
জাহিদ হোসেন জনি, কুয়েত থেকে

কুয়েতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে দোয়া, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বিএনপির হাওয়াল্লী প্রদেশ শাখা।
শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) কুয়েতের হিজিল অঞ্চলের এক রিসোর্টে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বিএনপির হাওয়াল্লী প্রদেশ শাখার আহবায়ক শের আলী স্বপনের সভাপতিত্ব করেন। যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন ইকবাল হোসেন, আবদুল কাদের, আরিফুর রহমান ও জামান ফারুক। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কুয়েত শাখার সাবেক সভাপতি মাহফুজুর রহমান মাহফুজ।

প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপির কুয়েত শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম এনাম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন শওকত আলী, আবদুল কাদের মোল্লা, শেখ মোস্তফা কামাল, জালাল আহম্মেদ চুন্নু মোল্লা, সৈয়দ নওশাদ, ইকবাল হোসেন, শাহজাহান সবুজ, আশফাকুল হক, মনির আহম্মেদ, নাসির উদ্দিন হাওলাদার প্রমুখ।
আলোচনা অনুষ্ঠানে মাহফুজুর রহমান মাহফুজ বলেন, ‘আমরা এই দল থেকে অনেক কিছু পেয়েছি। আগামী নির্বাচনে যদি বিএনপি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে এই দল আমাদের কখনো ক্ষমা করবে না। জিয়া পরিবারের কারণে আজকে আমরা প্রতিষ্ঠিত রাজনীতিবিদ। জিয়া পরিবার যদি এই দল থেকে বিতাড়িত হয়ে যেত তাহলে এই দলের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যেত না।’

তিনি সকল প্রবাসী বাংলাদেশিদের আগামী নির্বাচনে বিএনপির পক্ষে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘বিএনপির কুয়েত শাখার আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ। স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ যাতে আর কখনো ফিরে আসতে না পারে সেজন্য আমাদের সজাগ থাকতে হবে।’
অন্য বক্তারা চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, বিএনপির কুয়েত শাখার কার্যক্রম পর্যালোচনা ও নেতা কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে দলকে সুসংগঠিত করার আহ্বান জানান।
আলোচনা সভা শেষে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আত্মার শান্তি এবং দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
পরে কেক কাটা ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের শেষ হয়।

কুয়েতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে দোয়া, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বিএনপির হাওয়াল্লী প্রদেশ শাখা।
শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) কুয়েতের হিজিল অঞ্চলের এক রিসোর্টে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বিএনপির হাওয়াল্লী প্রদেশ শাখার আহবায়ক শের আলী স্বপনের সভাপতিত্ব করেন। যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন ইকবাল হোসেন, আবদুল কাদের, আরিফুর রহমান ও জামান ফারুক। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কুয়েত শাখার সাবেক সভাপতি মাহফুজুর রহমান মাহফুজ।

প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপির কুয়েত শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম এনাম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন শওকত আলী, আবদুল কাদের মোল্লা, শেখ মোস্তফা কামাল, জালাল আহম্মেদ চুন্নু মোল্লা, সৈয়দ নওশাদ, ইকবাল হোসেন, শাহজাহান সবুজ, আশফাকুল হক, মনির আহম্মেদ, নাসির উদ্দিন হাওলাদার প্রমুখ।
আলোচনা অনুষ্ঠানে মাহফুজুর রহমান মাহফুজ বলেন, ‘আমরা এই দল থেকে অনেক কিছু পেয়েছি। আগামী নির্বাচনে যদি বিএনপি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে এই দল আমাদের কখনো ক্ষমা করবে না। জিয়া পরিবারের কারণে আজকে আমরা প্রতিষ্ঠিত রাজনীতিবিদ। জিয়া পরিবার যদি এই দল থেকে বিতাড়িত হয়ে যেত তাহলে এই দলের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যেত না।’

তিনি সকল প্রবাসী বাংলাদেশিদের আগামী নির্বাচনে বিএনপির পক্ষে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘বিএনপির কুয়েত শাখার আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ। স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ যাতে আর কখনো ফিরে আসতে না পারে সেজন্য আমাদের সজাগ থাকতে হবে।’
অন্য বক্তারা চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, বিএনপির কুয়েত শাখার কার্যক্রম পর্যালোচনা ও নেতা কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে দলকে সুসংগঠিত করার আহ্বান জানান।
আলোচনা সভা শেষে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আত্মার শান্তি এবং দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
পরে কেক কাটা ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের শেষ হয়।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।