
বিডিজেন ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত ফেব্রুয়ারি মাসে সরকারি বিপুলসংখ্যক কর্মী ছাঁটাইয়ের নির্দেশ দেন। তাঁর সে পরিকল্পনা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছেন দেশটির একজন বিচারক।
খবর বার্তা সংস্থা এএফপির।
ক্যালিফোর্নিয়ার ইউএস ডিস্ট্রিক্ট কোর্টের বিচারক সুজান ইলস্টন গত শুক্রবার (৯ মে) এ আদেশে দুই সপ্তাহের জন্য স্থগিতাদেশ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ট্রাম্প প্রশাসনের এ পদক্ষেপগুলো সম্ভবত কংগ্রেসের অনুমোদন প্রয়োজন।
ইলস্টন তাঁর আদেশে লিখেছেন, আদালত মনে করে, প্রেসিডেন্ট যে আদেশ দিয়েছেন, তা কার্যকরে সম্ভবত কংগ্রেসের সহযোগিতা চাইতে হবে। এ মুহূর্তে সরকারি কর্মী ছাঁটাইয়ের বড় পরিসরের পদক্ষেপ স্থগিত করতে সাময়িক স্থগিতাদেশ দিচ্ছেন তিনি।
জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর থেকে ট্রাম্প ফেডারেল সংস্থাগুলোকে সরকারি কর্মীসংখ্যা কমানোর জন্য ব্যাপক পরিকল্পনা তৈরি করতে নির্দেশ দেন। ইলন মাস্ক পরিচালিত ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট ইফিশিয়েন্সির (ডিওজিই) বৃহত্তর পরিকল্পনার অংশ হিসেবে করা হচ্ছে।
গত সপ্তাহে একটি শ্রমিক ইউনিয়ন, অলাভজনক সংস্থা এবং ৬টি শহর ও কাউন্টি সরকার ট্রাম্প, ডিওজিইসহ অন্যান্য ফেডারেল সংস্থাগুলোর বিরুদ্ধে মামলা করেছে। এতে অভিযোগ করা হয়েছে, কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই বিপুলসংখ্যক কর্মী ছাঁটাইয়ের পদক্ষেপ নিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
আমেরিকান ফেডারেশন অব গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজ বিচারকের আদেশকে স্বাগত জানিয়ে বলেছে, ‘ট্রাম্প প্রশাসনের বেআইনি চেষ্টা ফেডারেল সরকারকে পুনর্গঠন করার জন্য এজেন্সিগুলোর মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছে, যা আমাদের দেশের গুরুত্বপূর্ণ সেবা বিঘ্নিত করেছে।’
ট্রাম্প এ বছর হাজার হাজার সরকারি কর্মীকে চাকরিচ্যুত করতে এবং বিভিন্ন কর্মসূচি বাদ দেন। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের মানবিক সাহায্য সংস্থা ইউএসএআইডি, সরকারি বহুবর্ণবাদী উদ্যোগ এবং অন্য বিভিন্ন অফিস রয়েছে। তবে বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে, বিচারকেরা তাঁর প্রশাসনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ নীতির কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত বা স্থগিত করেছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত ফেব্রুয়ারি মাসে সরকারি বিপুলসংখ্যক কর্মী ছাঁটাইয়ের নির্দেশ দেন। তাঁর সে পরিকল্পনা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছেন দেশটির একজন বিচারক।
খবর বার্তা সংস্থা এএফপির।
ক্যালিফোর্নিয়ার ইউএস ডিস্ট্রিক্ট কোর্টের বিচারক সুজান ইলস্টন গত শুক্রবার (৯ মে) এ আদেশে দুই সপ্তাহের জন্য স্থগিতাদেশ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ট্রাম্প প্রশাসনের এ পদক্ষেপগুলো সম্ভবত কংগ্রেসের অনুমোদন প্রয়োজন।
ইলস্টন তাঁর আদেশে লিখেছেন, আদালত মনে করে, প্রেসিডেন্ট যে আদেশ দিয়েছেন, তা কার্যকরে সম্ভবত কংগ্রেসের সহযোগিতা চাইতে হবে। এ মুহূর্তে সরকারি কর্মী ছাঁটাইয়ের বড় পরিসরের পদক্ষেপ স্থগিত করতে সাময়িক স্থগিতাদেশ দিচ্ছেন তিনি।
জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর থেকে ট্রাম্প ফেডারেল সংস্থাগুলোকে সরকারি কর্মীসংখ্যা কমানোর জন্য ব্যাপক পরিকল্পনা তৈরি করতে নির্দেশ দেন। ইলন মাস্ক পরিচালিত ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট ইফিশিয়েন্সির (ডিওজিই) বৃহত্তর পরিকল্পনার অংশ হিসেবে করা হচ্ছে।
গত সপ্তাহে একটি শ্রমিক ইউনিয়ন, অলাভজনক সংস্থা এবং ৬টি শহর ও কাউন্টি সরকার ট্রাম্প, ডিওজিইসহ অন্যান্য ফেডারেল সংস্থাগুলোর বিরুদ্ধে মামলা করেছে। এতে অভিযোগ করা হয়েছে, কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই বিপুলসংখ্যক কর্মী ছাঁটাইয়ের পদক্ষেপ নিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
আমেরিকান ফেডারেশন অব গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজ বিচারকের আদেশকে স্বাগত জানিয়ে বলেছে, ‘ট্রাম্প প্রশাসনের বেআইনি চেষ্টা ফেডারেল সরকারকে পুনর্গঠন করার জন্য এজেন্সিগুলোর মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছে, যা আমাদের দেশের গুরুত্বপূর্ণ সেবা বিঘ্নিত করেছে।’
ট্রাম্প এ বছর হাজার হাজার সরকারি কর্মীকে চাকরিচ্যুত করতে এবং বিভিন্ন কর্মসূচি বাদ দেন। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের মানবিক সাহায্য সংস্থা ইউএসএআইডি, সরকারি বহুবর্ণবাদী উদ্যোগ এবং অন্য বিভিন্ন অফিস রয়েছে। তবে বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে, বিচারকেরা তাঁর প্রশাসনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ নীতির কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত বা স্থগিত করেছেন।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।