
বিডিজেন ডেস্ক

ব্রিটেনে অভিবাসীদের জন্য কঠোর আইন করতে চলেছে দেশটির ক্ষমতাসীন দল লেবার পার্টি। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আশ্রয়প্রার্থীদের আবাসন এবং সাপ্তাহিক ভাতার মতো সহায়তা প্রদান বাতিল করা হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়।
লেবার পার্টি অভিবাসন নীতি কঠোর করার অন্যতম কারণ হিসেবে ফ্রান্স থেকে ছোট নৌকায় অবৈধ পারাপারের বিষয়টিকে দায়ী করে।
ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শাবানা মাহমুদ বলেন, “বিপদ থেকে পালিয়ে আসা লোকদের স্বাগত জানানোর ঐতিহ্য এই দেশের আছে। আমাদের উদারতা অবৈধ অভিবাসীদের আকর্ষণ করছে। অভিবাসনের গতি এবং মাত্রা দেশের ওপর প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি করছে।”
শাবানা মাহমুদ আরও জানান, আইনটি সেইসব আশ্রয়প্রার্থীদের ওপর প্রযোজ্য হবে, যারা কাজ করতে চায় না এবং আইন ভঙ্গ করে।
ব্রিটেনের রিফিউজি কাউন্সিল সোশ্যাল মিডিয়া এক্স-এ জানায়, শরণার্থীরা বিপদ থেকে পালানোর সময় আশ্রয় দেশগুলোর তুলনা করে না এবং তারা পারিবারিক বন্ধন, এবং ইংরেজির দক্ষতার কারণে যুক্তরাজ্যে আসেন। যা তাদের নিরাপদে নতুন করে শুরু করতে সাহায্য করে।
ব্রিটেনের নতুন পদক্ষেপগুলো ডেনমার্কের অভিবাসন নীতির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সংস্কারগুলো কেবল ডেনমার্ক নয়, বরং ইউরোপীয় দেশগুলো থেকেও নেওয়া হবে। আইনে শরণার্থীর অস্থায়ী মর্যাদা এবং সহায়তা শর্তসাপেক্ষ থাকবে। কিছুক্ষেত্রে আইনগুলো ইউরোপীয় ফ্রেমওয়ার্ক ছাড়িয়ে যাবে।
ডেনমার্ক সরকার অভিবাসীদের ২ বছরের জন্য অস্থায়ী বসবাসের অনুমতি দেয় এবং মেয়াদ শেষ হলে তাদের পুনরায় আবেদন করতে হয়। যদি ডেনিশ সরকার তাদের নিজ দেশকে নিরাপদ বলে মনে করে, তবে আশ্রয়প্রার্থীদের দেশে ফেরত পাঠাতে পারে। ডেনিশ নাগরিকত্বের পথও দীর্ঘ এবং কঠিন করা হয়েছে। পাশাপাশি পরিবার একত্রীকরণের জন্য কঠোর নিয়ম করা হয়েছে।
২০১৬ সালে ডেনিশ কর্তৃপক্ষকে আশ্রয়প্রার্থীদের খরচ মেটানোর জন্য তাদের মূল্যবান জিনিসপত্র জব্দ করার অনুমতি দেওয়া হয়।
ব্রিটেন সরকার নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের আশ্রয় দেয়, যারা প্রমাণ করতে পারে তারা নিজ দেশে নিরাপদ নন। যেসব অভিবাসী নিপীড়নের ঝুঁকিতে রয়েছেন, তাদের শরণার্থীর মর্যাদা দেওয়া হয়। এই মর্যাদা ৫ বছরের জন্য স্থায়ী হয়। পরবর্তীতে নির্দিষ্ট মানদণ্ড পূরণ করলে স্থায়ী বসবাসের জন্য আবেদন করতে পারে অভিবাসীরা।
তবে ডেনমার্ক এক দশকের বেশি সময় ধরে কঠোর অভিবাসন নীতির জন্য পরিচিত। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, আশ্রয়প্রতাশীর সংখ্যা ৪০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে নামিয়ে আনা হয়েছে এবং প্রত্যাখ্যাত আবেদনকারীদের ৯৫ শতাংশকে অপসারণ করা হয়েছে।
২০২৫ সালের শুরুতে ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা ডেনমার্কে ভ্রমণ করেন। পরিদর্শনকালে তারা ডেনমার্ক সরকারের আশ্রয়প্রার্থীদের ওপর আইন পর্যালোচনা করেন।

