
বিডিজেন ডেস্ক

শ্রীলঙ্কায় আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনে দেশটির নতুন বামপন্থী প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমারা দিশানায়েকের নির্বাচনী জোট ন্যাশনাল পিপলস পাওয়ার (এনপিপি) সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে।
শ্রীলঙ্কার নির্বাচন কমিশন গতকাল শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) জানায়, অনূঢ়ার এনপিপি জোট ২২৫ আসনের মধ্যে ১৫৯ আসন পেয়েছে। নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, এনপিপি জোট দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে, যা দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে বড় জয়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স কলম্বো থেকে এ খবর দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত নির্বাচনে এনপিপি জোট ৭০ লাখ অর্থাৎ ৬২ শতাংশ ভোট পেয়েছে। এর আগে গত সেপ্টেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় অনূঢ়া ৪২ শতাংশ ভোট পেয়েছিলেন। এর অর্থ, তিনি সংখ্যালঘু থেকে শুরু করে সব ধরনের ভোটারের সমর্থন তাঁর জোটের পক্ষে টানতে পেরেছেন। তবে রাজধানী কলম্বোর উপকণ্ঠে আতশবাজি জ্বালানো ছাড়া এ নিয়ে তেমন উদ্যাপন করেনি দলটি।
শ্রীলঙ্কার রাজাপক্ষে পরিবারের পদুজানা পেরামুনা পার্টি এক দশকের বেশি সময় শ্রীলঙ্কার ক্ষমতায় ছিল। বিগত আইনসভায় তাদের ১৪৫টির বেশি আসন ছিল। কিন্তু এবারের পার্লামেন্ট নির্বাচনে দলটি মাত্র ৩টি আসন পেয়েছে। পার্লামেন্ট নির্বাচনে এনপিপি জোটের প্রধান প্রতিপক্ষ সাজিথ প্রেমাদাসার দল সমাগি জনা বালাবেগায়া (এসজেবি) ৪০টি আসনে জয় পেয়েছে।
অন্যদিকে সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহের সমর্থন পাওয়া নিউ ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট মাত্র ৫টি আসন পেয়েছে।
গত সেপ্টেম্বরে দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন অনূঢ়া। কিন্তু তখন পার্লামেন্টে তাঁর নির্বাচনী জোট এনপিপির আসন ছিল মাত্র ৩টি। পার্লামেন্টে নিজ জোটের আসনসংখ্যা বাড়াতে তিনি আগাম নির্বাচন দেন। এখন তাঁর জোট সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করল।
বৃহস্পতিবার ভোট দেওয়ার পর অনূঢ়া বলেছিলেন, ‘আমরা একটি শক্তিশালী পার্লামেন্ট গঠনের জন্য জনরায় (ম্যান্ডেট) পাওয়ার আশা করছি। আমরা আত্মবিশ্বাসী যে জনগণ আমাদের এই ম্যান্ডেট দেবে।’
অনূঢ়া আরও বলেছিলেন, শ্রীলঙ্কার রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে পরিবর্তন এসেছে, যার শুরু গত সেপ্টেম্বরে। এই পরিবর্তন অবশ্যই অব্যাহত থাকবে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, পার্লামেন্টে অনূঢ়ার জোটের সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন তাঁর হাতকে শক্তিশালী করল। এখন তিনি তাঁর অর্থনৈতিকসহ অন্যান্য নীতি সহজেই বাস্তবায়ন করতে পারবেন। প্রেসিডেন্ট কার্যনির্বাহী ক্ষমতার অধিকারী কিন্তু অনূঢ়ার জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রিসভা নিয়োগে পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রয়োজন ছিল। এ ছাড়া সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পর তিনি প্রেসিডেন্টের একচ্ছত্র ক্ষমতায় রাশ টানার সুযোগ পাবেন। তিনি বিরোধী শিবিরে থাকার সময় এ নিয়ে প্রতিবাদ করে আসছেন।
২০২২ সালে অর্থনৈতিক সংকটে পড়ে দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কা। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়ে যায় বহুগুণ। প্রতিবাদে রাস্তায় নামেন দেশটির বিক্ষুব্ধ জনগণ। ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে পদত্যাগ করে দেশ থেকে পালান।
এর প্রায় দুই বছর পর গত সেপ্টেম্বরে দেশটিতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়। এতে জয়ী হন বামপন্থী রাজনীতিক অনূঢ়া। নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী, ক্ষমতা গ্রহণের পর তিনি পার্লামেন্ট ভেঙে দেন। ১৪ নভেম্বর আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেন।
শ্রীলঙ্কায় ২০২০ সালের আগস্টে পাঁচ বছর মেয়াদে পার্লামেন্ট নির্বাচন হয়েছিল। সে হিসাবে নির্ধারিত সময়ের প্রায় এক বছর আগে বৃহস্পতিবার দেশটিতে আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচন হয়।

