
বিডিজেন ডেস্ক

ফেনী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের পরীক্ষা দিতে আসা ছাত্রলীগ কর্মী ইফতেখার মুনতাসির অদিরকে (১৮) মারধরের পর পুলিশে দিয়েছে শিক্ষার্থীরা। সোমবার (৬ জানুয়ারি) পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ক্যাম্পাসে এ ঘটনা ঘটে।
মুনতাসির অদির ফেনী সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সিভিল ডিপার্টমেন্ট চতুর্থ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী। তিনি ফেনী পৌরসভার বারাহীপুর গিল্লাবাড়ীয়ার আড়িধন ভূঁইয়া বাড়িন বাড়ির মৃত ইয়াসীনের ছেলে।
মো. রুবেল মোগল নামে এক শিক্ষার্থী বলেছেন, গত ৪ আগস্ট মহিপালে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার সঙ্গে তিনি যুক্ত ছিলেন। আজ ক্যাম্পাসে পরীক্ষা দিতে আসতে দেখে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা তাঁকে মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
শিক্ষার্থীদের হাতে আটকের পর তিনি ৪ আগস্ট হামলার ঘটনায় সম্পৃক্ত থাকার কথা জানান। ওই সময়ের সিসিটিভি ফুটেজে তার উপস্থিতি চিহ্নিত করা হয়েছে বলে জানান এ শিক্ষার্থী।
ফেনী সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোতাহার হোসেন বলেন, ‘মুনতাসির অদিরকে সদর থানায় করা একটি হত্যা মামলায় সন্দিগ্ধ অভিযুক্ত হিসেবে দেখানো হয়েছে। আজ তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’

ফেনী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের পরীক্ষা দিতে আসা ছাত্রলীগ কর্মী ইফতেখার মুনতাসির অদিরকে (১৮) মারধরের পর পুলিশে দিয়েছে শিক্ষার্থীরা। সোমবার (৬ জানুয়ারি) পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ক্যাম্পাসে এ ঘটনা ঘটে।
মুনতাসির অদির ফেনী সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সিভিল ডিপার্টমেন্ট চতুর্থ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী। তিনি ফেনী পৌরসভার বারাহীপুর গিল্লাবাড়ীয়ার আড়িধন ভূঁইয়া বাড়িন বাড়ির মৃত ইয়াসীনের ছেলে।
মো. রুবেল মোগল নামে এক শিক্ষার্থী বলেছেন, গত ৪ আগস্ট মহিপালে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার সঙ্গে তিনি যুক্ত ছিলেন। আজ ক্যাম্পাসে পরীক্ষা দিতে আসতে দেখে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা তাঁকে মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
শিক্ষার্থীদের হাতে আটকের পর তিনি ৪ আগস্ট হামলার ঘটনায় সম্পৃক্ত থাকার কথা জানান। ওই সময়ের সিসিটিভি ফুটেজে তার উপস্থিতি চিহ্নিত করা হয়েছে বলে জানান এ শিক্ষার্থী।
ফেনী সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোতাহার হোসেন বলেন, ‘মুনতাসির অদিরকে সদর থানায় করা একটি হত্যা মামলায় সন্দিগ্ধ অভিযুক্ত হিসেবে দেখানো হয়েছে। আজ তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
আজ রোববার (৩০ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিকেল ৩ টা ১৫ মিনিট থেকে প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধন আবার চালু করা হয়েছে।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।