
বিডিজেন ডেস্ক

দক্ষিণ লেবাননে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর বেশির ভাগ সামরিক ঘাঁটি এখন লেবাননের সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। গতকাল শনিবার (১২ এপ্রিল) হিজবুল্লাহর ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র এই তথ্য জানিয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রটি বলেছে, দক্ষিণ লেবাননে হিজবুল্লাহর বেশির ভাগ ঘাঁটি সেনাবাহিনীর কাছে তুলে দেওয়া হয়েছে।
খবর সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের।
সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের ২৭ নভেম্বর হিজবুল্লাহ ও ইসরায়েলের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংঘাতের অবসানে স্বাক্ষরিত যুদ্ধবিরতির শর্ত অনুযায়ী, দক্ষিণ লেবাননে কেবল জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী এবং লেবাননের সেনাবাহিনী মোতায়েন থাকার কথা। এই চুক্তির অংশ হিসেবে হিজবুল্লাহকে তাদের সামরিক অবকাঠামো ভেঙে ফেলতে এবং যোদ্ধাদের ইসরায়েল সীমান্ত থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার উত্তরে লিটানি নদীর ওপারে সরিয়ে নিতে হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রটি জানিয়েছে, হিজবুল্লাহ লিটানি নদীর দক্ষিণে চিহ্নিত ২৬৫টি সামরিক অবস্থানের মধ্যে প্রায় ১৯০টি সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর করেছে। যুদ্ধবিরতির শর্তে ইসরায়েলের ফেব্রুয়ারির ১৮ তারিখের মধ্যে লেবানন থেকে সৈন্য প্রত্যাহারের কথা থাকলেও, তারা কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি স্থানে এখনো সেনা মোতায়েন রেখেছে।
এদিকে, ইসরায়েল দাবি করেছে—তারা লেবাননে হিজবুল্লাহর বিভিন্ন স্থাপনা ও সদস্যদের লক্ষ্য করে হামলা অব্যাহত রেখেছে। গত সপ্তাহে লেবানন সফরকালে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক উপ-বিশেষ দূত মরগান ওরটাগাস লেবাননের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
লেবাননের একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওরটাগাস বলেন, যুক্তরাষ্ট্র লেবানন সরকারের ওপর যুদ্ধবিরতির শর্তাবলি সম্পূর্ণরূপে মেনে চলার জন্য চাপ দিচ্ছে, যার মধ্যে হিজবুল্লাহসহ সকল মিলিশিয়াদের নিরস্ত্র করা অন্তর্ভুক্ত।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের অক্টোবরে গাজায় ইসরায়েলে হামলা চালালে হিজবুল্লাহ ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে উত্তর ইসরায়েলে রকেট হামলা শুরু করে। পরে এই সংঘাত পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে রূপ নেয়, যা হিজবুল্লাহকে দুর্বল করে দেয়। লেবাননের কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, ওই সংঘর্ষে লেবাননে ৪ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্সসহ অন্য দেশ এই যুদ্ধবিরতি তত্ত্বাবধানে কাজ করছে।

দক্ষিণ লেবাননে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর বেশির ভাগ সামরিক ঘাঁটি এখন লেবাননের সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। গতকাল শনিবার (১২ এপ্রিল) হিজবুল্লাহর ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র এই তথ্য জানিয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রটি বলেছে, দক্ষিণ লেবাননে হিজবুল্লাহর বেশির ভাগ ঘাঁটি সেনাবাহিনীর কাছে তুলে দেওয়া হয়েছে।
খবর সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের।
সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের ২৭ নভেম্বর হিজবুল্লাহ ও ইসরায়েলের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংঘাতের অবসানে স্বাক্ষরিত যুদ্ধবিরতির শর্ত অনুযায়ী, দক্ষিণ লেবাননে কেবল জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী এবং লেবাননের সেনাবাহিনী মোতায়েন থাকার কথা। এই চুক্তির অংশ হিসেবে হিজবুল্লাহকে তাদের সামরিক অবকাঠামো ভেঙে ফেলতে এবং যোদ্ধাদের ইসরায়েল সীমান্ত থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার উত্তরে লিটানি নদীর ওপারে সরিয়ে নিতে হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রটি জানিয়েছে, হিজবুল্লাহ লিটানি নদীর দক্ষিণে চিহ্নিত ২৬৫টি সামরিক অবস্থানের মধ্যে প্রায় ১৯০টি সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর করেছে। যুদ্ধবিরতির শর্তে ইসরায়েলের ফেব্রুয়ারির ১৮ তারিখের মধ্যে লেবানন থেকে সৈন্য প্রত্যাহারের কথা থাকলেও, তারা কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি স্থানে এখনো সেনা মোতায়েন রেখেছে।
এদিকে, ইসরায়েল দাবি করেছে—তারা লেবাননে হিজবুল্লাহর বিভিন্ন স্থাপনা ও সদস্যদের লক্ষ্য করে হামলা অব্যাহত রেখেছে। গত সপ্তাহে লেবানন সফরকালে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক উপ-বিশেষ দূত মরগান ওরটাগাস লেবাননের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
লেবাননের একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওরটাগাস বলেন, যুক্তরাষ্ট্র লেবানন সরকারের ওপর যুদ্ধবিরতির শর্তাবলি সম্পূর্ণরূপে মেনে চলার জন্য চাপ দিচ্ছে, যার মধ্যে হিজবুল্লাহসহ সকল মিলিশিয়াদের নিরস্ত্র করা অন্তর্ভুক্ত।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের অক্টোবরে গাজায় ইসরায়েলে হামলা চালালে হিজবুল্লাহ ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে উত্তর ইসরায়েলে রকেট হামলা শুরু করে। পরে এই সংঘাত পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে রূপ নেয়, যা হিজবুল্লাহকে দুর্বল করে দেয়। লেবাননের কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, ওই সংঘর্ষে লেবাননে ৪ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্সসহ অন্য দেশ এই যুদ্ধবিরতি তত্ত্বাবধানে কাজ করছে।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।