
বিডিজেন ডেস্ক

বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে বিক্ষোভ করেছে ‘হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ’ যুক্তরাষ্ট্র শাখা।
২৭ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের কাছে ডাগ হ্যামারস্কোল্ড প্লাজায় এ বিক্ষোভ-সমাবেশ করে সংগঠনটি।
এতে ইউনাইটেড হিন্দুস অব ইউএসএ ও সনাতনী গীতা সোসাইটিসহ বিভিন্ন সংখ্যালঘু ধর্মীয় সংগঠনগুলো নিজ নিজ ব্যানার নিয়ে যোগ দেয়।
সমাবেশে স্বাগত বক্তব্য দেন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি নবেন্দু দত্ত।
বক্তব্য দেন শিতাংশু গুহ, প্রভাতদাস, ভজন সরকার, রামদাস ঘরামী, রণবীর বড়ুয়া, রূপকুমার ভৌমিক, প্রদীপ মালাকার, শ্যামল চক্রবর্তী, ভবতোষ দত্ত, দিলীপ নাথ, সুশীল সাহা, বিদ্যুৎ সরকার, অজিতচন্দ, আশীষ ভৌমিক, সুশীল সিনহা, পার্থ তালুকদার, রমেশনাথ, সুকান্ত দাস টুটুল, পরেশ ধর, স্বপন চক্রবর্তী, প্রদীপ কুন্ডু, পঙ্কজ মেহেতা, সুভাষ মজুমদার ও সত্য দোসাপতি।
বক্তারা সংখ্যালঘু নির্যাতনকারীদের’ গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনা এবং ধর্মনিরপেক্ষ দেশ নিশ্চিত করার দাবি জানান।
বক্তারা অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা সরকারসহ অতীতের সব সরকারই দেশের সংখ্যালঘু নাগরিকদের সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হয়েছে, এমনকি প্রতিটি সরকারই বৈষম্যমূলক আচরণ করেছে। শত্রু সম্পত্তি আইন ব্যবহার করে সংখ্যালঘুদের জমি কেড়ে নিয়েছে। নির্বাচনী ইশতেহারে অঙ্গীকার করেও তাদের জন্য সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন পর্যন্ত পাস করেনি।
বিক্ষোভ-সমাবেশ সঞ্চালনা করেন আয়োজক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক দ্বিজেন ভট্টাচার্য ও যুগ্ম সম্পাদক বিষ্ণু গোপ। বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে বিক্ষোভ করেছে ‘হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ’ যুক্তরাষ্ট্র শাখা।
২৭ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের কাছে ডাগ হ্যামারস্কোল্ড প্লাজায় এ বিক্ষোভ-সমাবেশ করে সংগঠনটি।
এতে ইউনাইটেড হিন্দুস অব ইউএসএ ও সনাতনী গীতা সোসাইটিসহ বিভিন্ন সংখ্যালঘু ধর্মীয় সংগঠনগুলো নিজ নিজ ব্যানার নিয়ে যোগ দেয়।
সমাবেশে স্বাগত বক্তব্য দেন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি নবেন্দু দত্ত।
বক্তব্য দেন শিতাংশু গুহ, প্রভাতদাস, ভজন সরকার, রামদাস ঘরামী, রণবীর বড়ুয়া, রূপকুমার ভৌমিক, প্রদীপ মালাকার, শ্যামল চক্রবর্তী, ভবতোষ দত্ত, দিলীপ নাথ, সুশীল সাহা, বিদ্যুৎ সরকার, অজিতচন্দ, আশীষ ভৌমিক, সুশীল সিনহা, পার্থ তালুকদার, রমেশনাথ, সুকান্ত দাস টুটুল, পরেশ ধর, স্বপন চক্রবর্তী, প্রদীপ কুন্ডু, পঙ্কজ মেহেতা, সুভাষ মজুমদার ও সত্য দোসাপতি।
বক্তারা সংখ্যালঘু নির্যাতনকারীদের’ গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনা এবং ধর্মনিরপেক্ষ দেশ নিশ্চিত করার দাবি জানান।
বক্তারা অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা সরকারসহ অতীতের সব সরকারই দেশের সংখ্যালঘু নাগরিকদের সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হয়েছে, এমনকি প্রতিটি সরকারই বৈষম্যমূলক আচরণ করেছে। শত্রু সম্পত্তি আইন ব্যবহার করে সংখ্যালঘুদের জমি কেড়ে নিয়েছে। নির্বাচনী ইশতেহারে অঙ্গীকার করেও তাদের জন্য সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন পর্যন্ত পাস করেনি।
বিক্ষোভ-সমাবেশ সঞ্চালনা করেন আয়োজক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক দ্বিজেন ভট্টাচার্য ও যুগ্ম সম্পাদক বিষ্ণু গোপ। বিজ্ঞপ্তি
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।