
বিডিজেন ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়া ১৬ বছরের কম বয়সীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ করে প্রস্তাব পাস করেছে। ব্যাপক তর্ক-বিতর্কের পর বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটে প্রস্তাবটি পাস হয়। প্রস্তাবের পক্ষে ভোট পড়েছে ৩৪টি, বিপক্ষে ১৯টি।
এখন পর্যন্ত বিশ্বের আর কোনো দেশে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ নিয়ে এত কঠিন আইন করা হয়নি। এ আইনের ফলে ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা থেকে শুরু করে টিকটক অস্ট্রেলিয়ায় ১৬ বছরের কম বয়সীদের নিজেদের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার বন্ধে পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হবে। অন্যথায় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোকে ৩ কোটি ২০ লাখ ডলার পর্যন্ত জরিমানা গুনতে হতে পারে।
অস্ট্রেলিয়ার সিডনি থেকে এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অস্ট্রেলিয়ার সিনেটে পাস হওয়া প্রস্তাবটি এখন আবার দেশটির পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে পাঠানো হবে। প্রস্তাবটি আইনে পরিণত হওয়ার আগে সেখানে প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে। সেখানে বর্তমান সরকারের সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে। তাই প্রস্তাবটির সেখানে পাস হওয়াটা নিশ্চিত।
প্রস্তাবটির নাম ‘দ্য সোশ্যাল মিডিয়া মিনিমাম এজ’। প্রস্তাবটি আইনে পরিণত হওয়ার পর আগামী বছরের জানুয়ারি মাস থেকে পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা হবে। পরীক্ষামূলকভাবে চালুর এক বছরের মধ্যে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হবে।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ প্রস্তাবটি অপ্রাপ্ত বয়স্কদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের “ক্ষতি” থেকে রক্ষার জন্য দরকারি বলে মন্তব্য করেছেন। অনেক অভিভাবকও একই ধরনের মত প্রকাশ করেছেন।
কিন্তু আইনটি কীভাবে কাজ করবে তা নিয়ে সমালোচকেরা প্রশ্ন তুলেছেন। এসব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায়নি। পাশাপাশি আইনটি গোপনীয়তা ও সামাজিক সংযোগে প্রভাব ফেলবে বলেও সমালোচকেরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
ফ্রান্স ও যুক্তরাষ্ট্রের কিছু অঙ্গরাজ্যে মা-বাবার অনুমতি ছাড়া অপ্রাপ্তবয়স্কদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে কড়াকড়ি আরোপ করে আইন করা হয়েছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার প্রস্তাবটিতে মা-বাবার অনুমতির মতো কোনো শর্ত নেই।
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যে ১৪ বছরের কম বয়সীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ-সংক্রান্ত আইনকে আদালতে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। আইনটি বাক্স্বাধীনতার পথে বাধা অভিযোগ এনে এ চ্যালেঞ্জ করা হয়।
আরও পড়ুন

অস্ট্রেলিয়া ১৬ বছরের কম বয়সীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ করে প্রস্তাব পাস করেছে। ব্যাপক তর্ক-বিতর্কের পর বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটে প্রস্তাবটি পাস হয়। প্রস্তাবের পক্ষে ভোট পড়েছে ৩৪টি, বিপক্ষে ১৯টি।
এখন পর্যন্ত বিশ্বের আর কোনো দেশে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ নিয়ে এত কঠিন আইন করা হয়নি। এ আইনের ফলে ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা থেকে শুরু করে টিকটক অস্ট্রেলিয়ায় ১৬ বছরের কম বয়সীদের নিজেদের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার বন্ধে পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হবে। অন্যথায় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোকে ৩ কোটি ২০ লাখ ডলার পর্যন্ত জরিমানা গুনতে হতে পারে।
অস্ট্রেলিয়ার সিডনি থেকে এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অস্ট্রেলিয়ার সিনেটে পাস হওয়া প্রস্তাবটি এখন আবার দেশটির পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে পাঠানো হবে। প্রস্তাবটি আইনে পরিণত হওয়ার আগে সেখানে প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে। সেখানে বর্তমান সরকারের সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে। তাই প্রস্তাবটির সেখানে পাস হওয়াটা নিশ্চিত।
প্রস্তাবটির নাম ‘দ্য সোশ্যাল মিডিয়া মিনিমাম এজ’। প্রস্তাবটি আইনে পরিণত হওয়ার পর আগামী বছরের জানুয়ারি মাস থেকে পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা হবে। পরীক্ষামূলকভাবে চালুর এক বছরের মধ্যে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হবে।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ প্রস্তাবটি অপ্রাপ্ত বয়স্কদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের “ক্ষতি” থেকে রক্ষার জন্য দরকারি বলে মন্তব্য করেছেন। অনেক অভিভাবকও একই ধরনের মত প্রকাশ করেছেন।
কিন্তু আইনটি কীভাবে কাজ করবে তা নিয়ে সমালোচকেরা প্রশ্ন তুলেছেন। এসব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায়নি। পাশাপাশি আইনটি গোপনীয়তা ও সামাজিক সংযোগে প্রভাব ফেলবে বলেও সমালোচকেরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
ফ্রান্স ও যুক্তরাষ্ট্রের কিছু অঙ্গরাজ্যে মা-বাবার অনুমতি ছাড়া অপ্রাপ্তবয়স্কদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে কড়াকড়ি আরোপ করে আইন করা হয়েছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার প্রস্তাবটিতে মা-বাবার অনুমতির মতো কোনো শর্ত নেই।
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যে ১৪ বছরের কম বয়সীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ-সংক্রান্ত আইনকে আদালতে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। আইনটি বাক্স্বাধীনতার পথে বাধা অভিযোগ এনে এ চ্যালেঞ্জ করা হয়।
আরও পড়ুন
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।