শ্রীলঙ্কায় আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনে দেশটির নতুন বামপন্থী প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমারা দিশানায়েকের নির্বাচনী জোট ন্যাশনাল পিপলস পাওয়ার (এনপিপি) সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে।
শ্রীলঙ্কার নির্বাচন কমিশন গতকাল শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) জানায়, অনূঢ়ার এনপিপি জোট ২২৫ আসনের মধ্যে ১৫৯ আসন পেয়েছে। নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, এনপিপি জোট দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে, যা দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে বড় জয়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স কলম্বো থেকে এ খবর দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত নির্বাচনে এনপিপি জোট ৭০ লাখ অর্থাৎ ৬২ শতাংশ ভোট পেয়েছে। এর আগে গত সেপ্টেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় অনূঢ়া ৪২ শতাংশ ভোট পেয়েছিলেন। এর অর্থ, তিনি সংখ্যালঘু থেকে শুরু করে সব ধরনের ভোটারের সমর্থন তাঁর জোটের পক্ষে টানতে পেরেছেন। তবে রাজধানী কলম্বোর উপকণ্ঠে আতশবাজি জ্বালানো ছাড়া এ নিয়ে তেমন উদ্যাপন করেনি দলটি।
শ্রীলঙ্কার রাজাপক্ষে পরিবারের পদুজানা পেরামুনা পার্টি এক দশকের বেশি সময় শ্রীলঙ্কার ক্ষমতায় ছিল। বিগত আইনসভায় তাদের ১৪৫টির বেশি আসন ছিল। কিন্তু এবারের পার্লামেন্ট নির্বাচনে দলটি মাত্র ৩টি আসন পেয়েছে। পার্লামেন্ট নির্বাচনে এনপিপি জোটের প্রধান প্রতিপক্ষ সাজিথ প্রেমাদাসার দল সমাগি জনা বালাবেগায়া (এসজেবি) ৪০টি আসনে জয় পেয়েছে।
অন্যদিকে সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহের সমর্থন পাওয়া নিউ ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট মাত্র ৫টি আসন পেয়েছে।
গত সেপ্টেম্বরে দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন অনূঢ়া। কিন্তু তখন পার্লামেন্টে তাঁর নির্বাচনী জোট এনপিপির আসন ছিল মাত্র ৩টি। পার্লামেন্টে নিজ জোটের আসনসংখ্যা বাড়াতে তিনি আগাম নির্বাচন দেন। এখন তাঁর জোট সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করল।
বৃহস্পতিবার ভোট দেওয়ার পর অনূঢ়া বলেছিলেন, ‘আমরা একটি শক্তিশালী পার্লামেন্ট গঠনের জন্য জনরায় (ম্যান্ডেট) পাওয়ার আশা করছি। আমরা আত্মবিশ্বাসী যে জনগণ আমাদের এই ম্যান্ডেট দেবে।’
অনূঢ়া আরও বলেছিলেন, শ্রীলঙ্কার রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে পরিবর্তন এসেছে, যার শুরু গত সেপ্টেম্বরে। এই পরিবর্তন অবশ্যই অব্যাহত থাকবে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, পার্লামেন্টে অনূঢ়ার জোটের সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন তাঁর হাতকে শক্তিশালী করল। এখন তিনি তাঁর অর্থনৈতিকসহ অন্যান্য নীতি সহজেই বাস্তবায়ন করতে পারবেন। প্রেসিডেন্ট কার্যনির্বাহী ক্ষমতার অধিকারী কিন্তু অনূঢ়ার জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রিসভা নিয়োগে পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রয়োজন ছিল। এ ছাড়া সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পর তিনি প্রেসিডেন্টের একচ্ছত্র ক্ষমতায় রাশ টানার সুযোগ পাবেন। তিনি বিরোধী শিবিরে থাকার সময় এ নিয়ে প্রতিবাদ করে আসছেন।
২০২২ সালে অর্থনৈতিক সংকটে পড়ে দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কা। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়ে যায় বহুগুণ। প্রতিবাদে রাস্তায় নামেন দেশটির বিক্ষুব্ধ জনগণ। ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে পদত্যাগ করে দেশ থেকে পালান।
এর প্রায় দুই বছর পর গত সেপ্টেম্বরে দেশটিতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়। এতে জয়ী হন বামপন্থী রাজনীতিক অনূঢ়া। নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী, ক্ষমতা গ্রহণের পর তিনি পার্লামেন্ট ভেঙে দেন। ১৪ নভেম্বর আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেন।
শ্রীলঙ্কায় ২০২০ সালের আগস্টে পাঁচ বছর মেয়াদে পার্লামেন্ট নির্বাচন হয়েছিল। সে হিসাবে নির্ধারিত সময়ের প্রায় এক বছর আগে বৃহস্পতিবার দেশটিতে আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচন হয়।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।