
বিডিজেন ডেস্ক

সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবির এক লটারিতে কপাল খুলেছে দুই বাংলাদেশি প্রবাসীর। তবে তাদের দুজনের কেউই আবার আবুধাবিতে থাকেন না। কাতার ও ওমানে কর্মরত এই দুই বাংলাদেশির প্রত্যেকে দেড় লাখ দিরহাম করে জিতেছেন। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪ কোটি ৫১ লাখ টাকা। অর্থাৎ, দুজনে ৯ কোটি টাকারও বেশি অর্থ পেয়েছেন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ এ খবর দিয়েছে।
গালফ নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২বাংলাদেশি প্রবাসীর ভাগ্য খুলেছে আবুধাবির বিগ টিকিট র্যাফেল ড্রতে। ওমান ও কাতারে বসবাসকারী এই ২ প্রবাসী ‘বিগ টিকিটের’ সাপ্তাহিক ই-ড্রয়ে প্রত্যেকে জিতেছেন দেড় লাখ দিরহাম করে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪ কোটি ৫১ লাখ টাকা।
মিনহাজ চৌধুরী নামের ৩৮ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি ওমানে থাকেন ১৫ বছরের বেশি সময় ধরে। তিনি যখন বিগ টিকিট থেকে ফোন পান, তখন ভেবেছিলেন হয়তো গ্র্যান্ড প্রাইজ জিতেছেন। পরে জানতে পারেন এটি সাপ্তাহিক ড্রয়ের পুরস্কার। এতেও তিনি আনন্দিত।
মিনহাজ চৌধুরী বলেন, ‘ই-মেইল পাওয়ার পরই আমি নিশ্চিত হয়েছি। যদিও এটি বড় পুরস্কার ছিল না, তবে এটি বড় জয়ের প্রথম ধাপ।’ তিনি জানান, ৪ বছর ধরে টিকিট কিনছেন তিনি। মিনহাজ ও তাঁর ১০ বন্ধু মিলে একসঙ্গে টিকিট কেনেন। এই অর্থে নতুন বাড়ি তৈরি এবং দাতব্য প্রতিষ্ঠানে অনুদান দেওয়ার পরিকল্পনা আছে তাঁর। তিনি টিকিট কেনা চালিয়ে যাবেন। মিনহাজ বলেন, ‘আমি কখনো ভাবিনি যে জিতব, কিন্তু আমি জিতেছি।’
এদিকে, কাতারে থাকা ২৯ বছর বয়সী রবিউল হাসানও ভাগ্যবানদের একজন। চট্টগ্রামের এই গাড়িচালক ৮ বছর ধরে কাতারে আছেন। প্রায় ৩ বছর আগে ফেসবুকে বিগ টিকিটের বিজ্ঞাপন দেখে তিনি উৎসাহিত হন। এরপর থেকে ৪ বন্ধুর সঙ্গে মিলে তিনি টিকিট কিনছেন।
বিজয়ী হওয়ার খবর শুনে রবিউল আনন্দে আত্মহারা। তিনি বলেন, ‘এটা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমি উত্তেজনায় লাফাতে পারতাম।’ রবিউল হাসান জানান, তিনি ৩ বছরের বেশি সময় ধরে পরিবারের সঙ্গে ছুটি কাটাতে পারেননি। এবার এই অর্থে তিনি পরিবারের সঙ্গে ছুটি কাটাতে চান এবং অভাবী মানুষকে সাহায্য করতে চান।
বিগ টিকিটের সাপ্তাহিক ই-ড্রয়ে প্রতি সপ্তাহে ৫ জন দেড় লাখ দিরহাম করে জেতেন। এপ্রিল মাসে কেনা প্রতিটি টিকিট এই ড্রয়ের জন্য বিবেচিত হয়।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবির এক লটারিতে কপাল খুলেছে দুই বাংলাদেশি প্রবাসীর। তবে তাদের দুজনের কেউই আবার আবুধাবিতে থাকেন না। কাতার ও ওমানে কর্মরত এই দুই বাংলাদেশির প্রত্যেকে দেড় লাখ দিরহাম করে জিতেছেন। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪ কোটি ৫১ লাখ টাকা। অর্থাৎ, দুজনে ৯ কোটি টাকারও বেশি অর্থ পেয়েছেন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ এ খবর দিয়েছে।
গালফ নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২বাংলাদেশি প্রবাসীর ভাগ্য খুলেছে আবুধাবির বিগ টিকিট র্যাফেল ড্রতে। ওমান ও কাতারে বসবাসকারী এই ২ প্রবাসী ‘বিগ টিকিটের’ সাপ্তাহিক ই-ড্রয়ে প্রত্যেকে জিতেছেন দেড় লাখ দিরহাম করে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪ কোটি ৫১ লাখ টাকা।
মিনহাজ চৌধুরী নামের ৩৮ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি ওমানে থাকেন ১৫ বছরের বেশি সময় ধরে। তিনি যখন বিগ টিকিট থেকে ফোন পান, তখন ভেবেছিলেন হয়তো গ্র্যান্ড প্রাইজ জিতেছেন। পরে জানতে পারেন এটি সাপ্তাহিক ড্রয়ের পুরস্কার। এতেও তিনি আনন্দিত।
মিনহাজ চৌধুরী বলেন, ‘ই-মেইল পাওয়ার পরই আমি নিশ্চিত হয়েছি। যদিও এটি বড় পুরস্কার ছিল না, তবে এটি বড় জয়ের প্রথম ধাপ।’ তিনি জানান, ৪ বছর ধরে টিকিট কিনছেন তিনি। মিনহাজ ও তাঁর ১০ বন্ধু মিলে একসঙ্গে টিকিট কেনেন। এই অর্থে নতুন বাড়ি তৈরি এবং দাতব্য প্রতিষ্ঠানে অনুদান দেওয়ার পরিকল্পনা আছে তাঁর। তিনি টিকিট কেনা চালিয়ে যাবেন। মিনহাজ বলেন, ‘আমি কখনো ভাবিনি যে জিতব, কিন্তু আমি জিতেছি।’
এদিকে, কাতারে থাকা ২৯ বছর বয়সী রবিউল হাসানও ভাগ্যবানদের একজন। চট্টগ্রামের এই গাড়িচালক ৮ বছর ধরে কাতারে আছেন। প্রায় ৩ বছর আগে ফেসবুকে বিগ টিকিটের বিজ্ঞাপন দেখে তিনি উৎসাহিত হন। এরপর থেকে ৪ বন্ধুর সঙ্গে মিলে তিনি টিকিট কিনছেন।
বিজয়ী হওয়ার খবর শুনে রবিউল আনন্দে আত্মহারা। তিনি বলেন, ‘এটা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমি উত্তেজনায় লাফাতে পারতাম।’ রবিউল হাসান জানান, তিনি ৩ বছরের বেশি সময় ধরে পরিবারের সঙ্গে ছুটি কাটাতে পারেননি। এবার এই অর্থে তিনি পরিবারের সঙ্গে ছুটি কাটাতে চান এবং অভাবী মানুষকে সাহায্য করতে চান।
বিগ টিকিটের সাপ্তাহিক ই-ড্রয়ে প্রতি সপ্তাহে ৫ জন দেড় লাখ দিরহাম করে জেতেন। এপ্রিল মাসে কেনা প্রতিটি টিকিট এই ড্রয়ের জন্য বিবেচিত হয়।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।