
বিডিজেন ডেস্ক

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে (ইউএই) চলছে দুই মাসব্যাপী সাধারণ ক্ষমার কার্যক্রম। ১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়েছে এই কার্যক্রম। এর আওতায় দেশটিতে বসবাসরত ভিসার মেয়াদোর্ত্তীণ, অনিয়মিত ও অবৈধ অভিবাসীরা আবেদন সাপেক্ষে বৈধ হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
এদিকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার ২২ দিন পার হলেও অবৈধ বাংলাদেশি বিশেষত শারজাহ ও আজমানে অনেকে এখনো ভিসা জটিলতা কাটিয়ে উঠতে পারেননি।
জানা গেছে, সেপ্টেম্বর মাসে যাদের ভিসার মেয়াদ শেষ হবে তাদের ভিসার মেয়াদ আমিরাতের কোনো প্রদেশ থেকে আর নবায়ন করা হচ্ছে না। এতে অনেক প্রবাসী সমস্যায় পড়েছেন। কীভাবে এই সমস্যার সমাধান হবে, সে ব্যাপারে অনেকে অবগত নন। সমস্যার সমাধান কীভাবে হবে, তারা ভেবে পাচ্ছেন না।
এ ব্যাপারে কয়েকজন যোগাযোগ করেছিলেন বাংলাদেশ মিশনে। তারা মিশন থেকে কোনো সহযোগিতা পাননি। এ ছাড়া, মিশনে অন্য সেবা নিতে এসেও নানা বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন অনেক প্রবাসী।
জানা গেছে, আমিরাতে বাংলাদেশের দুই মিশনে ১০ বছর মেয়াদি নতুন ই-পাসপোর্টের জন্য ৫১০ দিরহাম নেওয়া হয়। কিন্তু পাসপোর্ট দ্রুত আবেদনকারীর কাছে পার্সেলের মাধ্যমে পাঠানোর জন্য তাদের থেকে বাড়তি ২০০ দিরহাম নেওয়া হচ্ছে।
কিছু প্রবাসী অভিযোগ করেছেন, ই–পাসপোর্টের জন্য বাংলাদেশের চেয়ে তাদের প্রায় তিনগুণ টাকা খরচ করতে হচ্ছে।
এদিকে আবুধাবির বাংলাদেশ দূতাবাস জানিয়েছে, আবুধাবির মিশনে ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ই–পাসপোর্টের ২ হাজার ৯৬৬টি আবেদন জমা পড়েছে। এমআরপি নবায়নের আবেদন জমা পড়েছে ১ হাজার ৮৯৫টি।
অন্যদিকে দুবাইয়ের বাংলাদেশ মিশন জানিয়েছে, দুবাইয়ে ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১০ হাজার ৬৮২টি ই-পাসপোর্টের এবং এমআরপি নবায়নের ১ হাজার ২৭৪টি আবেদন করা হয়েছে।
দুবাইয়ের বাংলাদেশ কনসুলেটের কনসাল জেনারেল বি এম জামাল হোসেন জানিয়েছেন, তারা কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আশ্বাস পেয়েছেন, চলতি সপ্তাহের মধ্যে বেশির ভাগ পাসপোর্ট দুবাইয়ে পৌঁছাবে। পাওয়ামাত্র তারা সেবাগ্রহীতাদের কাছে পাসপোর্ট পৌঁছে দেবেন।

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে (ইউএই) চলছে দুই মাসব্যাপী সাধারণ ক্ষমার কার্যক্রম। ১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়েছে এই কার্যক্রম। এর আওতায় দেশটিতে বসবাসরত ভিসার মেয়াদোর্ত্তীণ, অনিয়মিত ও অবৈধ অভিবাসীরা আবেদন সাপেক্ষে বৈধ হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
এদিকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার ২২ দিন পার হলেও অবৈধ বাংলাদেশি বিশেষত শারজাহ ও আজমানে অনেকে এখনো ভিসা জটিলতা কাটিয়ে উঠতে পারেননি।
জানা গেছে, সেপ্টেম্বর মাসে যাদের ভিসার মেয়াদ শেষ হবে তাদের ভিসার মেয়াদ আমিরাতের কোনো প্রদেশ থেকে আর নবায়ন করা হচ্ছে না। এতে অনেক প্রবাসী সমস্যায় পড়েছেন। কীভাবে এই সমস্যার সমাধান হবে, সে ব্যাপারে অনেকে অবগত নন। সমস্যার সমাধান কীভাবে হবে, তারা ভেবে পাচ্ছেন না।
এ ব্যাপারে কয়েকজন যোগাযোগ করেছিলেন বাংলাদেশ মিশনে। তারা মিশন থেকে কোনো সহযোগিতা পাননি। এ ছাড়া, মিশনে অন্য সেবা নিতে এসেও নানা বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন অনেক প্রবাসী।
জানা গেছে, আমিরাতে বাংলাদেশের দুই মিশনে ১০ বছর মেয়াদি নতুন ই-পাসপোর্টের জন্য ৫১০ দিরহাম নেওয়া হয়। কিন্তু পাসপোর্ট দ্রুত আবেদনকারীর কাছে পার্সেলের মাধ্যমে পাঠানোর জন্য তাদের থেকে বাড়তি ২০০ দিরহাম নেওয়া হচ্ছে।
কিছু প্রবাসী অভিযোগ করেছেন, ই–পাসপোর্টের জন্য বাংলাদেশের চেয়ে তাদের প্রায় তিনগুণ টাকা খরচ করতে হচ্ছে।
এদিকে আবুধাবির বাংলাদেশ দূতাবাস জানিয়েছে, আবুধাবির মিশনে ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ই–পাসপোর্টের ২ হাজার ৯৬৬টি আবেদন জমা পড়েছে। এমআরপি নবায়নের আবেদন জমা পড়েছে ১ হাজার ৮৯৫টি।
অন্যদিকে দুবাইয়ের বাংলাদেশ মিশন জানিয়েছে, দুবাইয়ে ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১০ হাজার ৬৮২টি ই-পাসপোর্টের এবং এমআরপি নবায়নের ১ হাজার ২৭৪টি আবেদন করা হয়েছে।
দুবাইয়ের বাংলাদেশ কনসুলেটের কনসাল জেনারেল বি এম জামাল হোসেন জানিয়েছেন, তারা কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আশ্বাস পেয়েছেন, চলতি সপ্তাহের মধ্যে বেশির ভাগ পাসপোর্ট দুবাইয়ে পৌঁছাবে। পাওয়ামাত্র তারা সেবাগ্রহীতাদের কাছে পাসপোর্ট পৌঁছে দেবেন।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।