
বিডিজেন ডেস্ক

সৌদি আরবের মক্কায় ঈদুল ফিতরের দিন এক হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে। এক বাংলাদেশি নাগরিক তাঁর স্ত্রীকে ধারালো ছুরি ও অ্যাসিড দিয়ে নৃশংসভাবে আক্রমণ করে হত্যা করেছে। এই ঘটনায় আরও এক নারী নিহত হয়েছে এবং বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে।
খবর সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের।
মক্কা অঞ্চলের পুলিশ জানিয়েছে, ভুক্তভোগী নারী একটি রক্ষণাবেক্ষণকারী কোম্পানির বাস থেকে নামার মুহূর্তে অভিযুক্ত স্বামী তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং এলোপাতাড়ি ছুরি ও অ্যাসিড ব্যবহার করে আঘাত করতে থাকে।
প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, এই হামলার মূল কারণ ছিল পারিবারিক কলহ। দীর্ঘদিন ধরে তাদের মধ্যে দাম্পত্য কলহ চলছিল বলে স্থানীয় সূত্রে খবর পাওয়া গেছে।
আক্রমণের পরপরই অভিযুক্ত ব্যক্তি নিজের শরীরে অ্যাসিড ঢেলে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। তবে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছানো পুলিশ সদস্যরা তাকে ধরে ফেলতে সক্ষম হয়। তার বিরুদ্ধে স্থানীয় আইনি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
এ ঘটনায় নিহত দুই নারীর পরিচয় এখনো জানা যায়নি। তবে, আহতদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং তাঁদের চিকিৎসার তত্ত্বাবধান করা হচ্ছে।
এই মর্মান্তিক ঘটনায় মক্কা প্রদেশে বসবাসকারী বাংলাদেশি কমিউনিটির মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী, এ ধরনের জঘন্য অপরাধের জন্য কঠোর শাস্তির বিধান রয়েছে। পুলিশ এ ঘটনার তদন্ত করছে এবং আশা করা যাচ্ছে, দ্রুতই এর পেছনের আসল কারণ ও অন্য তথ্য সামনে আসবে।

সৌদি আরবের মক্কায় ঈদুল ফিতরের দিন এক হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে। এক বাংলাদেশি নাগরিক তাঁর স্ত্রীকে ধারালো ছুরি ও অ্যাসিড দিয়ে নৃশংসভাবে আক্রমণ করে হত্যা করেছে। এই ঘটনায় আরও এক নারী নিহত হয়েছে এবং বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে।
খবর সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের।
মক্কা অঞ্চলের পুলিশ জানিয়েছে, ভুক্তভোগী নারী একটি রক্ষণাবেক্ষণকারী কোম্পানির বাস থেকে নামার মুহূর্তে অভিযুক্ত স্বামী তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং এলোপাতাড়ি ছুরি ও অ্যাসিড ব্যবহার করে আঘাত করতে থাকে।
প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, এই হামলার মূল কারণ ছিল পারিবারিক কলহ। দীর্ঘদিন ধরে তাদের মধ্যে দাম্পত্য কলহ চলছিল বলে স্থানীয় সূত্রে খবর পাওয়া গেছে।
আক্রমণের পরপরই অভিযুক্ত ব্যক্তি নিজের শরীরে অ্যাসিড ঢেলে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। তবে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছানো পুলিশ সদস্যরা তাকে ধরে ফেলতে সক্ষম হয়। তার বিরুদ্ধে স্থানীয় আইনি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
এ ঘটনায় নিহত দুই নারীর পরিচয় এখনো জানা যায়নি। তবে, আহতদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং তাঁদের চিকিৎসার তত্ত্বাবধান করা হচ্ছে।
এই মর্মান্তিক ঘটনায় মক্কা প্রদেশে বসবাসকারী বাংলাদেশি কমিউনিটির মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী, এ ধরনের জঘন্য অপরাধের জন্য কঠোর শাস্তির বিধান রয়েছে। পুলিশ এ ঘটনার তদন্ত করছে এবং আশা করা যাচ্ছে, দ্রুতই এর পেছনের আসল কারণ ও অন্য তথ্য সামনে আসবে।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।