
বিডিজেন ডেস্ক

সৌদি আরবের সাংস্কৃতিক পুনর্জাগরণের এক অনন্য প্রতীক ছিল রিয়াদ ফ্যাশন উইক ২০২৫। একসময় তেল আর মরুভূমির দেশ হিসেবে পরিচিত এই রাষ্ট্র আজ নিজেকে নতুনভাবে আবিষ্কার করছে সৃজন, উদ্ভাবন ও ফ্যাশনের ভাষায়। ৬ দিনের (অক্টোবর ১৬–২১) এই আয়োজন কেবল পোশাক প্রদর্শনী নয়; এটি ছিল ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধনে এক সাংস্কৃতিক বিপ্লব।

ফ্যাশন উইকের প্রতিটি প্রদর্শনীতে ফুটে উঠেছে সৌদি নারীর আত্মবিশ্বাস, সৃজনশক্তি ও সাহসের প্রকাশ। অ্যাটেলিয়ার হেকায়্যাত, টিমা আবাদিয়া ও রিমা আলকানহালের মতো ডিজাইনাররা ঐতিহ্যবাহী সূচিকর্ম ও আধুনিক স্টাইলকে এক নতুন মাত্রা দিয়েছেন। তাদের সৃষ্ট পোশাকে প্রকাশ পেয়েছে নারী শক্তির গল্প, উত্তরাধিকারের স্মৃতি ও আত্ম-আবিষ্কারের কাব্য।

এই আয়োজনের অন্যতম আকর্ষণ ছিল আন্তর্জাতিক ফ্যাশন দুনিয়ার অংশগ্রহণ। ভিভিয়েন ওয়েস্টউড ও স্টেলা ম্যাককার্টনির সংগ্রহ সৌদি ফ্যাশনকে বৈশ্বিক মঞ্চে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। একইসঙ্গে স্থানীয় ব্র্যান্ডগুলো—যেমন হিন্দামনে, কোরমুজ ও ফেমনাইন প্রমাণ করেছে, সৌদি ডিজাইন এখন বিশ্বমানের প্রতিদ্বন্দ্বী।

সৌদি ফ্যাশন কমিশনের সিইও বুরাক চাকমাক বলেছেন, ‘ঐতিহ্য আমাদের সীমা নয়, বরং আমাদের সূচনা।’ তার নেতৃত্বে সৌদি ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি এখন ৪২ বিলিয়ন ডলারের বাজারে রূপ নিচ্ছে, যা দেশের জিডিপির ২ দশমিক ৫ শতাংশ অবদান রাখছে।
রিয়াদ ফ্যাশন উইক ২০২৫ তাই কেবল ফ্যাশনের প্রদর্শনী নয়; এটি এক নতুন যুগের সূচনা। এখানে ফ্যাশন হয়েছে পরিচয়ের ভাষা, যেখানে ঐতিহ্য, উদ্ভাবন ও আত্মবিশ্বাস মিলেমিশে সৃষ্টি করেছে সৌদি আরবের ভবিষ্যতের রঙিন ক্যানভাস।

সৌদি আরবের সাংস্কৃতিক পুনর্জাগরণের এক অনন্য প্রতীক ছিল রিয়াদ ফ্যাশন উইক ২০২৫। একসময় তেল আর মরুভূমির দেশ হিসেবে পরিচিত এই রাষ্ট্র আজ নিজেকে নতুনভাবে আবিষ্কার করছে সৃজন, উদ্ভাবন ও ফ্যাশনের ভাষায়। ৬ দিনের (অক্টোবর ১৬–২১) এই আয়োজন কেবল পোশাক প্রদর্শনী নয়; এটি ছিল ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধনে এক সাংস্কৃতিক বিপ্লব।

ফ্যাশন উইকের প্রতিটি প্রদর্শনীতে ফুটে উঠেছে সৌদি নারীর আত্মবিশ্বাস, সৃজনশক্তি ও সাহসের প্রকাশ। অ্যাটেলিয়ার হেকায়্যাত, টিমা আবাদিয়া ও রিমা আলকানহালের মতো ডিজাইনাররা ঐতিহ্যবাহী সূচিকর্ম ও আধুনিক স্টাইলকে এক নতুন মাত্রা দিয়েছেন। তাদের সৃষ্ট পোশাকে প্রকাশ পেয়েছে নারী শক্তির গল্প, উত্তরাধিকারের স্মৃতি ও আত্ম-আবিষ্কারের কাব্য।

এই আয়োজনের অন্যতম আকর্ষণ ছিল আন্তর্জাতিক ফ্যাশন দুনিয়ার অংশগ্রহণ। ভিভিয়েন ওয়েস্টউড ও স্টেলা ম্যাককার্টনির সংগ্রহ সৌদি ফ্যাশনকে বৈশ্বিক মঞ্চে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। একইসঙ্গে স্থানীয় ব্র্যান্ডগুলো—যেমন হিন্দামনে, কোরমুজ ও ফেমনাইন প্রমাণ করেছে, সৌদি ডিজাইন এখন বিশ্বমানের প্রতিদ্বন্দ্বী।

সৌদি ফ্যাশন কমিশনের সিইও বুরাক চাকমাক বলেছেন, ‘ঐতিহ্য আমাদের সীমা নয়, বরং আমাদের সূচনা।’ তার নেতৃত্বে সৌদি ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি এখন ৪২ বিলিয়ন ডলারের বাজারে রূপ নিচ্ছে, যা দেশের জিডিপির ২ দশমিক ৫ শতাংশ অবদান রাখছে।
রিয়াদ ফ্যাশন উইক ২০২৫ তাই কেবল ফ্যাশনের প্রদর্শনী নয়; এটি এক নতুন যুগের সূচনা। এখানে ফ্যাশন হয়েছে পরিচয়ের ভাষা, যেখানে ঐতিহ্য, উদ্ভাবন ও আত্মবিশ্বাস মিলেমিশে সৃষ্টি করেছে সৌদি আরবের ভবিষ্যতের রঙিন ক্যানভাস।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।