
মোহাম্মদ সাকিবুর রহমান খান, কানাডা থেকে

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নতুন নির্বাহী আদেশে এইচ-১বি ভিসার আবেদনে ১ লাখ ডলারের ফি আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। গতকাল শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) তিনি এই আদেশ দেন।
টাম্প প্রশাসনের দাবি, এ পদক্ষেপের মাধ্যমে বিদেশি কর্মীদের অতিরিক্ত ব্যবহার কমবে এবং যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের কর্মসংস্থানে অগ্রাধিকার দেওয়া সম্ভব হবে।
এইচ-১বি ভিসা কী
এইচ-১বি ভিসা হলো যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিশেষ কাজের ভিসা, যা বিদেশি দক্ষ পেশাজীবীদের নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে কাজ করার অনুমতি দেয়। আমেরিকায় প্রযুক্তি, প্রকৌশল, গবেষণা ও স্বাস্থ্যসেবা খাতে এ ভিসার চাহিদা সবচেয়ে বেশি। এটি সাধারণত ৩ বছরের জন্য বৈধ থাকে এবং আরও ৩ বছর পর্যন্ত নবায়ন করা যায়। প্রতিবছর ৬৫ হাজার ভিসা প্রদান করা হয়, এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে উচ্চতর ডিগ্রিধারীদের জন্য আরও ২০ হাজার ভিসা সংরক্ষিত থাকে। চাহিদা বেশি হওয়ায় আবেদনকারীদের লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত করা হয়।
ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা
হোয়াইট হাউস থেকে ট্রাম্প বলেন, ‘আমাদের ভালো কর্মী দরকার, আর এ সিদ্ধান্ত নিশ্চিত করবে সেটাই।’ নতুন নিয়ম অনুযায়ী ফি ছাড়া কোনো এইচ-১বি ভিসা আবেদনের অনুমতি দেওয়া হবে না।
অন্যদিকে ট্রাম্প প্রশাসন ঘোষণা দিয়েছে একটি নতুন ‘গোল্ড কার্ড’ অভিবাসন পথের। এ ব্যবস্থায় কোনো বিদেশি আবেদনকারী ১০ লাখ ডলার প্রদান করলে দ্রুত ভিসা পাবেন। আবার কোনো কোম্পানি তাদের বিদেশি কর্মীর জন্য স্পনসর করলে খরচ হবে ২০ লাখ ডলার। দেশটির বাণিজ্য সচিব হাওয়ার্ড লাটনিক জানান, এইচ-১বি ফি ৩ বছরের জন্য একসঙ্গে ৩ লাখ ডলার নাকি প্রতিবছর ১ লাখ ডলার নেওয়া হবে—সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কেবল সেরা মেধাবীদেরই চাই।’
ঘোষণার প্রভাব ও বিতর্ক
যুক্তরাষ্ট্রে প্রযুক্তি খাত সবচেয়ে বেশি এইচ-১বি ভিসার ওপর নির্ভরশীল। বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের ফি প্রযুক্তি ও অন্যান্য শিল্প খাতে মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে।
২০১৬ সালে নির্বাচনী প্রচারণায় ট্রাম্প এইচ-১বি প্রোগ্রামের সমালোচনা করলেও পরে একাধিকবার তিনি এ ভিসার প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। তবে এবার নতুন নীতিমালার ফলে বিদেশি দক্ষ কর্মীদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ আরও কঠিন হয়ে পড়তে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নতুন নির্বাহী আদেশে এইচ-১বি ভিসার আবেদনে ১ লাখ ডলারের ফি আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। গতকাল শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) তিনি এই আদেশ দেন।
টাম্প প্রশাসনের দাবি, এ পদক্ষেপের মাধ্যমে বিদেশি কর্মীদের অতিরিক্ত ব্যবহার কমবে এবং যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের কর্মসংস্থানে অগ্রাধিকার দেওয়া সম্ভব হবে।
এইচ-১বি ভিসা কী
এইচ-১বি ভিসা হলো যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিশেষ কাজের ভিসা, যা বিদেশি দক্ষ পেশাজীবীদের নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে কাজ করার অনুমতি দেয়। আমেরিকায় প্রযুক্তি, প্রকৌশল, গবেষণা ও স্বাস্থ্যসেবা খাতে এ ভিসার চাহিদা সবচেয়ে বেশি। এটি সাধারণত ৩ বছরের জন্য বৈধ থাকে এবং আরও ৩ বছর পর্যন্ত নবায়ন করা যায়। প্রতিবছর ৬৫ হাজার ভিসা প্রদান করা হয়, এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে উচ্চতর ডিগ্রিধারীদের জন্য আরও ২০ হাজার ভিসা সংরক্ষিত থাকে। চাহিদা বেশি হওয়ায় আবেদনকারীদের লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত করা হয়।
ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা
হোয়াইট হাউস থেকে ট্রাম্প বলেন, ‘আমাদের ভালো কর্মী দরকার, আর এ সিদ্ধান্ত নিশ্চিত করবে সেটাই।’ নতুন নিয়ম অনুযায়ী ফি ছাড়া কোনো এইচ-১বি ভিসা আবেদনের অনুমতি দেওয়া হবে না।
অন্যদিকে ট্রাম্প প্রশাসন ঘোষণা দিয়েছে একটি নতুন ‘গোল্ড কার্ড’ অভিবাসন পথের। এ ব্যবস্থায় কোনো বিদেশি আবেদনকারী ১০ লাখ ডলার প্রদান করলে দ্রুত ভিসা পাবেন। আবার কোনো কোম্পানি তাদের বিদেশি কর্মীর জন্য স্পনসর করলে খরচ হবে ২০ লাখ ডলার। দেশটির বাণিজ্য সচিব হাওয়ার্ড লাটনিক জানান, এইচ-১বি ফি ৩ বছরের জন্য একসঙ্গে ৩ লাখ ডলার নাকি প্রতিবছর ১ লাখ ডলার নেওয়া হবে—সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কেবল সেরা মেধাবীদেরই চাই।’
ঘোষণার প্রভাব ও বিতর্ক
যুক্তরাষ্ট্রে প্রযুক্তি খাত সবচেয়ে বেশি এইচ-১বি ভিসার ওপর নির্ভরশীল। বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের ফি প্রযুক্তি ও অন্যান্য শিল্প খাতে মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে।
২০১৬ সালে নির্বাচনী প্রচারণায় ট্রাম্প এইচ-১বি প্রোগ্রামের সমালোচনা করলেও পরে একাধিকবার তিনি এ ভিসার প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। তবে এবার নতুন নীতিমালার ফলে বিদেশি দক্ষ কর্মীদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ আরও কঠিন হয়ে পড়তে পারে।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।