
বিডিজেন ডেস্ক

কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় হাবিবুল্লাহ (৪৫) নামের প্রবাসীকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। শিশুদের ফুটবল খেলা নিয়ে বিবাদ মীমাংসা করতে গিয়ে হামলায় তাঁর মৃত্যু হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। হাবিবুল্লাহ কয়েক মাস আগে মায়ের মৃত্যুর খবরে ছুটি নিয়ে ইতালি থেকে দেশে এসেছিলেন।
খবর আজকের পত্রিকার।
শুক্রবার (২০ জুন) উপজেলার চরফরাদী ইউনিয়নের গাংধোয়াচর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। হাবিবুল্লাহ ওই এলাকার মৃত শামসুদ্দিনের ছেলে। তিনি ইতালির সিসিলে থাকতেন।
স্থানীয় বাসিন্দা ও থানা সূত্রে জানা গেছে, হাবিবুল্লাহ কয়েক মাস আগে তাঁর মায়ের মৃত্যুর খবর শুনে দেশে এসেছিলেন। দুই মাস আগে তাঁর বড় ভাইয়ের ছেলে আব্দুস সাত্তারের সঙ্গে ফুটবল খেলা নিয়ে প্রতিবেশী হেলাল উদ্দিনের ছেলে জোবায়েদের সঙ্গে ঝগড়া হয়। সেই ঘটনাটি মীমাংসার চেষ্টা করেন তিনি। কিন্তু সমাধান হয়নি। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুক্রবার জুমার নামাজে যাওয়ার পথে হাবিবুল্লাহর ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।
হাবিবুল্লাহর পরিবারের অভিযোগ, হেলাল, মুখলেসসহ সাত থেকে আটজন দেশীয় অস্ত্র, রড ও পাইপ দিয়ে তাঁকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। এ সময় তাঁকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতও করা হয়। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাবিবুল্লাহর ছেলে ইন্না বলেন, ‘জুমার নামাজ আদায় করতে যাওয়ার সময় ভূঁইয়া বাড়ির কফিল, হেলাল, মুখলেস এবং তাঁদের পক্ষের লোকজন আমার বাবাকে নৃশংসভাবে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করেছে। আমরা এই হত্যার বিচার চাই।’
পাকুন্দিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাখাওয়াত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুজনকে আটক করা হয়েছে। হাবিবুল্লাহর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সূত্র: আজকের পত্রিকা

কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় হাবিবুল্লাহ (৪৫) নামের প্রবাসীকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। শিশুদের ফুটবল খেলা নিয়ে বিবাদ মীমাংসা করতে গিয়ে হামলায় তাঁর মৃত্যু হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। হাবিবুল্লাহ কয়েক মাস আগে মায়ের মৃত্যুর খবরে ছুটি নিয়ে ইতালি থেকে দেশে এসেছিলেন।
খবর আজকের পত্রিকার।
শুক্রবার (২০ জুন) উপজেলার চরফরাদী ইউনিয়নের গাংধোয়াচর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। হাবিবুল্লাহ ওই এলাকার মৃত শামসুদ্দিনের ছেলে। তিনি ইতালির সিসিলে থাকতেন।
স্থানীয় বাসিন্দা ও থানা সূত্রে জানা গেছে, হাবিবুল্লাহ কয়েক মাস আগে তাঁর মায়ের মৃত্যুর খবর শুনে দেশে এসেছিলেন। দুই মাস আগে তাঁর বড় ভাইয়ের ছেলে আব্দুস সাত্তারের সঙ্গে ফুটবল খেলা নিয়ে প্রতিবেশী হেলাল উদ্দিনের ছেলে জোবায়েদের সঙ্গে ঝগড়া হয়। সেই ঘটনাটি মীমাংসার চেষ্টা করেন তিনি। কিন্তু সমাধান হয়নি। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুক্রবার জুমার নামাজে যাওয়ার পথে হাবিবুল্লাহর ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।
হাবিবুল্লাহর পরিবারের অভিযোগ, হেলাল, মুখলেসসহ সাত থেকে আটজন দেশীয় অস্ত্র, রড ও পাইপ দিয়ে তাঁকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। এ সময় তাঁকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতও করা হয়। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাবিবুল্লাহর ছেলে ইন্না বলেন, ‘জুমার নামাজ আদায় করতে যাওয়ার সময় ভূঁইয়া বাড়ির কফিল, হেলাল, মুখলেস এবং তাঁদের পক্ষের লোকজন আমার বাবাকে নৃশংসভাবে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করেছে। আমরা এই হত্যার বিচার চাই।’
পাকুন্দিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাখাওয়াত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুজনকে আটক করা হয়েছে। হাবিবুল্লাহর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সূত্র: আজকের পত্রিকা
আজ রোববার (৩০ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিকেল ৩ টা ১৫ মিনিট থেকে প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধন আবার চালু করা হয়েছে।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।