
বিডিজেন ডেস্ক

সংযুক্ত আরব আমিরাতে ইচ্ছা করলেই যেকোনো সিনেমা দেখানো যাবে না। দেখাতে হলে মানতে হবে ওই দেশের সুনির্দিষ্ট কিছু নিয়ম। এই নিয়মের বেড়াজালে সবচেয়ে বিপদে পড়তে পারে ভারতীয় সিনেমা।
খালিজ টাইমসের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিছু কিছু সিনেমা মুক্তি পেতে দেরি হতে পারে। এমনকি নিষিদ্ধও হতে পারে। সেজন্য কোনো সিনেমা জনসমক্ষে দেখানোর আগে অবশ্যই সেটি সে দেশের গণমাধ্যমের জন্য সরকারের বেধে দেওয়া মানদণ্ড মেনেছে কিনা, তা আগে দেখা হবে।
এটি নিশ্চিত করতে সম্প্রতি একটি নতুন ফেডারেল বা কেন্দ্রীয় আইন জারি করা হয়েছে। এই আইনে বলা হয়েছে দেশের ন্যাশনাল মিডিয়া অফিস জাতীয় পর্যায়ে দেশের গণমাধ্যম খাতের উন্নয়নের জন্য সব দায়-দায়িত্ব পালন করবে। এটির মূল কাজ হবে, সংযুক্ত আরব আমিরাতকে একটি আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক মিডিয়া হাব হিসেবে গড়ে তোলা এবং এর মর্যাদা বাড়ানো। দেশটির কর্তৃপক্ষ মনে করে, সিনেমা ও অন্যান্য গণমাধ্যমের জন্য তাই অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট নির্দেশিকা ও নিয়ম থাকা দরকার, যা মেনে তারা সবকিছু করবে।
স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন উঠেছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সিনেমা দেখাতে হলে কোন কোন বিষয়গুলো মানতে হবে। বা কোন বিষয় না মানলে তারা নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়বে। আমিরাত সরকারের সাম্প্রতিক সময়ে জারি করা নয় নির্দেশিকা ও নিয়মের মধ্যে আছে:
এক. ইসলাম ও অন্যান্য ধর্মীয় বিশ্বাসকে সম্মান করা।
দুই. সংযুক্ত আরব আমিরাতের সার্বভৌমত্ব, প্রতীক এবং প্রতিষ্ঠানকে সম্মান করা।
তিন. আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের নীতি ও সিদ্ধান্তকে সম্মান করা।
চার. সংযুক্ত আরব আমিরাতের বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষতি করতে পারে এমন কোনো কাজ থেকে বিরত থাকা।
পাঁচ. সংযুক্ত আরব আমিরাত জাতিগত সংস্কৃতি ও সভ্যতা, জাতীয় পরিচয় এবং মূল্যবোধকে সম্মান করা।
ছয়. এমন তথ্য প্রদর্শন করা থেকে বিরত থাকা, যা জাতীয় ঐক্য বা সামাজিক সংহতিকে বিক্ষুব্ধ করে বা আপোস করা বোঝাতে পারে; এমনকি সহিংসতা বা ঘৃণার উদ্রেক করতে পারে অথবা সমাজে এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের আইনি ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় বিরোধের মনোভাব প্রচার করতে পারে।
সাত. ন্যায়বিচার ও নিরাপত্তা যাতে ক্ষতির শিকার বা অপব্যবহার না হয় তা নিশ্চিত করা।
আট. ব্যক্তিগত গোপনীয়তার নিয়ম এবং লোকজনের ব্যক্তিগত জীবনকে সম্মান করা।
নয়. গুজব, মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর সংবাদ বা অপরাধ সংঘটনের প্ররোচনা দিতে পারে এমন কোনো বিষয় সম্প্রচার করা থেকে বিরত থাকা।

সংযুক্ত আরব আমিরাতে ইচ্ছা করলেই যেকোনো সিনেমা দেখানো যাবে না। দেখাতে হলে মানতে হবে ওই দেশের সুনির্দিষ্ট কিছু নিয়ম। এই নিয়মের বেড়াজালে সবচেয়ে বিপদে পড়তে পারে ভারতীয় সিনেমা।
খালিজ টাইমসের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিছু কিছু সিনেমা মুক্তি পেতে দেরি হতে পারে। এমনকি নিষিদ্ধও হতে পারে। সেজন্য কোনো সিনেমা জনসমক্ষে দেখানোর আগে অবশ্যই সেটি সে দেশের গণমাধ্যমের জন্য সরকারের বেধে দেওয়া মানদণ্ড মেনেছে কিনা, তা আগে দেখা হবে।
এটি নিশ্চিত করতে সম্প্রতি একটি নতুন ফেডারেল বা কেন্দ্রীয় আইন জারি করা হয়েছে। এই আইনে বলা হয়েছে দেশের ন্যাশনাল মিডিয়া অফিস জাতীয় পর্যায়ে দেশের গণমাধ্যম খাতের উন্নয়নের জন্য সব দায়-দায়িত্ব পালন করবে। এটির মূল কাজ হবে, সংযুক্ত আরব আমিরাতকে একটি আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক মিডিয়া হাব হিসেবে গড়ে তোলা এবং এর মর্যাদা বাড়ানো। দেশটির কর্তৃপক্ষ মনে করে, সিনেমা ও অন্যান্য গণমাধ্যমের জন্য তাই অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট নির্দেশিকা ও নিয়ম থাকা দরকার, যা মেনে তারা সবকিছু করবে।
স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন উঠেছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সিনেমা দেখাতে হলে কোন কোন বিষয়গুলো মানতে হবে। বা কোন বিষয় না মানলে তারা নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়বে। আমিরাত সরকারের সাম্প্রতিক সময়ে জারি করা নয় নির্দেশিকা ও নিয়মের মধ্যে আছে:
এক. ইসলাম ও অন্যান্য ধর্মীয় বিশ্বাসকে সম্মান করা।
দুই. সংযুক্ত আরব আমিরাতের সার্বভৌমত্ব, প্রতীক এবং প্রতিষ্ঠানকে সম্মান করা।
তিন. আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের নীতি ও সিদ্ধান্তকে সম্মান করা।
চার. সংযুক্ত আরব আমিরাতের বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষতি করতে পারে এমন কোনো কাজ থেকে বিরত থাকা।
পাঁচ. সংযুক্ত আরব আমিরাত জাতিগত সংস্কৃতি ও সভ্যতা, জাতীয় পরিচয় এবং মূল্যবোধকে সম্মান করা।
ছয়. এমন তথ্য প্রদর্শন করা থেকে বিরত থাকা, যা জাতীয় ঐক্য বা সামাজিক সংহতিকে বিক্ষুব্ধ করে বা আপোস করা বোঝাতে পারে; এমনকি সহিংসতা বা ঘৃণার উদ্রেক করতে পারে অথবা সমাজে এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের আইনি ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় বিরোধের মনোভাব প্রচার করতে পারে।
সাত. ন্যায়বিচার ও নিরাপত্তা যাতে ক্ষতির শিকার বা অপব্যবহার না হয় তা নিশ্চিত করা।
আট. ব্যক্তিগত গোপনীয়তার নিয়ম এবং লোকজনের ব্যক্তিগত জীবনকে সম্মান করা।
নয়. গুজব, মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর সংবাদ বা অপরাধ সংঘটনের প্ররোচনা দিতে পারে এমন কোনো বিষয় সম্প্রচার করা থেকে বিরত থাকা।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।