ব্রিটেনে অভিবাসীদের জন্য কঠোর আইন করতে চলেছে দেশটির ক্ষমতাসীন দল লেবার পার্টি। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আশ্রয়প্রার্থীদের আবাসন এবং সাপ্তাহিক ভাতার মতো সহায়তা প্রদান বাতিল করা হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়।
লেবার পার্টি অভিবাসন নীতি কঠোর করার অন্যতম কারণ হিসেবে ফ্রান্স থেকে ছোট নৌকায় অবৈধ পারাপারের বিষয়টিকে দায়ী করে।
ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শাবানা মাহমুদ বলেন, “বিপদ থেকে পালিয়ে আসা লোকদের স্বাগত জানানোর ঐতিহ্য এই দেশের আছে। আমাদের উদারতা অবৈধ অভিবাসীদের আকর্ষণ করছে। অভিবাসনের গতি এবং মাত্রা দেশের ওপর প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি করছে।”
শাবানা মাহমুদ আরও জানান, আইনটি সেইসব আশ্রয়প্রার্থীদের ওপর প্রযোজ্য হবে, যারা কাজ করতে চায় না এবং আইন ভঙ্গ করে।
ব্রিটেনের রিফিউজি কাউন্সিল সোশ্যাল মিডিয়া এক্স-এ জানায়, শরণার্থীরা বিপদ থেকে পালানোর সময় আশ্রয় দেশগুলোর তুলনা করে না এবং তারা পারিবারিক বন্ধন, এবং ইংরেজির দক্ষতার কারণে যুক্তরাজ্যে আসেন। যা তাদের নিরাপদে নতুন করে শুরু করতে সাহায্য করে।
ব্রিটেনের নতুন পদক্ষেপগুলো ডেনমার্কের অভিবাসন নীতির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সংস্কারগুলো কেবল ডেনমার্ক নয়, বরং ইউরোপীয় দেশগুলো থেকেও নেওয়া হবে। আইনে শরণার্থীর অস্থায়ী মর্যাদা এবং সহায়তা শর্তসাপেক্ষ থাকবে। কিছুক্ষেত্রে আইনগুলো ইউরোপীয় ফ্রেমওয়ার্ক ছাড়িয়ে যাবে।
ডেনমার্ক সরকার অভিবাসীদের ২ বছরের জন্য অস্থায়ী বসবাসের অনুমতি দেয় এবং মেয়াদ শেষ হলে তাদের পুনরায় আবেদন করতে হয়। যদি ডেনিশ সরকার তাদের নিজ দেশকে নিরাপদ বলে মনে করে, তবে আশ্রয়প্রার্থীদের দেশে ফেরত পাঠাতে পারে। ডেনিশ নাগরিকত্বের পথও দীর্ঘ এবং কঠিন করা হয়েছে। পাশাপাশি পরিবার একত্রীকরণের জন্য কঠোর নিয়ম করা হয়েছে।
২০১৬ সালে ডেনিশ কর্তৃপক্ষকে আশ্রয়প্রার্থীদের খরচ মেটানোর জন্য তাদের মূল্যবান জিনিসপত্র জব্দ করার অনুমতি দেওয়া হয়।
ব্রিটেন সরকার নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের আশ্রয় দেয়, যারা প্রমাণ করতে পারে তারা নিজ দেশে নিরাপদ নন। যেসব অভিবাসী নিপীড়নের ঝুঁকিতে রয়েছেন, তাদের শরণার্থীর মর্যাদা দেওয়া হয়। এই মর্যাদা ৫ বছরের জন্য স্থায়ী হয়। পরবর্তীতে নির্দিষ্ট মানদণ্ড পূরণ করলে স্থায়ী বসবাসের জন্য আবেদন করতে পারে অভিবাসীরা।
তবে ডেনমার্ক এক দশকের বেশি সময় ধরে কঠোর অভিবাসন নীতির জন্য পরিচিত। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, আশ্রয়প্রতাশীর সংখ্যা ৪০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে নামিয়ে আনা হয়েছে এবং প্রত্যাখ্যাত আবেদনকারীদের ৯৫ শতাংশকে অপসারণ করা হয়েছে।
২০২৫ সালের শুরুতে ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা ডেনমার্কে ভ্রমণ করেন। পরিদর্শনকালে তারা ডেনমার্ক সরকারের আশ্রয়প্রার্থীদের ওপর আইন পর্যালোচনা করেন।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।