
বিডিজেন ডেস্ক

সৌদি আরবে চলতি বছর রেকর্ড ১৯৯ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিডলইস্ট মনিটরের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ২০২২ সালে সৌদিতে ১৯৬ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরা হয়। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টির তথ্য অনুসারে গত ৩০ বছরের মধ্যে সৌদিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সর্বোচ্চ সংখ্যা ছিল এটি। আর ২০১৯ সালে দেশটিতে ১৮৪ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছিল।
মিডলইস্ট মনিটর বলছে, চলতি বছরের জুলাই ও আগসেটি সৌদিতে ৮০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, সৌদির কারাগারগুলোতে চাপ কমাতেই বেশি মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দিকে ঝুঁকছে সরকার। সৌদিতে মৃত্যুদণ্ডের আবেদন বৈষম্য ও অবিচারে ছেয়ে গেছে এবং সৌদি সরকার আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে এর ব্যবহার নিয়ে মিথ্যা বলেছে। দেশটিতে ভিন্নমতাবলম্বী ও প্রতিবাদকারীদের নির্মূল করার জন্য মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
বেসরকারি সংস্থা রিপ্রিভের ২০২৩ সালের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ক্ষমতায় আসার পর থেকে সৌদিতে বার্ষিক মৃত্যুদণ্ডের হার দ্বিগুণ হয়েছে। ক্রাউন প্রিন্সের অধীনে মোট অন্তত এক হাজার ৪৫৬ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্লেষকদের মতে, সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ক্ষমতায় আসার পর সৌদি সমাজে ব্যাপক সংস্কার করেছেন। এর মধ্যে নারীদের কর্মক্ষেত্রে প্রবেশাধিকার বাড়ানোসহ বিভিন্ন ধরনের সংস্কার পদক্ষেপ নিয়েছেন তিনি। কিন্তু ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করার জন্য তিনি ভিন্নমতকে কঠোরভাবে দমন করেছেন। তিনি অসহিষ্ণুতাকে অন্য মাত্রায় নিয়ে গেছেন। রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক প্রতিদ্বন্দ্বীদের গণহারে আটক করেছেন। এ ছাড়া তিনি মৃত্যুদণ্ডকে অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছেন।

সৌদি আরবে চলতি বছর রেকর্ড ১৯৯ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিডলইস্ট মনিটরের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ২০২২ সালে সৌদিতে ১৯৬ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরা হয়। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টির তথ্য অনুসারে গত ৩০ বছরের মধ্যে সৌদিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সর্বোচ্চ সংখ্যা ছিল এটি। আর ২০১৯ সালে দেশটিতে ১৮৪ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছিল।
মিডলইস্ট মনিটর বলছে, চলতি বছরের জুলাই ও আগসেটি সৌদিতে ৮০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, সৌদির কারাগারগুলোতে চাপ কমাতেই বেশি মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দিকে ঝুঁকছে সরকার। সৌদিতে মৃত্যুদণ্ডের আবেদন বৈষম্য ও অবিচারে ছেয়ে গেছে এবং সৌদি সরকার আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে এর ব্যবহার নিয়ে মিথ্যা বলেছে। দেশটিতে ভিন্নমতাবলম্বী ও প্রতিবাদকারীদের নির্মূল করার জন্য মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
বেসরকারি সংস্থা রিপ্রিভের ২০২৩ সালের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ক্ষমতায় আসার পর থেকে সৌদিতে বার্ষিক মৃত্যুদণ্ডের হার দ্বিগুণ হয়েছে। ক্রাউন প্রিন্সের অধীনে মোট অন্তত এক হাজার ৪৫৬ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্লেষকদের মতে, সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ক্ষমতায় আসার পর সৌদি সমাজে ব্যাপক সংস্কার করেছেন। এর মধ্যে নারীদের কর্মক্ষেত্রে প্রবেশাধিকার বাড়ানোসহ বিভিন্ন ধরনের সংস্কার পদক্ষেপ নিয়েছেন তিনি। কিন্তু ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করার জন্য তিনি ভিন্নমতকে কঠোরভাবে দমন করেছেন। তিনি অসহিষ্ণুতাকে অন্য মাত্রায় নিয়ে গেছেন। রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক প্রতিদ্বন্দ্বীদের গণহারে আটক করেছেন। এ ছাড়া তিনি মৃত্যুদণ্ডকে অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছেন।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।