
নাইম আবদুল্লাহ, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ রাজ্যের সিডনিতে স্পেশালিস্ট জেনারেল প্র্যাকটিশনার ডা. সত্যজিৎ দত্ত একজন বাঙালি চিকিৎসক। সম্প্রতি এক ভিডিও বার্তায় তিনি অস্ট্রেলিয়ার স্বাস্থ্যসেবা কাঠামোর একটি চমকপ্রদ দিক তুলে ধরেছেন। তিনি দেখিয়েছেন, কীভাবে রাষ্ট্র তার নাগরিকদের উচ্চ-মূল্যের চিকিৎসা সেবা প্রদান করে, যা কর দেওয়া সত্ত্বেও অনেক প্রবাসীর মনে স্বস্তি এনেছে।
ভিডিওতে সত্যজিৎ দত্ত জানান, অস্ট্রেলিয়ায় স্বাস্থ্যসেবা মূলত 'ফ্রি' বলা চলে, তবে ওষুধ কেনার জন্য খুব সামান্য পরিমাণ অর্থ পরিশোধ করতে হয়। তিনি একটি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বলেন, আজকে আমাকে এক বাচ্চাকে একটি ইঞ্জেকশন দিতে হয়েছে। ইঞ্জেকশনের নাম Oxumo (lumisiran 94.5 mg/0.5 mL)। এটি একটি রোগের জন্য দেওয়া হয়।
সত্যজিৎ দত্ত যে তথ্যটি তুলে ধরেন, তা সত্যিই বিস্ময়কর। তিনি বলেন, এই ইনজেকশনের একটি ভায়ালের দাম ৯৮ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৭৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা (১ অস্ট্রেলিয়ান ডলার ৮০ টাকা ধরে)। শিশুটিকে একই দিনে দুটি ভায়াল (প্রায় ১ কোটি ৫৬ লাখ ৮০ টাকার ওষুধ) দিতে হয়েছে। শিশুটি মোট ৬টি ইঞ্জেকশন পাবে, যার মোট মূল্য বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৫ কোটি টাকা।
এত দামি ওষুধ হওয়া সত্ত্বেও, শিশুটিকে এর জন্য মাত্র ৩০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার বা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ২ হাজার ৪০০ টাকা পরিশোধ করেছে।
ভিডিওতে সত্যজিৎ দত্ত প্রবাসীদের একটি সাধারণ আক্ষেপের প্রতিও দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, অনেক প্রবাসী অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চ হারে অর্থাৎ ৪০-৫০ শতাংশ ট্যাক্স দেন বলে অভিযোগ করেন। কিন্তু এই চিকিৎসক জোর দিয়ে বলেন, এই ধরনের ওষুধ বা স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার জন্যই কিন্তু আমাদের ট্যাক্সটা দিতে হয়। তো ট্যাক্স যেমন আমরা দিই, সেভাবে রাষ্ট্র যে আমাদেরকে সুযোগ-সুবিধাগুলো দিচ্ছে, সেটাও আমাদের মনে রাখতে হবে।
এই উদাহরণটি স্পষ্ট করে যে, প্রবাসে বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে, উচ্চ করের বিনিময়ে নাগরিকেরা জীবন রক্ষাকারী অত্যাধুনিক স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছেন, যা তাদের উন্নত জীবনের একটি অন্যতম ভিত্তি।

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ রাজ্যের সিডনিতে স্পেশালিস্ট জেনারেল প্র্যাকটিশনার ডা. সত্যজিৎ দত্ত একজন বাঙালি চিকিৎসক। সম্প্রতি এক ভিডিও বার্তায় তিনি অস্ট্রেলিয়ার স্বাস্থ্যসেবা কাঠামোর একটি চমকপ্রদ দিক তুলে ধরেছেন। তিনি দেখিয়েছেন, কীভাবে রাষ্ট্র তার নাগরিকদের উচ্চ-মূল্যের চিকিৎসা সেবা প্রদান করে, যা কর দেওয়া সত্ত্বেও অনেক প্রবাসীর মনে স্বস্তি এনেছে।
ভিডিওতে সত্যজিৎ দত্ত জানান, অস্ট্রেলিয়ায় স্বাস্থ্যসেবা মূলত 'ফ্রি' বলা চলে, তবে ওষুধ কেনার জন্য খুব সামান্য পরিমাণ অর্থ পরিশোধ করতে হয়। তিনি একটি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বলেন, আজকে আমাকে এক বাচ্চাকে একটি ইঞ্জেকশন দিতে হয়েছে। ইঞ্জেকশনের নাম Oxumo (lumisiran 94.5 mg/0.5 mL)। এটি একটি রোগের জন্য দেওয়া হয়।
সত্যজিৎ দত্ত যে তথ্যটি তুলে ধরেন, তা সত্যিই বিস্ময়কর। তিনি বলেন, এই ইনজেকশনের একটি ভায়ালের দাম ৯৮ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৭৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা (১ অস্ট্রেলিয়ান ডলার ৮০ টাকা ধরে)। শিশুটিকে একই দিনে দুটি ভায়াল (প্রায় ১ কোটি ৫৬ লাখ ৮০ টাকার ওষুধ) দিতে হয়েছে। শিশুটি মোট ৬টি ইঞ্জেকশন পাবে, যার মোট মূল্য বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৫ কোটি টাকা।
এত দামি ওষুধ হওয়া সত্ত্বেও, শিশুটিকে এর জন্য মাত্র ৩০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার বা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ২ হাজার ৪০০ টাকা পরিশোধ করেছে।
ভিডিওতে সত্যজিৎ দত্ত প্রবাসীদের একটি সাধারণ আক্ষেপের প্রতিও দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, অনেক প্রবাসী অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চ হারে অর্থাৎ ৪০-৫০ শতাংশ ট্যাক্স দেন বলে অভিযোগ করেন। কিন্তু এই চিকিৎসক জোর দিয়ে বলেন, এই ধরনের ওষুধ বা স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার জন্যই কিন্তু আমাদের ট্যাক্সটা দিতে হয়। তো ট্যাক্স যেমন আমরা দিই, সেভাবে রাষ্ট্র যে আমাদেরকে সুযোগ-সুবিধাগুলো দিচ্ছে, সেটাও আমাদের মনে রাখতে হবে।
এই উদাহরণটি স্পষ্ট করে যে, প্রবাসে বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে, উচ্চ করের বিনিময়ে নাগরিকেরা জীবন রক্ষাকারী অত্যাধুনিক স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছেন, যা তাদের উন্নত জীবনের একটি অন্যতম ভিত্তি।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।