশই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে প্রতিযোগিতায় নেমেছে। তখন তিনি ইরাকে হামলা চালাতেও যুক্তরাষ্ট্রকে পরামর্শ দেন।
এর কিছুদিন পরই গণবিধ্বংসী অস্ত্রের মজুত রয়েছে—এমন অভিযোগ এনে যুক্তরাষ্ট্র ইরাকে হামলা চালায়। কিন্তু পরে সেখানে কোনো গণবিধ্বংসী অস্ত্র পাওয়া যায়নি।
২০০৯ সালে উইকিলিকসের ফাঁস করা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের এক গোপন তারবার্তায় দেখা যায়, নেতানিয়াহু কংগ্রেস সদস্যদের বলেন, ইরান ১-২ বছরের মধ্যেই পারমাণবিক ক্ষমতা অর্জন করে ফেলবে।

এর ৪ বছর পর ২০১২ সালে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে নেতানিয়াহু একটি কার্টুন বোমার ছবি দেখিয়ে বলেন, পরের বসন্তে, সর্বোচ্চ আগামী গ্রীষ্মেই ইরান মাঝারি মাত্রার ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ শেষ করে পরমাণবিক বোমা তৈরির চূড়ান্ত ধাপে চলে যাবে।
ইরানের পরমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে উগ্রবাদী ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর সেই প্রথম সতর্কবার্তা দেওয়ার পর ৩০ বছরের বেশি সময় পার হয়ে গেছে। কিন্তু ইরান পরমাণবিক বোমা তৈরি করেনি।
গত শুক্রবার (১৩ জুন) ভোররাতে ইসরায়েল ইরানে সরাসরি হামলা চালিয়েছে। আর নেতানিয়াহু এখনো বলছেন, যদি ইরানকে থামানো না যায়, তারা খুব অল্প সময়ের মধ্যেই পারমাণবিক অস্ত্র বানিয়ে ফেলতে পারে। এমনকি ‘কয়েক মাস বা কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই এই সক্ষমতা অর্জন করতে পারে’।
তবে এসব দাবির বিপরীতে এই বছরের গোড়ার দিকে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় গোয়েন্দা বিভাগের পরিচালক বলেন, ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে না।
তবুও নেতানিয়াহু ৩০ বছর আগে যেমন বলেছিলেন, এখনো তাঁর বার্তা তেমনই থাকছে। এ যেন গোয়েন্দা তথ্য বা কূটনৈতিক ঘটনাবলির বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা এক দীর্ঘস্থায়ী সতর্কবার্তা।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু তিন দশকের বেশি সময় ধরে বারবার একটি কথা বলে আসছেন, ইরান শিগগিরই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করে ফেলবে।
নেতানিয়াহু কখনো বলেছেন কয়েক বছর, কখনো বলেছেন কয়েক মাসের মধ্যে ইরান পরমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা অর্জন করে ফেলবে। কিন্তু কখনোই তাঁর সেই কথার সত্যতা পাওয়া যায়নি।
ইসরায়েলের পার্লামেন্ট নেসেটের সদস্য হিসেবে ১৯৯২ সালে নেতানিয়াহু এক অধিবেশনে বক্তব্য দেন। ওই অধিবেশন থেকেই তিনি দাবি করে আসছেন, তেহরান মাত্র কয়েক বছরের মধ্যেই পারমাণবিক বোমা বানাতে সক্ষম হবে।
ওই বছর নেসেটের অধিবেশনে নেতানিয়াহু বলেন, আগামী ৩ থেকে ৫ বছরের মধ্যে ইরান নিজেরাই পারমাণবিক বোমা তৈরি করতে পারবে।

১৯৯৬ সালের ১০ জুলাই মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে বক্তব্যে নেতানিয়াহু ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে কথা বলেছিলেন। ওয়াশিংট, ১৯৯৬ সালের জুলাইছবি: এএফপি
নেতানিয়াহু ১৯৯৫ সালে তাঁর লেখা বই ‘ফাইটিং টেরোরিজম’ বইয়েও উল্লেখ করেছিলেন।
নেতানিয়াহুর এই ‘আসন্ন হুমকির বোধ’ যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক তৈরিতে বেশ প্রভাব ফেলেছে। ২০০২ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের একটি কংগ্রেশনাল কমিটির সামনে বক্তব্য দেন। তখনো তিনি দাবি করেন, ইরাক ও ইরান—দুই দেশই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে প্রতিযোগিতায় নেমেছে। তখন তিনি ইরাকে হামলা চালাতেও যুক্তরাষ্ট্রকে পরামর্শ দেন।
এর কিছুদিন পরই গণবিধ্বংসী অস্ত্রের মজুত রয়েছে—এমন অভিযোগ এনে যুক্তরাষ্ট্র ইরাকে হামলা চালায়। কিন্তু পরে সেখানে কোনো গণবিধ্বংসী অস্ত্র পাওয়া যায়নি।
২০০৯ সালে উইকিলিকসের ফাঁস করা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের এক গোপন তারবার্তায় দেখা যায়, নেতানিয়াহু কংগ্রেস সদস্যদের বলেন, ইরান ১-২ বছরের মধ্যেই পারমাণবিক ক্ষমতা অর্জন করে ফেলবে।

এর ৪ বছর পর ২০১২ সালে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে নেতানিয়াহু একটি কার্টুন বোমার ছবি দেখিয়ে বলেন, পরের বসন্তে, সর্বোচ্চ আগামী গ্রীষ্মেই ইরান মাঝারি মাত্রার ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ শেষ করে পরমাণবিক বোমা তৈরির চূড়ান্ত ধাপে চলে যাবে।
ইরানের পরমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে উগ্রবাদী ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর সেই প্রথম সতর্কবার্তা দেওয়ার পর ৩০ বছরের বেশি সময় পার হয়ে গেছে। কিন্তু ইরান পরমাণবিক বোমা তৈরি করেনি।
গত শুক্রবার (১৩ জুন) ভোররাতে ইসরায়েল ইরানে সরাসরি হামলা চালিয়েছে। আর নেতানিয়াহু এখনো বলছেন, যদি ইরানকে থামানো না যায়, তারা খুব অল্প সময়ের মধ্যেই পারমাণবিক অস্ত্র বানিয়ে ফেলতে পারে। এমনকি ‘কয়েক মাস বা কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই এই সক্ষমতা অর্জন করতে পারে’।
তবে এসব দাবির বিপরীতে এই বছরের গোড়ার দিকে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় গোয়েন্দা বিভাগের পরিচালক বলেন, ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে না।
তবুও নেতানিয়াহু ৩০ বছর আগে যেমন বলেছিলেন, এখনো তাঁর বার্তা তেমনই থাকছে। এ যেন গোয়েন্দা তথ্য বা কূটনৈতিক ঘটনাবলির বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা এক দীর্ঘস্থায়ী সতর্কবার্তা।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।