
বিডিজেন ডেস্ক

ফিলিস্তিনের গাজার সর্বদক্ষিণের শহর রাফা এবং বেশ কয়েকটি পৌর এলাকা খালি করে বাসিন্দাদের অন্যত্র চলে যেতে নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। গতকাল সোমবার (৩১ মার্চ) ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র এ কথা বলেছে।
খবর জার্মান সম্প্রচারমাধ্যম ডয়চে ভেলের।
গত মাসে হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাতিল করে দেওয়ার পর থেকে ইসরায়েলি সেনারা গাজার বিভিন্ন এলাকায় হামলা করা শুরু করে দিয়েছে। এর আগে হামাসের সঙ্গে সংঘাত শুরু হওয়ার পর ইসরায়েলের হামলায় রাফা কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।
ইসরায়েলি সেনারা প্রথমে রাফা থেকে চলে আসতে সম্মত হয়েছিল। মিসর থেকে এ এলাকায় অস্ত্র পাচার হয় দাবি করে তারা জানিয়েছে, সীমান্ত এলাকায় তাদের উপস্থিতি প্রয়োজন।
হামাস–নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য দপ্তরের দাবি
গত ১৮ মার্চ ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আবার গাজায় বিমান হামলা শুরু করে। এ হামলায় এক হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে হামাস–নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য দপ্তর। আর গত ৪৮ ঘণ্টায় মারা গেছে ৮০ জন।
স্বাস্থ্য দপ্তরের দাবি, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েলের হামলায় এ পর্যন্ত ৫০ হাজার ৩৫৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে এর মধ্যে কতজন হামাস সদস্য ও কতজন বেসামরিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে, তা জানায়নি স্বাস্থ্য দপ্তর। মানবাধিকার সংগঠনগুলো মনে করছে, এই হিসাব মোটের ওপর ঠিক আছে।
গাজার ২৩ লাখ বাসিন্দার মধ্যে অর্ধেক শিশু। জাতিসংঘ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যাই বেশি।
যুদ্ধবিরতি শেষে ৩২২ শিশুর মৃত্যু, জানাল ইউনিসেফ
ইউনিসেফ জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতি শেষ হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলের হামলায় ৩২২ শিশুর মৃত্যু ও ৬০৯ জন আহত হয়েছে। গতকাল ইউনিসেফ এক বিবৃতিতে বলেছে, এই শিশুরা মূলত ভেঙে পড়া বাড়ি বা তাঁবুতে ছিল।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ১৮ মার্চ থেকে নতুন করে বোমা হামলা ও ত্রাণ সাহায্য বন্ধ করে দেওয়ায় গাজায় ১০ লাখ শিশু হুমকির মুখে পড়েছে। যুদ্ধবিরতি গাজার শিশুদের কাছে আশার আলো নিয়ে এসেছিল। কিন্তু সেই শিশুরা আবার নতুন করে ভয়ংকর সহিংসতা চক্রের মধ্যে পড়েছে।
২ মার্চ থেকে গাজায় কোনো ত্রাণ সাহায্য পাঠাতে দেওয়া হচ্ছে না। এতে খাবার, পানি ও চিকিৎসা–সংকট বেড়েছে।
আরও পড়ুন

ফিলিস্তিনের গাজার সর্বদক্ষিণের শহর রাফা এবং বেশ কয়েকটি পৌর এলাকা খালি করে বাসিন্দাদের অন্যত্র চলে যেতে নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। গতকাল সোমবার (৩১ মার্চ) ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র এ কথা বলেছে।
খবর জার্মান সম্প্রচারমাধ্যম ডয়চে ভেলের।
গত মাসে হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাতিল করে দেওয়ার পর থেকে ইসরায়েলি সেনারা গাজার বিভিন্ন এলাকায় হামলা করা শুরু করে দিয়েছে। এর আগে হামাসের সঙ্গে সংঘাত শুরু হওয়ার পর ইসরায়েলের হামলায় রাফা কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।
ইসরায়েলি সেনারা প্রথমে রাফা থেকে চলে আসতে সম্মত হয়েছিল। মিসর থেকে এ এলাকায় অস্ত্র পাচার হয় দাবি করে তারা জানিয়েছে, সীমান্ত এলাকায় তাদের উপস্থিতি প্রয়োজন।
হামাস–নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য দপ্তরের দাবি
গত ১৮ মার্চ ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আবার গাজায় বিমান হামলা শুরু করে। এ হামলায় এক হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে হামাস–নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য দপ্তর। আর গত ৪৮ ঘণ্টায় মারা গেছে ৮০ জন।
স্বাস্থ্য দপ্তরের দাবি, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েলের হামলায় এ পর্যন্ত ৫০ হাজার ৩৫৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে এর মধ্যে কতজন হামাস সদস্য ও কতজন বেসামরিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে, তা জানায়নি স্বাস্থ্য দপ্তর। মানবাধিকার সংগঠনগুলো মনে করছে, এই হিসাব মোটের ওপর ঠিক আছে।
গাজার ২৩ লাখ বাসিন্দার মধ্যে অর্ধেক শিশু। জাতিসংঘ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যাই বেশি।
যুদ্ধবিরতি শেষে ৩২২ শিশুর মৃত্যু, জানাল ইউনিসেফ
ইউনিসেফ জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতি শেষ হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলের হামলায় ৩২২ শিশুর মৃত্যু ও ৬০৯ জন আহত হয়েছে। গতকাল ইউনিসেফ এক বিবৃতিতে বলেছে, এই শিশুরা মূলত ভেঙে পড়া বাড়ি বা তাঁবুতে ছিল।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ১৮ মার্চ থেকে নতুন করে বোমা হামলা ও ত্রাণ সাহায্য বন্ধ করে দেওয়ায় গাজায় ১০ লাখ শিশু হুমকির মুখে পড়েছে। যুদ্ধবিরতি গাজার শিশুদের কাছে আশার আলো নিয়ে এসেছিল। কিন্তু সেই শিশুরা আবার নতুন করে ভয়ংকর সহিংসতা চক্রের মধ্যে পড়েছে।
২ মার্চ থেকে গাজায় কোনো ত্রাণ সাহায্য পাঠাতে দেওয়া হচ্ছে না। এতে খাবার, পানি ও চিকিৎসা–সংকট বেড়েছে।
আরও পড়ুন
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।