
বিডিজেন ডেস্ক

মেক্সিকোতে আবাসিক এবং গুয়াতেমালায় বাংলাদেশের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী গুয়াতেমালায় তাঁর পরিচয়পত্র পেশ করেছেন।

গতকাল মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রদূত গুয়েতামালা সিটিতে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী মোনিকা বোলানোস পেরেজের কাছে তাঁর পরিচয়পত্র পেশ করেন।

পরিচয় পেশের পর আলোচনাকালে তারা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও গভীর করা এবং সহযোগিতা সম্প্রসারণের গুরুত্বের ওপর জোর দেন।
বোলানোস পেরেজ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অবদানের প্রশংসা করেন।

রাষ্ট্রদূত মুশফিক গুয়াতেমালার একটি ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলকে বাংলাদেশ সফরের প্রস্তাব দেন, যাতে নতুন সহযোগিতার সুযোগ অনুসন্ধান করা যায়। তিনি বাংলাদেশের প্রতিযোগিতামূলক রপ্তানি খাতগুলোর মধ্যে বিশেষ করে তৈরি পোশাক, ওষুধ, চামড়াজাত পণ্য এবং পাটজাত দ্রব্যের কথা তুলে ধরেন।

রাষ্ট্রদূত একই দিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক লিনসে হার্নান্দেজের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নে বাংলাদেশের পূর্ণ অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।

পরে রাষ্ট্রদূত মুশফিক গুয়াতেমালার স্বাধীনতার ২০৪তম বার্ষিকী উপলক্ষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী কার্লোস রামিরো মার্তিনেজ আয়োজিত এক সংবর্ধনায় যোগ দেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাষ্ট্রদূত মুশফিককে স্বাগত এবং বহুপক্ষীয় ফোরামে সহযোগিতাসহ পারস্পরিক স্বার্থের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেন।

এ সফরের কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাষ্ট্রদূত মুশফিক গুয়াতেমালায় বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের পরিচালিত একটি তৈরি পোশাক কারখানা পরিদর্শন করেন। তিনি উদ্যোক্তাদের এই উদ্যোগকে জনগণের মধ্যে সম্পর্ক ও অর্থনৈতিক বন্ধন জোরদারে একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করেন। বিজ্ঞপ্তি

মেক্সিকোতে আবাসিক এবং গুয়াতেমালায় বাংলাদেশের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী গুয়াতেমালায় তাঁর পরিচয়পত্র পেশ করেছেন।

গতকাল মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রদূত গুয়েতামালা সিটিতে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী মোনিকা বোলানোস পেরেজের কাছে তাঁর পরিচয়পত্র পেশ করেন।

পরিচয় পেশের পর আলোচনাকালে তারা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও গভীর করা এবং সহযোগিতা সম্প্রসারণের গুরুত্বের ওপর জোর দেন।
বোলানোস পেরেজ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অবদানের প্রশংসা করেন।

রাষ্ট্রদূত মুশফিক গুয়াতেমালার একটি ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলকে বাংলাদেশ সফরের প্রস্তাব দেন, যাতে নতুন সহযোগিতার সুযোগ অনুসন্ধান করা যায়। তিনি বাংলাদেশের প্রতিযোগিতামূলক রপ্তানি খাতগুলোর মধ্যে বিশেষ করে তৈরি পোশাক, ওষুধ, চামড়াজাত পণ্য এবং পাটজাত দ্রব্যের কথা তুলে ধরেন।

রাষ্ট্রদূত একই দিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক লিনসে হার্নান্দেজের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নে বাংলাদেশের পূর্ণ অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।

পরে রাষ্ট্রদূত মুশফিক গুয়াতেমালার স্বাধীনতার ২০৪তম বার্ষিকী উপলক্ষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী কার্লোস রামিরো মার্তিনেজ আয়োজিত এক সংবর্ধনায় যোগ দেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাষ্ট্রদূত মুশফিককে স্বাগত এবং বহুপক্ষীয় ফোরামে সহযোগিতাসহ পারস্পরিক স্বার্থের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেন।

এ সফরের কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাষ্ট্রদূত মুশফিক গুয়াতেমালায় বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের পরিচালিত একটি তৈরি পোশাক কারখানা পরিদর্শন করেন। তিনি উদ্যোক্তাদের এই উদ্যোগকে জনগণের মধ্যে সম্পর্ক ও অর্থনৈতিক বন্ধন জোরদারে একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করেন। বিজ্ঞপ্তি
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।