
সাবির মাহমুদ, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়ার ভিসা প্রক্রিয়াকরণ দপ্তর ঢাকায় আবার চালু হতে যাচ্ছে। এপ্রিল মাসের শুরুতে আনুষ্ঠানিকভাবে এটি কার্যক্রম শুরু করবে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশি নাগরিকদের ভিসাসংক্রান্ত সব কার্যক্রম এখন থেকে ঢাকায়ই সম্পন্ন হবে। বাংলাদেশিদের ভিসাসংক্রান্ত এই কার্যক্রম আগে ভারতের রাজধানী দিল্লি থেকে পরিচালিত হতো।
অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী টনি বার্কের দপ্তর থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার করতে এবং নিরাপদ, নিয়মিত অভিবাসন প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া, মানব পাচার ও অনিয়মিত অভিবাসন রোধেও এ দপ্তর ভূমিকা রাখবে।
অস্ট্রেলিয়ার অভিবাসন, বহুসংস্কৃতি ও সাইবার নিরাপত্তামন্ত্রী টনি বার্ক বলেন, ‘গত অক্টোবরে বাংলাদেশ সফরের সময় এ উদ্যোগের কথা আলোচনা করা হয়েছিল। এটি বাস্তবায়ন করতে পেরে আমরা আনন্দিত।’ নতুন এ দপ্তর ভিসা প্রক্রিয়া সহজীকরণের পাশাপাশি বাংলাদেশি অভিবাসীদের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য ও পরামর্শসেবা দেবে।
অস্ট্রেলিয়া সরকার বাংলাদেশকে ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসেবে দেখে এবং অভিবাসন, সীমান্তনিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়াতে আগ্রহী।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সাল পর্যন্ত ঢাকায় অস্ট্রেলিয়ার ভিসা দপ্তর সক্রিয় ছিল। পরবর্তী সময়ে এই দপ্তর দিল্লিতে স্থানান্তর করা হয়। এই দপ্তর আবার চালুর মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক আরও গভীর হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

অস্ট্রেলিয়ার ভিসা প্রক্রিয়াকরণ দপ্তর ঢাকায় আবার চালু হতে যাচ্ছে। এপ্রিল মাসের শুরুতে আনুষ্ঠানিকভাবে এটি কার্যক্রম শুরু করবে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশি নাগরিকদের ভিসাসংক্রান্ত সব কার্যক্রম এখন থেকে ঢাকায়ই সম্পন্ন হবে। বাংলাদেশিদের ভিসাসংক্রান্ত এই কার্যক্রম আগে ভারতের রাজধানী দিল্লি থেকে পরিচালিত হতো।
অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী টনি বার্কের দপ্তর থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার করতে এবং নিরাপদ, নিয়মিত অভিবাসন প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া, মানব পাচার ও অনিয়মিত অভিবাসন রোধেও এ দপ্তর ভূমিকা রাখবে।
অস্ট্রেলিয়ার অভিবাসন, বহুসংস্কৃতি ও সাইবার নিরাপত্তামন্ত্রী টনি বার্ক বলেন, ‘গত অক্টোবরে বাংলাদেশ সফরের সময় এ উদ্যোগের কথা আলোচনা করা হয়েছিল। এটি বাস্তবায়ন করতে পেরে আমরা আনন্দিত।’ নতুন এ দপ্তর ভিসা প্রক্রিয়া সহজীকরণের পাশাপাশি বাংলাদেশি অভিবাসীদের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য ও পরামর্শসেবা দেবে।
অস্ট্রেলিয়া সরকার বাংলাদেশকে ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসেবে দেখে এবং অভিবাসন, সীমান্তনিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়াতে আগ্রহী।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সাল পর্যন্ত ঢাকায় অস্ট্রেলিয়ার ভিসা দপ্তর সক্রিয় ছিল। পরবর্তী সময়ে এই দপ্তর দিল্লিতে স্থানান্তর করা হয়। এই দপ্তর আবার চালুর মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক আরও গভীর হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আজ রোববার (৩০ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিকেল ৩ টা ১৫ মিনিট থেকে প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধন আবার চালু করা হয়েছে।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।